উপজেলা প্রতিনিধি, ওসমানীনগর (সিলেট)
সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদ নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা। সাময়িক বরখাস্ত হওয়া নির্বাচিত চেয়ারম্যান ঝলক পালের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব এখন আদালতে গড়িয়েছে।
সূত্র জানায়, ঝলক পাল নির্বাচিত হওয়ার পর প্যানেলে তিনজন সদস্য ছিলেন—আব্দুল জহুর শুকুর (প্যানেল চেয়ারম্যান-১), মো. কবির আহমদ (প্যানেল চেয়ারম্যান-২) ও শিল্পী বেগম (প্যানেল চেয়ারম্যান-৩)। তবে প্যানেল চেয়ারম্যান-১ আব্দুল জহুর শুকুর মারা গেলে নিয়মমাফিক কবির আহমদকে সেই পদে বসানোর কথা থাকলেও দলীয় প্রভাবে পরিষদের অন্য সদস্য খালেদ আহমদ খুকুকে অবৈধভাবে বসানো হয়। বিষয়টি স্থানীয় সরকার আইন-২০০৯ এর ৩৩ ধারা পরিপন্থী বলে অভিযোগ ওঠে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ঝলক পাল পলাতক থাকায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পরে পরিষদের প্রস্তাবের ভিত্তিতে ১১ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগ কবির আহমদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের অনুমোদন দেয়। কিন্তু পরবর্তীতে খালেদ আহমদ খুকু নিজেকে দায়িত্ব পাওয়ার দাবি তুলে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
তদন্ত শেষে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় জানায়, আংশিক প্যানেল গঠন আইনসঙ্গত নয়।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৫ সালের ২৪ আগস্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জয়নাল আবেদীন দুটি নির্দেশনা দেন—একটিতে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল গঠনের কথা বলা হয়, আরেকটিতে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত কবির আহমদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে বহাল রাখার কথা উল্লেখ করা হয়।
এই দ্বৈত নির্দেশনায় ক্ষুব্ধ হয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কবির আহমদ গত ১৮ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে রিট (নং ১৫৫৬২/২০২৫) দায়ের করেন।
রিটে তিনি উল্লেখ করেন, নির্বাচিত চেয়ারম্যান বরখাস্ত হওয়ার পর থেকেই বৈধভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, কিন্তু নতুন করে প্যানেল গঠনের নির্দেশ তার দায়িত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
কবির আহমদ বলেন, তিনি আইন মেনে দায়িত্ব পালন করছেন। নতুন নির্দেশনা স্থানীয় মহলের ষড়যন্ত্রের অংশ বলে দাবি করেন তিনি। অন্যদিকে ইউএনও জয়নাল আবেদীন জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আইনানুগ সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে হাইকোর্টের শুনানি শেষে আদেশের অপেক্ষায় রয়েছে তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পদ।
সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদ নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা। সাময়িক বরখাস্ত হওয়া নির্বাচিত চেয়ারম্যান ঝলক পালের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব এখন আদালতে গড়িয়েছে।
সূত্র জানায়, ঝলক পাল নির্বাচিত হওয়ার পর প্যানেলে তিনজন সদস্য ছিলেন—আব্দুল জহুর শুকুর (প্যানেল চেয়ারম্যান-১), মো. কবির আহমদ (প্যানেল চেয়ারম্যান-২) ও শিল্পী বেগম (প্যানেল চেয়ারম্যান-৩)। তবে প্যানেল চেয়ারম্যান-১ আব্দুল জহুর শুকুর মারা গেলে নিয়মমাফিক কবির আহমদকে সেই পদে বসানোর কথা থাকলেও দলীয় প্রভাবে পরিষদের অন্য সদস্য খালেদ আহমদ খুকুকে অবৈধভাবে বসানো হয়। বিষয়টি স্থানীয় সরকার আইন-২০০৯ এর ৩৩ ধারা পরিপন্থী বলে অভিযোগ ওঠে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ঝলক পাল পলাতক থাকায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পরে পরিষদের প্রস্তাবের ভিত্তিতে ১১ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগ কবির আহমদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের অনুমোদন দেয়। কিন্তু পরবর্তীতে খালেদ আহমদ খুকু নিজেকে দায়িত্ব পাওয়ার দাবি তুলে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
তদন্ত শেষে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় জানায়, আংশিক প্যানেল গঠন আইনসঙ্গত নয়।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৫ সালের ২৪ আগস্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জয়নাল আবেদীন দুটি নির্দেশনা দেন—একটিতে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল গঠনের কথা বলা হয়, আরেকটিতে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত কবির আহমদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে বহাল রাখার কথা উল্লেখ করা হয়।
এই দ্বৈত নির্দেশনায় ক্ষুব্ধ হয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কবির আহমদ গত ১৮ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে রিট (নং ১৫৫৬২/২০২৫) দায়ের করেন।
রিটে তিনি উল্লেখ করেন, নির্বাচিত চেয়ারম্যান বরখাস্ত হওয়ার পর থেকেই বৈধভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, কিন্তু নতুন করে প্যানেল গঠনের নির্দেশ তার দায়িত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
কবির আহমদ বলেন, তিনি আইন মেনে দায়িত্ব পালন করছেন। নতুন নির্দেশনা স্থানীয় মহলের ষড়যন্ত্রের অংশ বলে দাবি করেন তিনি। অন্যদিকে ইউএনও জয়নাল আবেদীন জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আইনানুগ সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে হাইকোর্টের শুনানি শেষে আদেশের অপেক্ষায় রয়েছে তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পদ।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩২ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে