সিলেট ব্যুরো
বাংলাদেশের ভেতরে সিলেটের জমি নিজেদের দাবি করেছিল ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সেই অনুযায়ী তারা শূন্যরেখা অতিক্রম করে এপারে ঢুকে জরিপের করতে চাচ্ছিল। বিষয়টি টের পেয়ে তাদের ঘিরে ধরেন স্থানীয়রা।
সীমান্তবাসীর বাঁধার মুখে কার্যক্রম স্থগিত রাখলেও তারা বেশ কিছুক্ষণ ভয়ভীতি দেখান এবং বাকবিতণ্ডায় লিপ্ত হন। এক পর্যায়ে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। এ সময় বাংলাদেশিদের পাশে ছিলেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা। বিএসএফের পলায়নের দৃশ্য সম্বলিত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তে তা চাউর হয়।
বৃহস্পতিবার সিলেটের গোয়াইনঘাটের নলজুরি খাসি হাওর ১২৭৮-৭৯ মেইন পিলারের মধ্যে সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার মাঠে এ ঘটনা ঘটে। অবৈধভাবে মাঠটি দখলের পায়তারা করছিল বিএসএফ। এলাকাবাসী ও বিজিবি বাধায় তা আর সম্ভব হয়নি।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ‘অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ায় এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের চরম অপমাণ করে হটিয়ে দিয়েছে। তাদের লাঠিসোঁঠা দেখিয়ে শাসিয়ে বলা হয়, সেই দিন আর নেই। আবার এদিকে এলে ফাটিয়ে (মেরে) দিব। এটা আমাদের মাঠ, এখান থেকে চলে যাও।’
বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর সঙ্গে তুমুল বাগবিতণ্ডায় অংশ নেন বিজিবি সদস্যরাও। এ সময় স্থানীয় যুবক নজরুল ইসলাম হিন্দিতে বিএসএফকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনাদের গায়ে হাত তোলা না হলেও আপনারা বন্দুক কেন তাক করলেন? ‘ইয়ে হামারা মুল্লক হে, হাসিনা পাসিনা নেহি এদার। একাত্তর সালছে ইয়ে হামারা হে। আপ লোগোনে সামস্তে নেহি, হাসিনা ইন্ডিয়া মে, হাসিনা পাসিনা এদার নেহিহে।’
জানা যায়, কিছু দিন ধরে বিএসএফের আপত্তির কারণে গোয়াইনঘাটের নলজুরি খাসি হাওরের ১২৭৮-৭৯ পিলার এলাকায় জরিপ করতে গিয়ে ফিরে আসে বাংলাদেশ জরিপ বিভাগ, ঢাকা ও সিলেটের ম্যাজিস্ট্রেট ও সার্ভেয়ার এবং বিজিবি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তারা আবারো ১২৭৮-৭৯ পিলারের মধ্যে সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার মাঠে জরিপ কাজে গেলে এতে সম্পৃক্ত হতে চায় বিএসএফ। তারা সেই জমি তারা নিজেদের দাবি করে বাংলাদেশে ঢুকেও পড়ে।
বিষয়টি দেখে সেখানে ভিড় করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাদের ধাওয়া খেয়ে জরিপ না করেই ফিরে যায় তারা। উত্তেজনা প্রশমনে বাংলাদেশি ম্যাজিস্ট্রেট ও সার্ভেয়ারও ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে সংশ্লিষ্ট এলাকায় টহল জোরদার করেছে বিজিবি ও বিএসএফ।
সিলেট ব্যাটালিয়ন ৪৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হক বলেন, ২০১৫ সালের ছিটমহল বিনিময়ের অংশ হিসেবে দু’দেশের যৌথ জরিপ দল মাঝে মধ্যেই সীমান্ত পিলার স্থাপনে জরিপ করতে যায়। এরই অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দু’দেশের জরিপ দল নলজুরিতে গিয়েছিল। এটা অপর দখলীয় ভূমি। এলাকাবাসী জরিপের খবরে আগেবপ্রবণ হয়ে পড়েন। আমরা সেখানে ছিলাম, তাদের বুঝিয়ে আমরা শান্ত করেছি। জরিপ না করেই উভয় দেশের সার্ভেয়াররা চলে গেছেন। পরিস্থিতি সেখানে স্বাভাবিক রয়েছে।
বাংলাদেশের ভেতরে সিলেটের জমি নিজেদের দাবি করেছিল ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সেই অনুযায়ী তারা শূন্যরেখা অতিক্রম করে এপারে ঢুকে জরিপের করতে চাচ্ছিল। বিষয়টি টের পেয়ে তাদের ঘিরে ধরেন স্থানীয়রা।
সীমান্তবাসীর বাঁধার মুখে কার্যক্রম স্থগিত রাখলেও তারা বেশ কিছুক্ষণ ভয়ভীতি দেখান এবং বাকবিতণ্ডায় লিপ্ত হন। এক পর্যায়ে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। এ সময় বাংলাদেশিদের পাশে ছিলেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা। বিএসএফের পলায়নের দৃশ্য সম্বলিত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তে তা চাউর হয়।
বৃহস্পতিবার সিলেটের গোয়াইনঘাটের নলজুরি খাসি হাওর ১২৭৮-৭৯ মেইন পিলারের মধ্যে সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার মাঠে এ ঘটনা ঘটে। অবৈধভাবে মাঠটি দখলের পায়তারা করছিল বিএসএফ। এলাকাবাসী ও বিজিবি বাধায় তা আর সম্ভব হয়নি।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ‘অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ায় এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের চরম অপমাণ করে হটিয়ে দিয়েছে। তাদের লাঠিসোঁঠা দেখিয়ে শাসিয়ে বলা হয়, সেই দিন আর নেই। আবার এদিকে এলে ফাটিয়ে (মেরে) দিব। এটা আমাদের মাঠ, এখান থেকে চলে যাও।’
বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর সঙ্গে তুমুল বাগবিতণ্ডায় অংশ নেন বিজিবি সদস্যরাও। এ সময় স্থানীয় যুবক নজরুল ইসলাম হিন্দিতে বিএসএফকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনাদের গায়ে হাত তোলা না হলেও আপনারা বন্দুক কেন তাক করলেন? ‘ইয়ে হামারা মুল্লক হে, হাসিনা পাসিনা নেহি এদার। একাত্তর সালছে ইয়ে হামারা হে। আপ লোগোনে সামস্তে নেহি, হাসিনা ইন্ডিয়া মে, হাসিনা পাসিনা এদার নেহিহে।’
জানা যায়, কিছু দিন ধরে বিএসএফের আপত্তির কারণে গোয়াইনঘাটের নলজুরি খাসি হাওরের ১২৭৮-৭৯ পিলার এলাকায় জরিপ করতে গিয়ে ফিরে আসে বাংলাদেশ জরিপ বিভাগ, ঢাকা ও সিলেটের ম্যাজিস্ট্রেট ও সার্ভেয়ার এবং বিজিবি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তারা আবারো ১২৭৮-৭৯ পিলারের মধ্যে সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার মাঠে জরিপ কাজে গেলে এতে সম্পৃক্ত হতে চায় বিএসএফ। তারা সেই জমি তারা নিজেদের দাবি করে বাংলাদেশে ঢুকেও পড়ে।
বিষয়টি দেখে সেখানে ভিড় করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাদের ধাওয়া খেয়ে জরিপ না করেই ফিরে যায় তারা। উত্তেজনা প্রশমনে বাংলাদেশি ম্যাজিস্ট্রেট ও সার্ভেয়ারও ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে সংশ্লিষ্ট এলাকায় টহল জোরদার করেছে বিজিবি ও বিএসএফ।
সিলেট ব্যাটালিয়ন ৪৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হক বলেন, ২০১৫ সালের ছিটমহল বিনিময়ের অংশ হিসেবে দু’দেশের যৌথ জরিপ দল মাঝে মধ্যেই সীমান্ত পিলার স্থাপনে জরিপ করতে যায়। এরই অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দু’দেশের জরিপ দল নলজুরিতে গিয়েছিল। এটা অপর দখলীয় ভূমি। এলাকাবাসী জরিপের খবরে আগেবপ্রবণ হয়ে পড়েন। আমরা সেখানে ছিলাম, তাদের বুঝিয়ে আমরা শান্ত করেছি। জরিপ না করেই উভয় দেশের সার্ভেয়াররা চলে গেছেন। পরিস্থিতি সেখানে স্বাভাবিক রয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে