
উপজেলা প্রতিনিধি, (সাঘাটা) গাইবান্ধা

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কোথাও খুঁজে পায় না পুলিশ। অথচ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে প্রকাশ্যে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন একটি প্রোগ্রামে। ভাঙন কবলিত এলাকাবাসীর মাঝে চাল ও শিশু খাদ্য বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আল কামাহ তমাল, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার মেহেদী হাসানসহ সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ।
দীর্ঘদিন গাঢাকা দেয়া নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের হলদিয়া ইউনিয়ন সহ-সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের উপস্থিতিতে ত্রাণ বিতরণ করায় জনমনে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
এদিকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এ নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেই। এলাকার মানুষ বিষয়টি নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছেন।
হলদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মতিউর রহমান টুকু বলেন, চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভা, সমন্বয় সভাসহ কোথাও উপস্থিত থাকেননি। পলাতক ছিলেন তিনি। আজ কীভাবে ইউএনওর সাথে এসে ত্রাণ বিতরণ করেন তিনি। পুলিশ বলছে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
হলদিয়া এলাকার বাসিন্দা শাহজাহান আলী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় এই নেতারা অনেককে কষ্ট দিয়েছে, অথচ এখন তাদের ধরতে পারে না পুলিশ। এই চেয়ারম্যান পলাতক থাকে সবসময়, আবার সময়মতো ইউএনওর প্রোগ্রামে হাজির থাকেন ঠিকই।
সাঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ বাদশাহ আলম বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পদ পদবিতে যারা আছে তারা যেকোনো সময় ধরা পড়বে।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের বক্তব্য নিতে তার ব্যবহৃত ফোন নম্বরে দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মোহাম্মদ আল কামাহ তমাল বলেন, ওখানে সরকারিভাবে চাল বিতরণের কাজ মনিটরিং করতে গিয়েছি। সেখানে তিনি উপস্থিত হয়েছেন। তিনি আরো বলেন, যেসব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসিক সভা ও আইনশৃঙ্খলা সভায় আসেন না কিংবা পরিষদের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে উপস্থিত হন না, তাদের লিখিত তালিকা ঊর্ধ্বতনদের কাছে প্রেরণ করেছি।

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কোথাও খুঁজে পায় না পুলিশ। অথচ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে প্রকাশ্যে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন একটি প্রোগ্রামে। ভাঙন কবলিত এলাকাবাসীর মাঝে চাল ও শিশু খাদ্য বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আল কামাহ তমাল, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার মেহেদী হাসানসহ সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ।
দীর্ঘদিন গাঢাকা দেয়া নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের হলদিয়া ইউনিয়ন সহ-সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের উপস্থিতিতে ত্রাণ বিতরণ করায় জনমনে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
এদিকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এ নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেই। এলাকার মানুষ বিষয়টি নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছেন।
হলদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মতিউর রহমান টুকু বলেন, চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভা, সমন্বয় সভাসহ কোথাও উপস্থিত থাকেননি। পলাতক ছিলেন তিনি। আজ কীভাবে ইউএনওর সাথে এসে ত্রাণ বিতরণ করেন তিনি। পুলিশ বলছে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
হলদিয়া এলাকার বাসিন্দা শাহজাহান আলী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় এই নেতারা অনেককে কষ্ট দিয়েছে, অথচ এখন তাদের ধরতে পারে না পুলিশ। এই চেয়ারম্যান পলাতক থাকে সবসময়, আবার সময়মতো ইউএনওর প্রোগ্রামে হাজির থাকেন ঠিকই।
সাঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ বাদশাহ আলম বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পদ পদবিতে যারা আছে তারা যেকোনো সময় ধরা পড়বে।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের বক্তব্য নিতে তার ব্যবহৃত ফোন নম্বরে দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মোহাম্মদ আল কামাহ তমাল বলেন, ওখানে সরকারিভাবে চাল বিতরণের কাজ মনিটরিং করতে গিয়েছি। সেখানে তিনি উপস্থিত হয়েছেন। তিনি আরো বলেন, যেসব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসিক সভা ও আইনশৃঙ্খলা সভায় আসেন না কিংবা পরিষদের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে উপস্থিত হন না, তাদের লিখিত তালিকা ঊর্ধ্বতনদের কাছে প্রেরণ করেছি।

নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২২ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪০ মিনিট আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে