উপজেলা প্রতিনিধি, তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ)
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন নিশ্চায়ন না করায় সুনামগঞ্জের তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ শাখার ৩৩ শিক্ষার্থীর ভর্তি অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীসহ অভিবাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ সূত্রে জানা যায়, ২০২৫ সালে এসএসসি ফল প্রকাশের পর কৃতকার্যদের মধ্যে অনেকেই একই কলেজ শাখার জন্য ভর্তি আবেদন করে। সে সময় কলেজ শাখার অফিস সহকারী কৌশিক পাল ৩৩ জন শিক্ষাথীর্দের ভর্তি আবেদনসহ ভর্তি হওয়ার সকল দায় দায়িত্ব নেন। এবং তাদের ভর্তি নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হবে না বলেও তাদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করেন। তার কথা মতে শিক্ষার্থীরা নিশ্চিন্তে অপেক্ষা করে। ৩০ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ভর্তি আবেদন শুরু হয় প্রথম ধাপের। ২৩ আগস্ট থেকে ২৫ আগস্ট ২য় ধাপের আবেদনও শুরু হয়। ৩১ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর তৃতীয় ধাপের আবেদন শুরু হয়ে শেষ হলেও কোনো শিক্ষার্থীর মোবাইলে ভর্তি আবেদন সংক্রান্ত ম্যাসেজ আসেনি। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষককে অবহিত করে।
প্রধান শিক্ষক বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেন। ৭ সেপ্টেম্বর থেকে তৃতীয় ধাপের ভর্তি শুরু হয় কিন্তু ভর্তি জন্য তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে কোনো চিঠি না আসায় প্রধান শিক্ষক বোর্ডে যোগাযোগ করেন। সেখানে গিয়ে জানেন ভর্তি নিশ্চায়ন নয় তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখায় ৩৩ শিক্ষার্থীর ভর্তির জন্য কোনো আবেদনই করা হয়নি। ফলে ২০২৫-২৬ সালে একাদশ শেণিতে ভর্তি নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা পড়েছেন তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৫ সালে কৃতকার্য হওয়া ৩৩ শিক্ষার্থীর।
অপরদিকে গত পনের দিন ধরে শিক্ষার্থীদের ভর্তি আবেদনের টাকাসহ কলেজ শাখার বিভিন্ন ফান্ডের লক্ষাধিক টাকা নিয়ে উধাও রয়েছেন অফিস সহকারী কৌশিক পাল।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কলেজ শাখায় ভর্তিচ্ছু তাসমিয়া আক্তার তৃণা, মোর্শেদা আক্তার আলো জানান, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশ হওয়ার পর কৌশিক পাল আমাদের সবার আবেদন করবে বলে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৭৫০ টাকা করে আবেদন ফি বাবদ টাকা নেন। কিন্তু তিনি আমাদের কাহারো কোন আবেদনের নিশ্চায়ন করেননি বরং আবেদন করেছেন কিনা সেটাই সন্দেহ।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার ছাত্র অভিভাবক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মেহেদী হাসান উজ্জ্বল বলেন, এ দায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এড়াতে পারেন না। উনার উচিৎ ছিলো বিষয়টি তদারকি করা।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার অফিস সহকারী কৌশিক পাল বলেন, এটা আমার ভুল হয়েছে। ভর্তি আবেদনের টাকাসহ কলেজ ফান্ডের অন্যান্য টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন সদোত্তর দেননি, ফোনটি কেটে দেন।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মাজাহারুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরও অফিস সহকারী কৌশিক পাল অনেক শিক্ষাথীর আবেদন করে দিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় অনেকেই এ বছর তার মাধ্যমে আবেদন করেছে। সম্প্রতি কলেজে কোন ভর্তি সংক্রান্ত চিটি না আসায় আমি সিলেট বোর্ডে গিয়ে খোঁজ নেই। সেখানে জানতে পারি ৩৩ শিক্ষার্থী নামে কোন আবেদনই করা হয়নি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ সভাপতি মেহেদী হাসান মানিক বলেন, আমি আপনার কাছে প্রথম শুনলাম, বিষয়টি আমি খোঁজ নিচ্ছি।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন নিশ্চায়ন না করায় সুনামগঞ্জের তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ শাখার ৩৩ শিক্ষার্থীর ভর্তি অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীসহ অভিবাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ সূত্রে জানা যায়, ২০২৫ সালে এসএসসি ফল প্রকাশের পর কৃতকার্যদের মধ্যে অনেকেই একই কলেজ শাখার জন্য ভর্তি আবেদন করে। সে সময় কলেজ শাখার অফিস সহকারী কৌশিক পাল ৩৩ জন শিক্ষাথীর্দের ভর্তি আবেদনসহ ভর্তি হওয়ার সকল দায় দায়িত্ব নেন। এবং তাদের ভর্তি নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হবে না বলেও তাদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করেন। তার কথা মতে শিক্ষার্থীরা নিশ্চিন্তে অপেক্ষা করে। ৩০ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ভর্তি আবেদন শুরু হয় প্রথম ধাপের। ২৩ আগস্ট থেকে ২৫ আগস্ট ২য় ধাপের আবেদনও শুরু হয়। ৩১ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর তৃতীয় ধাপের আবেদন শুরু হয়ে শেষ হলেও কোনো শিক্ষার্থীর মোবাইলে ভর্তি আবেদন সংক্রান্ত ম্যাসেজ আসেনি। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষককে অবহিত করে।
প্রধান শিক্ষক বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেন। ৭ সেপ্টেম্বর থেকে তৃতীয় ধাপের ভর্তি শুরু হয় কিন্তু ভর্তি জন্য তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে কোনো চিঠি না আসায় প্রধান শিক্ষক বোর্ডে যোগাযোগ করেন। সেখানে গিয়ে জানেন ভর্তি নিশ্চায়ন নয় তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখায় ৩৩ শিক্ষার্থীর ভর্তির জন্য কোনো আবেদনই করা হয়নি। ফলে ২০২৫-২৬ সালে একাদশ শেণিতে ভর্তি নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা পড়েছেন তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৫ সালে কৃতকার্য হওয়া ৩৩ শিক্ষার্থীর।
অপরদিকে গত পনের দিন ধরে শিক্ষার্থীদের ভর্তি আবেদনের টাকাসহ কলেজ শাখার বিভিন্ন ফান্ডের লক্ষাধিক টাকা নিয়ে উধাও রয়েছেন অফিস সহকারী কৌশিক পাল।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কলেজ শাখায় ভর্তিচ্ছু তাসমিয়া আক্তার তৃণা, মোর্শেদা আক্তার আলো জানান, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশ হওয়ার পর কৌশিক পাল আমাদের সবার আবেদন করবে বলে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৭৫০ টাকা করে আবেদন ফি বাবদ টাকা নেন। কিন্তু তিনি আমাদের কাহারো কোন আবেদনের নিশ্চায়ন করেননি বরং আবেদন করেছেন কিনা সেটাই সন্দেহ।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার ছাত্র অভিভাবক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মেহেদী হাসান উজ্জ্বল বলেন, এ দায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এড়াতে পারেন না। উনার উচিৎ ছিলো বিষয়টি তদারকি করা।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার অফিস সহকারী কৌশিক পাল বলেন, এটা আমার ভুল হয়েছে। ভর্তি আবেদনের টাকাসহ কলেজ ফান্ডের অন্যান্য টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন সদোত্তর দেননি, ফোনটি কেটে দেন।
তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ শাখার প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মাজাহারুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরও অফিস সহকারী কৌশিক পাল অনেক শিক্ষাথীর আবেদন করে দিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় অনেকেই এ বছর তার মাধ্যমে আবেদন করেছে। সম্প্রতি কলেজে কোন ভর্তি সংক্রান্ত চিটি না আসায় আমি সিলেট বোর্ডে গিয়ে খোঁজ নেই। সেখানে জানতে পারি ৩৩ শিক্ষার্থী নামে কোন আবেদনই করা হয়নি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও তাহিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কলেজ সভাপতি মেহেদী হাসান মানিক বলেন, আমি আপনার কাছে প্রথম শুনলাম, বিষয়টি আমি খোঁজ নিচ্ছি।
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাবস্থায় হারুন অর রশিদকে গত ১৮ অক্টোবর (শনিবার) গভর্নিং বডির মাসিক সভা ডাকার নির্দেশ দেওয়া হলে তিনি রহস্যজনক কারণে সভা ডাকেননি। এছাড়াও ১৯ অক্টোবর (রোববার) ফের স্কুলে মিটিং ডাকার জন্য বলা হলে মিটিং ডাকবেন বলে জানান
৫ মিনিট আগেইলিশ মাছ বিতরণের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার গরুর মাংস বিতরণের ঘোষণা দিয়েছেন ফরিদপুর- ৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা রায়হান জামিল। আগামী ৩০ অক্টোবর ১ টাকা কেজিতে ভাঙ্গা উপজেলার ১০০ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে তিনি মাংস বিতরণের এ ঘোষণা দিয়েছেন।
১৮ মিনিট আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে লামিয়া ধর্ষণ মামলার দুই আসামির ১৩ ও একজনের ১০ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার সকালে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের দাবি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, পানির পর্যাপ্ত উৎসের অভাব এবং সমন্বয়হীনতার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে বন্দর, বিমানবন্দর, ইপিজেড ও জাহাজভাঙা শিল্পাঞ্চলে আগুন নেভাতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কারণ, এসব স্থানে আগুন লাগার খবর অনেক সময় দেরিতে পৌঁছ
৪ ঘণ্টা আগে