উপজেলা প্রতিনিধি, গঙ্গাচড়া (রংপুর)
রংপুরের গঙ্গাচড়ার চর মটুকপুরে গড়ে তোলা আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর ৯১টি। সরকারি কাগজে হয়তো সফলতার গল্প লেখা থাকলেও ৭০টির বেশি ঘরে এখন তালা ঝুলছে। কিছু ঘর কখনোই কোনো মানুষের বসবাস দেখেনি কেউ। অনেকগুলোতেই আশ্রয় নিয়েছে গরু-ছাগল কিংবা বনজ প্রাণী।
পতিত শেখ হাসিনা সরকার গৃহহীনদের নিরাপদ ঘর দেওয়ার জন্য ২০১৪-১৫ এবং ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ঘরগুলো নির্মাণ করেছিল। কিন্তু বছর ঘুরতেই দেখা গেল ঘর আছে, মানুষ নেই। কারণ যাদের ঘর পাওয়ার কথা, তাদের অধিকাংশই আজো ঝুপড়িতে অথবা খোলা আকাশের নিচে।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় সব ঘরের মেঝে ফেটে গেছে, ছাউনিতে ফুটো, বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, শৌচাগার অকার্যকর। এমন একটি ঘরে কেউ কীভাবে থাকবে? যারা এসেছিল, তারাও চলে গেছে। এ ছাড়া গঙ্গাচড়া ইউনিয়ন ও বড়বিল ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ব্যারাকগুলোতেও প্রায় একই চিত্র।
সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনোমতে দিন পার করছেন তারা। একজন বলেন, ঘর আছে ঠিকই, কিন্তু এখানে কোনো কাজ নেই। কর্মসংস্থান না থাকায় সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। রাশেদা খাতুন, তিন সন্তানের মা। কাঁপা গলায় বললেন, ঘর তো দূরের কথা, এখন তো ভাতও পাই না।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম বলেন, খাদ্যাভাবের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ছে ব্যারাকের শিশুদের ওপর। ক্লাসে আসছে না, কারণ পেটে কিছু নেই।
ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ বলেন, এই প্রকল্প আমার সময়ের না, তাই এ বিষয়ে কিছু জানিনা।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) জান্নাতুল ফেরদৌস উর্মি বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সংস্কারের জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চেষ্টা করছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ফাঁকা ঘরগুলো চিহ্নিত করে সঠিকভাবে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য কাজ শুরু হয়েছে। আমরা চাই এই ঘরগুলো প্রকৃত গৃহহীনদের আশ্রয় হয়ে উঠুক।
রংপুরের গঙ্গাচড়ার চর মটুকপুরে গড়ে তোলা আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর ৯১টি। সরকারি কাগজে হয়তো সফলতার গল্প লেখা থাকলেও ৭০টির বেশি ঘরে এখন তালা ঝুলছে। কিছু ঘর কখনোই কোনো মানুষের বসবাস দেখেনি কেউ। অনেকগুলোতেই আশ্রয় নিয়েছে গরু-ছাগল কিংবা বনজ প্রাণী।
পতিত শেখ হাসিনা সরকার গৃহহীনদের নিরাপদ ঘর দেওয়ার জন্য ২০১৪-১৫ এবং ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ঘরগুলো নির্মাণ করেছিল। কিন্তু বছর ঘুরতেই দেখা গেল ঘর আছে, মানুষ নেই। কারণ যাদের ঘর পাওয়ার কথা, তাদের অধিকাংশই আজো ঝুপড়িতে অথবা খোলা আকাশের নিচে।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় সব ঘরের মেঝে ফেটে গেছে, ছাউনিতে ফুটো, বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, শৌচাগার অকার্যকর। এমন একটি ঘরে কেউ কীভাবে থাকবে? যারা এসেছিল, তারাও চলে গেছে। এ ছাড়া গঙ্গাচড়া ইউনিয়ন ও বড়বিল ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ব্যারাকগুলোতেও প্রায় একই চিত্র।
সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনোমতে দিন পার করছেন তারা। একজন বলেন, ঘর আছে ঠিকই, কিন্তু এখানে কোনো কাজ নেই। কর্মসংস্থান না থাকায় সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। রাশেদা খাতুন, তিন সন্তানের মা। কাঁপা গলায় বললেন, ঘর তো দূরের কথা, এখন তো ভাতও পাই না।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম বলেন, খাদ্যাভাবের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ছে ব্যারাকের শিশুদের ওপর। ক্লাসে আসছে না, কারণ পেটে কিছু নেই।
ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ বলেন, এই প্রকল্প আমার সময়ের না, তাই এ বিষয়ে কিছু জানিনা।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) জান্নাতুল ফেরদৌস উর্মি বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সংস্কারের জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চেষ্টা করছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ফাঁকা ঘরগুলো চিহ্নিত করে সঠিকভাবে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য কাজ শুরু হয়েছে। আমরা চাই এই ঘরগুলো প্রকৃত গৃহহীনদের আশ্রয় হয়ে উঠুক।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে