
উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার)

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ চা-গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই)-এর পাশে প্রায় আধা কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক পেয়েছে নতুন এক রূপ। শ্রীমঙ্গলের অন্যতম ব্যস্ত ভানুগাছ রোডের বিটিআরআই পয়েন্ট থেকে বিটিআরআই ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশ এখন শিল্পসম্মত রঙিন আলপনায় সেজেছে, যা পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠেছে।
সবুজ চা বাগানের বুক চিরে এগিয়ে যাওয়া এই সড়কটির দুই পাশে আঁকা হয়েছে নানা রঙের আলপনা। প্রকৃতি ও শিল্পের এই দারুণ সমন্বয় এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করেছে।
গত ৯ আগস্ট (শুক্রবার) বিকেলে সরজমিনে দেখা যায়, এই রঙিন সড়কে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। কেউ প্রিয়জনের হাত ধরে হাঁটছেন, কেউবা পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে ছবির ফ্রেমে বন্দি করছেন এই নান্দনিক দৃশ্য।
এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করেছে শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদ। তাদের মূল লক্ষ্য শহরের সৌন্দর্য বাড়ানো এবং পর্যটকদের জন্য একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা তৈরি করা।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইসলাম উদ্দিন বলেন, “শ্রীমঙ্গল একটি পর্যটননির্ভর উপজেলা। পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও আনন্দময় করতে এবং শহরকে পরিচ্ছন্ন ও নান্দনিকভাবে সাজাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে যেমন শহরের সৌন্দর্য বেড়েছে, তেমনি পর্যটকদের আকর্ষণও বৃদ্ধি পেয়েছে।”
স্থানীয় পর্যটন সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এই ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগ শ্রীমঙ্গলের চা-ভিত্তিক পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তাদের মতে, এমন প্রকল্প যদি নিয়মিতভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, তবে শ্রীমঙ্গল হতে পারে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।
ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক খাইরুল আলম বলেন, “শ্রীমঙ্গলের বিটিআরআই সড়কটি দেখে সত্যিই ভালো লেগেছে। উপজেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।”
স্থানীয় পর্যটক রায়হান, রিপন, মাসুম ও মাহি জানান, “নিজ শহরের রাস্তায় এভাবে রঙিন আলপনা আর শিল্পকর্ম দেখে আমরা মুগ্ধ। এটি আমাদের সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।”

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ চা-গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই)-এর পাশে প্রায় আধা কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক পেয়েছে নতুন এক রূপ। শ্রীমঙ্গলের অন্যতম ব্যস্ত ভানুগাছ রোডের বিটিআরআই পয়েন্ট থেকে বিটিআরআই ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশ এখন শিল্পসম্মত রঙিন আলপনায় সেজেছে, যা পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠেছে।
সবুজ চা বাগানের বুক চিরে এগিয়ে যাওয়া এই সড়কটির দুই পাশে আঁকা হয়েছে নানা রঙের আলপনা। প্রকৃতি ও শিল্পের এই দারুণ সমন্বয় এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করেছে।
গত ৯ আগস্ট (শুক্রবার) বিকেলে সরজমিনে দেখা যায়, এই রঙিন সড়কে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। কেউ প্রিয়জনের হাত ধরে হাঁটছেন, কেউবা পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে ছবির ফ্রেমে বন্দি করছেন এই নান্দনিক দৃশ্য।
এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করেছে শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদ। তাদের মূল লক্ষ্য শহরের সৌন্দর্য বাড়ানো এবং পর্যটকদের জন্য একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা তৈরি করা।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইসলাম উদ্দিন বলেন, “শ্রীমঙ্গল একটি পর্যটননির্ভর উপজেলা। পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও আনন্দময় করতে এবং শহরকে পরিচ্ছন্ন ও নান্দনিকভাবে সাজাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে যেমন শহরের সৌন্দর্য বেড়েছে, তেমনি পর্যটকদের আকর্ষণও বৃদ্ধি পেয়েছে।”
স্থানীয় পর্যটন সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এই ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগ শ্রীমঙ্গলের চা-ভিত্তিক পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তাদের মতে, এমন প্রকল্প যদি নিয়মিতভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, তবে শ্রীমঙ্গল হতে পারে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।
ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক খাইরুল আলম বলেন, “শ্রীমঙ্গলের বিটিআরআই সড়কটি দেখে সত্যিই ভালো লেগেছে। উপজেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।”
স্থানীয় পর্যটক রায়হান, রিপন, মাসুম ও মাহি জানান, “নিজ শহরের রাস্তায় এভাবে রঙিন আলপনা আর শিল্পকর্ম দেখে আমরা মুগ্ধ। এটি আমাদের সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।”

তাদের এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ মিটিংয়ে সংযুক্ত ছিলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সভাপতি আজাদুল ইসলাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোমিন। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ঐ গ্রুপে যুক্ত ছিলেন।
২৩ মিনিট আগে
পুলিশ, নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম মুন্সী গত বুধবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। গতকাল সকালে এলাকাবাসী নিহতের লাশ বাজারের পাসের একটি পুকুরে ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংবাদে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারা কেউই জামায়াতের কোনো পর্যায়ের সদস্য ছিলেন না। এমনকি ‘জয়েন্ট সেক্রেটারি’ নামে যে পদ উল্লেখ করা হয়েছে, তা জামায়াতে ইসলামীতে কখনোই ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার জিয়ার পরিবারের পর সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে আমার পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে