জেলা প্রতিনিধি, সুনামগঞ্জ
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শায়খুল হাদীস আল্লামা আব্দুর রহীম ইসলামাবাদী বলেছেন, আমরা পিআর নয়, বিদ্যমান পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। কারণ জমিয়ত জনসম্পৃক্ত একটি দল।
শুক্রবার বিকাল ৩টায় জগন্নাথপুর পৌর শহরের আব্দুস সামাদ আজাদ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের জগন্নাথপুর উপজেলা, যুব ও ছাত্র জমিয়তের কাউন্সিল ও কর্মী কর্মীসভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাফিজ সৈয়দ ওয়ায়রুল হক মনু এবং পরিচালনা করেন মাওলানা এরশাদ খান আল হাবিব ও মাওলানা শাহীনুর রহমান শাহীন।
আরো বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও সুনামগঞ্জ জেলা জমিয়তের সভাপতি শায়খ আব্দুস শহীদ জামালাবাদী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি জাকির হোসাইন খান, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ওয়ালি উল্লাহ আরমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জয়নাল আবেদীন, সহকারী মহাসচিব হাফিজ রশিদ আহমদ এবং শান্তিগঞ্জ উপজেলা সভাপতি মাওলানা হোসাইন আহমদ প্রমুখ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাওলানা কবির আহমদ খান, মাওলানা ওয়েস আহমেদ, মুফতি সুহাইল আহমেদ, মারজান আহমেদ, আরিফ বিল্লাহ আনসার প্রমুখ।
প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় জমিয়ত সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহীম ইসলামাবাদী জমিয়তের স্বার্থে তালহা আলমকে এগিয়ে নিতে কর্মীদের কাছে আবেদন জানান। তিনি বলেন, বিএনপির কাছে সুনামগঞ্জ ৩ আসন আমাদের দাবি এবং প্রাপ্য। আজকের বিশাল কর্মীসভা প্রমাণ করে জমিয়ত এই আসনে অবস্থান অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
বিশেষ অতিথি মুফতি জাকির খান বলেন, সুনামগঞ্জ- ৩ আসনে তালহা আলমের মাধ্যমে আমরা ধানের শীষ উদ্ধার করবো ইনশাআল্লাহ এবং বিএনপি জোটকে বিজয়ের মাধ্যমে এই আসন আমরা উপহার দিবো।
প্রধান বক্তা তালহা আলম বলেন, নির্বাচন আসবে যাবে। আমাদের জমিয়তের সাদা কালো পতাকা আরো বড় করতে হবে এবং সবাইকে জমিয়তের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আল্লাহর জমিনে কাজ করতে হবে।
জগন্নাথপুর উপজেলা নতুন কমিটি ঘোষণা
অডিটোরিয়ামের সক্ষমতা অতিক্রম করে জমিয়ত কর্মীদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে কাউন্সিল এবং কর্মীসভা হয়ে উঠে জমজমাট। জমিয়তের স্লোগানে সর্বক্ষণ মুখরিত ছিল সম্পূর্ণ কাউন্সিল।
হাফিজ সৈয়দ ওযায়রুল হককে সভাপতি, মাওলানা এরশাদ খান আল হাবিবকে সাধারণ সম্পাদক, মাওলানা এম শাহীনুর রহমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং লিটন মিয়াকে প্রচার সম্পাদক করে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
মাওলানা সুজাদ আলীকে সভাপতি, আক্তার হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক এবং সোলেমান পারভেজকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে যুব জমিয়তের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
সৈয়দ একরামুল হককে সভাপতি, হাফিজ আনহার উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক এবং হাফিজ জাভেদ আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ছাত্র জমিয়তের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শায়খুল হাদীস আল্লামা আব্দুর রহীম ইসলামাবাদী বলেছেন, আমরা পিআর নয়, বিদ্যমান পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। কারণ জমিয়ত জনসম্পৃক্ত একটি দল।
শুক্রবার বিকাল ৩টায় জগন্নাথপুর পৌর শহরের আব্দুস সামাদ আজাদ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের জগন্নাথপুর উপজেলা, যুব ও ছাত্র জমিয়তের কাউন্সিল ও কর্মী কর্মীসভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাফিজ সৈয়দ ওয়ায়রুল হক মনু এবং পরিচালনা করেন মাওলানা এরশাদ খান আল হাবিব ও মাওলানা শাহীনুর রহমান শাহীন।
আরো বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও সুনামগঞ্জ জেলা জমিয়তের সভাপতি শায়খ আব্দুস শহীদ জামালাবাদী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি জাকির হোসাইন খান, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ওয়ালি উল্লাহ আরমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জয়নাল আবেদীন, সহকারী মহাসচিব হাফিজ রশিদ আহমদ এবং শান্তিগঞ্জ উপজেলা সভাপতি মাওলানা হোসাইন আহমদ প্রমুখ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাওলানা কবির আহমদ খান, মাওলানা ওয়েস আহমেদ, মুফতি সুহাইল আহমেদ, মারজান আহমেদ, আরিফ বিল্লাহ আনসার প্রমুখ।
প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় জমিয়ত সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহীম ইসলামাবাদী জমিয়তের স্বার্থে তালহা আলমকে এগিয়ে নিতে কর্মীদের কাছে আবেদন জানান। তিনি বলেন, বিএনপির কাছে সুনামগঞ্জ ৩ আসন আমাদের দাবি এবং প্রাপ্য। আজকের বিশাল কর্মীসভা প্রমাণ করে জমিয়ত এই আসনে অবস্থান অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
বিশেষ অতিথি মুফতি জাকির খান বলেন, সুনামগঞ্জ- ৩ আসনে তালহা আলমের মাধ্যমে আমরা ধানের শীষ উদ্ধার করবো ইনশাআল্লাহ এবং বিএনপি জোটকে বিজয়ের মাধ্যমে এই আসন আমরা উপহার দিবো।
প্রধান বক্তা তালহা আলম বলেন, নির্বাচন আসবে যাবে। আমাদের জমিয়তের সাদা কালো পতাকা আরো বড় করতে হবে এবং সবাইকে জমিয়তের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আল্লাহর জমিনে কাজ করতে হবে।
জগন্নাথপুর উপজেলা নতুন কমিটি ঘোষণা
অডিটোরিয়ামের সক্ষমতা অতিক্রম করে জমিয়ত কর্মীদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে কাউন্সিল এবং কর্মীসভা হয়ে উঠে জমজমাট। জমিয়তের স্লোগানে সর্বক্ষণ মুখরিত ছিল সম্পূর্ণ কাউন্সিল।
হাফিজ সৈয়দ ওযায়রুল হককে সভাপতি, মাওলানা এরশাদ খান আল হাবিবকে সাধারণ সম্পাদক, মাওলানা এম শাহীনুর রহমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং লিটন মিয়াকে প্রচার সম্পাদক করে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
মাওলানা সুজাদ আলীকে সভাপতি, আক্তার হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক এবং সোলেমান পারভেজকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে যুব জমিয়তের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
সৈয়দ একরামুল হককে সভাপতি, হাফিজ আনহার উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক এবং হাফিজ জাভেদ আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ছাত্র জমিয়তের ৪১ সদস্য বিশিষ্ট জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩৫ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে