
অর্থনৈতিক রিপোর্টার

ডিজিটাল ব্যাংক গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ১২টি আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে ফিনটেক ফার্ম ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আছে।
যে ১২ প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে তারা হলো ব্রিটিশ বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, ডিজিটাল ব্যাংকিং অফ ভুটান ডিকে, আমার ডিজিটাল ব্যাংক ২২ এমএফআই, ৩৬ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, বুস্ট রবি, আমার ব্যাংক, অ্যাপ ব্যাংক ফার্মারস, নোভা ডিজিটাল ব্যাংক বাংলালিংক অ্যান্ড স্কয়ার, মইত্রী ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, উপকারী ডিজিটাল ব্যাংক, মুনাফা ইসলামী ডিজিটাল ব্যাংক এবং বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক।
গত ২৬ আগস্ট ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের আবেদন আহ্বান করা হয়। তখন আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত ছিল। পরবর্তীতে সময় ২ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা বৃদ্ধি করে ৩০০ কোটি টাকা করেছে।
প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে প্রয়োজন ৫০০ কোটি টাকা। ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে। পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনের অধীন।

ডিজিটাল ব্যাংক গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ১২টি আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে ফিনটেক ফার্ম ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আছে।
যে ১২ প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে তারা হলো ব্রিটিশ বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, ডিজিটাল ব্যাংকিং অফ ভুটান ডিকে, আমার ডিজিটাল ব্যাংক ২২ এমএফআই, ৩৬ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, বুস্ট রবি, আমার ব্যাংক, অ্যাপ ব্যাংক ফার্মারস, নোভা ডিজিটাল ব্যাংক বাংলালিংক অ্যান্ড স্কয়ার, মইত্রী ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, উপকারী ডিজিটাল ব্যাংক, মুনাফা ইসলামী ডিজিটাল ব্যাংক এবং বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক।
গত ২৬ আগস্ট ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের আবেদন আহ্বান করা হয়। তখন আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত ছিল। পরবর্তীতে সময় ২ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা বৃদ্ধি করে ৩০০ কোটি টাকা করেছে।
প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে প্রয়োজন ৫০০ কোটি টাকা। ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে। পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনের অধীন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩২ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৮ বিলিয়ন ডলার। রেমিট্যান্স প্রবাহ ভালো থাকায় রিজার্ভ শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
১৭টি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে গত ৪ বছরে বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালে ৯৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিভিন্ন দেশে পাচারের ঘটনা ঘটেছে। এই অর্থ পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান এএসএফ রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান ও আহমেদ শাহরিয়ার রহমানসহ মোট ২৮ জন।
৫ ঘণ্টা আগে
সমস্যাগ্রস্ত পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ব্যাংকের নাম হলো সম্মিলিতি ইসলামী ব্যাংক। কার্যক্রম শুরু করতে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে লাইসেন্সের জন্য প্রাথমিক সম্মতিপত্র (এলওআই বা লেটার অব ইনটেন্ট) দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত
৫ ঘণ্টা আগে
চলতি নভেম্বরের প্রথম ৮ দিনে দেশে ৭৫ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৯ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯ হাজার ১৯৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে