অর্থনৈতিক রিপোর্টার
বাংলাদেশের তথ্যের আইনি ভিত্তি রয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। কিন্তু সংস্থাটির তথ্যের মান নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠে আসছে গত কয়েক বছর ধরে। স্বাধীন সংস্থা হওয়ার কথা থাকলেও সেটি এখনও একটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাছাড়া পরিসংখ্যান কর্মকর্তাদের দমিয়ে রেখে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দাপটে প্রতিষ্ঠানটির তথ্য এখন শুধু প্রকল্প নির্ভর। এটি এখন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন এসব প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে সংস্থাটিকে বেরিয়ে আনার সুপারিশ করবে বিবিএসের সংস্কারের জন্য গঠিত আট সদস্যের টাস্কফোর্স।
বুধবার বিবিএস গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। টাস্কফোর্সটির সভাপতি সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নেন। বিবিএসের তথ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার গণমাধ্যম। সে বিবেচনায় গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নিয়েছে টাস্কফোর্স।
ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের বাকি সদস্যরা হলেন- বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্ট্রিগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান সমিতির সভাপতি সৈয়দ শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক অতনু রব্বানী ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।
ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বিবিএসের সংস্কারের উদ্দেশ্যে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছে- তথ্যের সহজলভ্যতা, তথ্যের মান ও স্বচ্ছতা। এ তিনটি ক্ষেত্রে জোর দেওয়া হচ্ছে। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে মূল্যস্ফীতি, জিডিপিসহ বিভিন্ন তথ্যের প্রেজেন্টশন দিতে বলেছি। তারা আমাদেরকে তা দিয়েছে।
সংস্থাটিকে প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আনার জন্য সুপারিশ থাকবে জানিয়ে টাস্কফোর্সের সভাপতি আরো বলেন, বিবিএসের প্রকল্প সংস্কৃতি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা তাদেরকে এ জিনিসটা থেকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।
সরকারের তথ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন রকমের তথ্য দিয়ে থাকে। সেখানে গুরুত্ব হারায় সংস্থাটি। এ প্রসঙ্গে জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি সংস্থাগুলো ছাড়াও ব্যবহারকারী গোষ্ঠীগুলোর মতামত নিয়ে আমরা আলাপ করছি। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও তথ্যের এককেন্দ্রীকরণ নিয়েও আমরা কথা বলেছি।
তথ্য সরবরাহকারী সংস্থাটির বড় সমস্যা জনবলের। মাঠ পর্যায়েও তথ্য সংগ্রহকারীরা অদক্ষ। জিল্লুর রহমান বলেন, বিবিএসের বিভিন্ন জনবলের চাহিদা রয়েছে। তাদের ৫০ শতাংশ শূন্য পদ। অর্থাৎ পদ আছে মানুষ নাই। তাদের মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছেন, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছে, সর্বশেষ কর্মচারীরাও রয়েছেন। আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করেছি।
সাংবাদিকরা তাদের মতামতে জানান, সাম্প্রতিককালে বলা হয়েছে সংস্থাটি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। কিন্তু সম্প্রতি ভোক্তা মূল্য সূচকের তথ্য বিবিএস প্রকাশের আগেই প্রকাশ করেছে সরকারের প্রেস উইং। সেক্ষেত্রে সংস্থাটির তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাহত হয়। এক্ষেত্রে টাস্কফোর্সের সুপারিশ থাকা উচিত বলে মত দেন তারা।
বাংলাদেশের তথ্যের আইনি ভিত্তি রয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। কিন্তু সংস্থাটির তথ্যের মান নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠে আসছে গত কয়েক বছর ধরে। স্বাধীন সংস্থা হওয়ার কথা থাকলেও সেটি এখনও একটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাছাড়া পরিসংখ্যান কর্মকর্তাদের দমিয়ে রেখে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দাপটে প্রতিষ্ঠানটির তথ্য এখন শুধু প্রকল্প নির্ভর। এটি এখন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন এসব প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে সংস্থাটিকে বেরিয়ে আনার সুপারিশ করবে বিবিএসের সংস্কারের জন্য গঠিত আট সদস্যের টাস্কফোর্স।
বুধবার বিবিএস গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। টাস্কফোর্সটির সভাপতি সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নেন। বিবিএসের তথ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার গণমাধ্যম। সে বিবেচনায় গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নিয়েছে টাস্কফোর্স।
ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের বাকি সদস্যরা হলেন- বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্ট্রিগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান সমিতির সভাপতি সৈয়দ শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক অতনু রব্বানী ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।
ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বিবিএসের সংস্কারের উদ্দেশ্যে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছে- তথ্যের সহজলভ্যতা, তথ্যের মান ও স্বচ্ছতা। এ তিনটি ক্ষেত্রে জোর দেওয়া হচ্ছে। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে মূল্যস্ফীতি, জিডিপিসহ বিভিন্ন তথ্যের প্রেজেন্টশন দিতে বলেছি। তারা আমাদেরকে তা দিয়েছে।
সংস্থাটিকে প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আনার জন্য সুপারিশ থাকবে জানিয়ে টাস্কফোর্সের সভাপতি আরো বলেন, বিবিএসের প্রকল্প সংস্কৃতি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা তাদেরকে এ জিনিসটা থেকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।
সরকারের তথ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন রকমের তথ্য দিয়ে থাকে। সেখানে গুরুত্ব হারায় সংস্থাটি। এ প্রসঙ্গে জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি সংস্থাগুলো ছাড়াও ব্যবহারকারী গোষ্ঠীগুলোর মতামত নিয়ে আমরা আলাপ করছি। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও তথ্যের এককেন্দ্রীকরণ নিয়েও আমরা কথা বলেছি।
তথ্য সরবরাহকারী সংস্থাটির বড় সমস্যা জনবলের। মাঠ পর্যায়েও তথ্য সংগ্রহকারীরা অদক্ষ। জিল্লুর রহমান বলেন, বিবিএসের বিভিন্ন জনবলের চাহিদা রয়েছে। তাদের ৫০ শতাংশ শূন্য পদ। অর্থাৎ পদ আছে মানুষ নাই। তাদের মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছেন, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছে, সর্বশেষ কর্মচারীরাও রয়েছেন। আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করেছি।
সাংবাদিকরা তাদের মতামতে জানান, সাম্প্রতিককালে বলা হয়েছে সংস্থাটি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। কিন্তু সম্প্রতি ভোক্তা মূল্য সূচকের তথ্য বিবিএস প্রকাশের আগেই প্রকাশ করেছে সরকারের প্রেস উইং। সেক্ষেত্রে সংস্থাটির তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাহত হয়। এক্ষেত্রে টাস্কফোর্সের সুপারিশ থাকা উচিত বলে মত দেন তারা।
আর আমদানির ওপর নির্ভরতা নয়— এখন থেকে দেশেই উৎপাদিত হবে সকল ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। এতে শুধু বিদেশনির্ভরতা কমবে না, নতুন করে রপ্তানির পথও খুলে যাবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৬ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৬ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগে