উপজেলা প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুরের মিথ্যা মামলায় আসামি করায় হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনায় লাশ সামনে রেখে সংবাদ সম্মেলন করেছে পরিবার। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার বাঙালীপুর ইউনিয়নের লক্ষণপুর জোদদারপাড়ার মোসলেম সরদার পরিবার এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে মোসলেম উদ্দিন পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষ বসতবাড়িতে নিজেরাই আগুন লাগিয়ে মিথ্যে মামলা দায়ের করে। মামলার শিকার হওয়ায় মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে প্রধান আসামি মোসলেম সরদার (৬০) মারা গেছেন। তাই এই মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড দাবি করে প্রতিবাদ জানান এবং বিচার চান তারা।
এ সময় সৈয়দপুর জেলা বিএনপির স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শাহিদুল হক বাবলু বলেন, দীর্ঘদিন থেকে এলাকার মোসলেম সরদার পরিবার ও বাছান জোদদার পরিবারের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। ১৪ ও ১৫ মে বিষয়টি নিয়ে মিমাংসা বৈঠক হয়। এতে বাছান জোতদারের পরিবার কাগজ অনুযায়ী তাদের দখলে থাকা ২০ শতক জমি সরদার পরিবারকে ফেরত দিতে সম্মত হয়। যা রেজিস্ট্রি করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এজন্য এক সপ্তাহ সময় নেয়া হয়। কিন্তু তার আগেই ১৮ মে মৃত বাছান জোতদারের ছেলে আব্দুল আজিজ ও তার ভাইয়ের বসত বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে আব্দুল আজিজ মোসলেম সরদারসহ তার পরিবারের ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে। এতে মোসলেম সরদার মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
এমতাবস্থায় তিনি ৩ দিন আগে হার্ট অ্যাটাক করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন এবং শনিবার সকালে মারা যান। চিকিৎসকের মতে তার কোনো শারীরিক রোগ নেই। তিনি টেনশনে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এ ব্যাপারে আব্দুল আজিজ জোতদার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মামলা সত্য না মিথ্যা তা তদন্তেই প্রমাণিত হবে। আর কারো স্বাভাবিক মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড বলা বড় মিথ্যাচার। আমাদের দুই পরিবারের ১০ জনকে পেট্রোল ছিটিয়ে বাড়িতে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। এর সঠিক বিচার চাই।
সংবাদ সম্মেলনে ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন, নিহতের ছোট ভাই তসলিম সরদার, ভাতিজা বাবলু সরদার, ছেলে মেহেদী হাসান জীবন, গৃহবধূ মৌসুমী ও জহুরুল শেখ উপস্থিত ছিলেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরের মিথ্যা মামলায় আসামি করায় হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনায় লাশ সামনে রেখে সংবাদ সম্মেলন করেছে পরিবার। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার বাঙালীপুর ইউনিয়নের লক্ষণপুর জোদদারপাড়ার মোসলেম সরদার পরিবার এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে মোসলেম উদ্দিন পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষ বসতবাড়িতে নিজেরাই আগুন লাগিয়ে মিথ্যে মামলা দায়ের করে। মামলার শিকার হওয়ায় মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে প্রধান আসামি মোসলেম সরদার (৬০) মারা গেছেন। তাই এই মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড দাবি করে প্রতিবাদ জানান এবং বিচার চান তারা।
এ সময় সৈয়দপুর জেলা বিএনপির স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শাহিদুল হক বাবলু বলেন, দীর্ঘদিন থেকে এলাকার মোসলেম সরদার পরিবার ও বাছান জোদদার পরিবারের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। ১৪ ও ১৫ মে বিষয়টি নিয়ে মিমাংসা বৈঠক হয়। এতে বাছান জোতদারের পরিবার কাগজ অনুযায়ী তাদের দখলে থাকা ২০ শতক জমি সরদার পরিবারকে ফেরত দিতে সম্মত হয়। যা রেজিস্ট্রি করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এজন্য এক সপ্তাহ সময় নেয়া হয়। কিন্তু তার আগেই ১৮ মে মৃত বাছান জোতদারের ছেলে আব্দুল আজিজ ও তার ভাইয়ের বসত বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে আব্দুল আজিজ মোসলেম সরদারসহ তার পরিবারের ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে। এতে মোসলেম সরদার মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
এমতাবস্থায় তিনি ৩ দিন আগে হার্ট অ্যাটাক করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন এবং শনিবার সকালে মারা যান। চিকিৎসকের মতে তার কোনো শারীরিক রোগ নেই। তিনি টেনশনে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এ ব্যাপারে আব্দুল আজিজ জোতদার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মামলা সত্য না মিথ্যা তা তদন্তেই প্রমাণিত হবে। আর কারো স্বাভাবিক মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড বলা বড় মিথ্যাচার। আমাদের দুই পরিবারের ১০ জনকে পেট্রোল ছিটিয়ে বাড়িতে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। এর সঠিক বিচার চাই।
সংবাদ সম্মেলনে ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন, নিহতের ছোট ভাই তসলিম সরদার, ভাতিজা বাবলু সরদার, ছেলে মেহেদী হাসান জীবন, গৃহবধূ মৌসুমী ও জহুরুল শেখ উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে