মিজানুর রহমান রাঙ্গা, সাঘাটা (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার চরাঞ্চলের মানুষ অসহনীয় কষ্ট করে যোগাযোগের ক্ষেত্রে। বর্ষায় নৌযান আর শুষ্ক মৌসুমে বালুচর পাড়ি দিতে হয় তাদের।
ফুলছড়ি উপজেলার এপারে বালাসী ঘাট থেকে ওপারে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এখন নৌযান। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ নদী পারাপার হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।
চরাঞ্চলের বাসিন্দারা জানান, একসময় গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও পরে বালাসী থেকে ওপারে বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত রেলওয়ের ফেরি চলাচল করত। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানাভাবে দুইপাড়ে জমজমাট পরিবেশ ছিল। এই চলাচলকে কেন্দ্র করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করত খেটে খাওয়া মানুষগুলো।
নদীর নাব্যতা সংকটসহ নানা কারণে গত প্রায় ২৫ বছর ধরে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। তখন থেকেই এই দীর্ঘপথে নৌকা চলাচল করে। নদী পারাপারের এই দুর্ভোগ শুধু সাধারণ মানুষের নয়, প্রভাব ফেলছে কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতেও। চরাঞ্চলে উৎপাদিত ফসল, সবজি ও অন্যান্য পণ্য সহজে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছানো যায় না। শিক্ষার্থী ও রোগীরা সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে না পেরে ভোগান্তিতে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বালাসী হতে বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত একটি সেতুর দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। এ সেতু নির্মাণ হলে উত্তরবঙ্গের আটটি জেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে।
গাইবান্ধা জেলার ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এ সেতু পুরো উত্তরবঙ্গকে রাজধানীর আরো কাছে নিয়ে আসবে। কৃষি নির্ভর এ অঞ্চলের উৎপাদিত ফসল দ্রুত বাজারজাতকরণে সহায়ক হবে এবং অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
চর এলাকার বাসিন্দা সাইদুর রহমান বলেন, একটি সেতু আমাদের জীবন ও জীবিকায় নতুন আলো নিয়ে আসবে। একই কথা জানিয়ে চর এলাকা দীঘলকান্দির রাসেল মিয়া বলেন, আমাদের জীবনের কষ্টের নাম নদীপথ। এলাকায় ব্যাপকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও শুধু যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।
ফুলছড়ির গজারিয়া এলাকার বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক আতিকুর রহমান বলেন, বালাসী-বাহাদুরাবাদ ঘাটে একটি সেতু নির্মাণ হলে এলাকার মানুষের জীবনের আমূল পরিবর্তন হবে।
ভরতখালী এলাকার ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক শওকত মির্জা রুস্তম বলেন, এ এলাকায় একটি সেতু নির্মাণ হলে মানুষের জীবনের মান বেড়ে যাবে। ব্যবসায় প্রসার ঘটবে।
গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার চরাঞ্চলের মানুষ অসহনীয় কষ্ট করে যোগাযোগের ক্ষেত্রে। বর্ষায় নৌযান আর শুষ্ক মৌসুমে বালুচর পাড়ি দিতে হয় তাদের।
ফুলছড়ি উপজেলার এপারে বালাসী ঘাট থেকে ওপারে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এখন নৌযান। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ নদী পারাপার হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।
চরাঞ্চলের বাসিন্দারা জানান, একসময় গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও পরে বালাসী থেকে ওপারে বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত রেলওয়ের ফেরি চলাচল করত। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানাভাবে দুইপাড়ে জমজমাট পরিবেশ ছিল। এই চলাচলকে কেন্দ্র করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করত খেটে খাওয়া মানুষগুলো।
নদীর নাব্যতা সংকটসহ নানা কারণে গত প্রায় ২৫ বছর ধরে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। তখন থেকেই এই দীর্ঘপথে নৌকা চলাচল করে। নদী পারাপারের এই দুর্ভোগ শুধু সাধারণ মানুষের নয়, প্রভাব ফেলছে কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতেও। চরাঞ্চলে উৎপাদিত ফসল, সবজি ও অন্যান্য পণ্য সহজে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছানো যায় না। শিক্ষার্থী ও রোগীরা সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে না পেরে ভোগান্তিতে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বালাসী হতে বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত একটি সেতুর দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। এ সেতু নির্মাণ হলে উত্তরবঙ্গের আটটি জেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে।
গাইবান্ধা জেলার ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এ সেতু পুরো উত্তরবঙ্গকে রাজধানীর আরো কাছে নিয়ে আসবে। কৃষি নির্ভর এ অঞ্চলের উৎপাদিত ফসল দ্রুত বাজারজাতকরণে সহায়ক হবে এবং অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
চর এলাকার বাসিন্দা সাইদুর রহমান বলেন, একটি সেতু আমাদের জীবন ও জীবিকায় নতুন আলো নিয়ে আসবে। একই কথা জানিয়ে চর এলাকা দীঘলকান্দির রাসেল মিয়া বলেন, আমাদের জীবনের কষ্টের নাম নদীপথ। এলাকায় ব্যাপকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও শুধু যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।
ফুলছড়ির গজারিয়া এলাকার বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক আতিকুর রহমান বলেন, বালাসী-বাহাদুরাবাদ ঘাটে একটি সেতু নির্মাণ হলে এলাকার মানুষের জীবনের আমূল পরিবর্তন হবে।
ভরতখালী এলাকার ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক শওকত মির্জা রুস্তম বলেন, এ এলাকায় একটি সেতু নির্মাণ হলে মানুষের জীবনের মান বেড়ে যাবে। ব্যবসায় প্রসার ঘটবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩৫ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে