
আমার দেশ অনলাইন

উন্নত বাংলাদেশের অন্যতম স্তম্ভ উন্নত অর্থনীতি, উন্নত অর্থনীতির শর্ত উদ্যোক্তা সৃষ্টি তথা দেশের এসএমই খাতের উন্নয়ন। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে ২০০৭ সালে এসএমই ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু করে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে এসএমই ফাউন্ডেশন সরকার গৃহীত জাতীয় এসএমই নীতিমালা বাস্তবায়নে সারা দেশে এসএমই খাতের উন্নয়নে বিশেষত নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি এবং বিদ্যমান উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, বাজার সংযোগ, প্রযুক্তি সহায়তা ও অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে। সুষ্ঠু ও টেকসই শিল্পায়ন এবং মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএসএমই) উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে নতুন নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ এবং নতুন উদ্যোক্তা তৈরি একান্তভাবে প্রয়োজন।
এক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হতে পারে সম্ভাবনাময় তরুণ যুবশক্তির অংশগ্রহণে নিয়মিত ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা। বাংলাদেশের এমএসএমই খাতের, বিশেষ করে ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তারা এ সম্পর্কে ততটা ওয়াকিবহাল নয়। অথচ সফল ও লাভজনকভাবে ব্যবসা পরিচালনা এবং নতুনভাবে এমএসএমই প্রতিষ্ঠার Innovative Business Idea) আয়োজন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ৩য় বারের মতো ‘জাতীয় এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা ২০২৫’ আয়োজন করছে এসএমই ফাউন্ডেশন।
জাতীয় এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা ২০২৫ আয়োজনের উদ্দেশ্য:
প্রতিযোগিতায় বিদ্যমান এমএসএমই উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, গ্রাজুয়েটগণকে নতুন নতুন ব্যবসায়িক ধারণা নিয়ে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা হবে। এর ফলে তাঁরা ভবিষ্যতে নতুন নতুন এমএসএমই প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ ও উজ্জীবিত হবেন।
সম্ভাবনাময় এমএসএমই উদ্যোক্তার মেধা ও দক্ষতা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি করা।
সম্ভাবনাময় ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ এবং
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান।
অংশগ্রহণের যোগ্যতা:
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান।
বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
এমএসএমই পণ্য উৎপাদন অথবা সেবা খাতের প্রচলিত, অপ্রচলিত ও সৃজনশীল ব্যবসায়িক ধারণা থাকা।
সম্ভাবনাময় ও বিদ্যমান এমএসএমই উদ্যোক্তা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
এককভাবে অথবা সর্বোচ্চ ৪ জনের গ্রুপ করে অংশগ্রহণ করা যাবে ।
এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা এর নিয়মাবলী:
১. এসএমই ফাউন্ডেশন আয়োজিত এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে আগ্রহীগণ নির্ধারিত ছকে ২০ নভেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে আবেদন জমা দেবেন, যা এসএমই ফাউন্ডেশনের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/SME.Foundation.bd/) ও ওয়েবসাইট (https://smef.gov.bd/)-এ পাওয়া যাবে।
২. বাছাই ও নির্বাচন কমিটি আবেদনসমূহ পর্যালোচনা এবং মূল্যায়ন করে প্রাথমিকভাবে সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করবে।
৩. প্রাথমিক তালিকায় নির্বাচিত উদ্যোক্তাগণকে এমএসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা তৈরির কৌশল এবং নিয়মাবলীর উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণের তারিখ ও সময় পত্রের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের জানিয়ে দেয়া হবে। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য কোন ভাতা দেয়া হবে না।
৪. প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের পর উদ্যোক্তাগণ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (আনুমানিক ১ মাস) ব্যবসায় পরিকল্পনা গাইডলাইন অনুযায়ী স্বীয় ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন এবং তা এসএমই ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে জমা দেবেন। ব্যবসায় পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত যাবতীয় তথ্য, উপাত্ত ও অনুসন্ধানসমূহ অবশ্যই বাস্তবসম্মত, রেফারেন্সসমৃদ্ধ এবং গ্রহণযোগ্য হতে হবে।
৫. ব্যবসায় পরিকল্পনা কোন উৎস থেকে নকল করা যাবে না।
৬. দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত জুরি বোর্ড ব্যবসায় পরিকল্পনাসমূহ সুনির্দিষ্ট মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা, যাচাই-বাছাই এবং মূল্যায়ন করে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রস্তুত করবে। সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে পিচ কম্পিটিশনের মাধ্যমে চুড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।
৭. পুরস্কারের জন্য আবেদনকারী কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের লক্ষ্যে যে কোন পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র বা সার্পোটিং ডকুমেন্ট যাচাই করা এসএমই ফাউন্ডেশনের এখতিয়ারভূক্ত।
৮. আবেদনকারী কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য উপাত্ত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সরেজমিন অনুসন্ধানের অধিকার এসএমই ফাউন্ডেশনের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
৯. পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক গঠিত জুরি বোর্ডের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
১০. এসএমই ফাউন্ডেশন যে কোন অথবা সকল আবেদন/মনোনয়ন গ্রহণ বা বাতিল করা, বিজয়ী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন বা পরিমার্জন করা এবং এ সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম স্থগিত বা বাতিল করতে পারবে।
১১. প্রতিযোগিতায় জমাকৃত মূল ব্যবসায় পরিকল্পনাসমূহ এসএমই ফাউন্ডেশন সংরক্ষণ করবে। তবে এরপর এটি আংশিক বা সম্পূর্ণ অংশ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন অথবা অপরিবর্তিত রেখে প্রকাশ করতে পারবে। ব্যবসায় পরিকল্পনাটি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হলে প্রথম বছরেই এসএমই ফাউন্ডেশন স্যুভিনির বা অন্যান্য প্রকাশনায় এর সারসংক্ষেপ বা বিশেষ কিছু অংশ ব্যবহার করবে।
১২. এসএমই ফাউন্ডেশনের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী, পরিচালক পর্ষদ ও সাধারণ পর্ষদের কোন সদস্য এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তবে ফাউন্ডেশনের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীর পরিবারের সদস্য ও পোষ্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চাইলে এ সংক্রান্ত একটি ডিক্লারেশন প্রদান করতে হবে।
১৩. এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা বলতে ‘জাতীয় শিল্পনীতি-২০২২’ এ বর্ণিত সংজ্ঞা অনুযায়ী মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ব্যবসায় পরিকল্পনা বোঝায়।
প্রতিযোগিতার পুরস্কার:
১ম পুরস্কার ৫ লক্ষ টাকা
২য় পুরস্কার ০৩ লক্ষ টাকা
৩য় পুরস্কার ০২ লক্ষ টাকা
বিজয়ীদের জন্য আরো থাকছে:
✅ উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
✅ মেন্টরশিপ
✅ বিজনেস ইনকিউবেশন সেন্টারের সুবিধা।
✅ ঋণ সুবিধার জন্য এসএমই ফাউন্ডেশনের অংশীদার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে ম্যাচমেকিং

উন্নত বাংলাদেশের অন্যতম স্তম্ভ উন্নত অর্থনীতি, উন্নত অর্থনীতির শর্ত উদ্যোক্তা সৃষ্টি তথা দেশের এসএমই খাতের উন্নয়ন। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে ২০০৭ সালে এসএমই ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু করে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে এসএমই ফাউন্ডেশন সরকার গৃহীত জাতীয় এসএমই নীতিমালা বাস্তবায়নে সারা দেশে এসএমই খাতের উন্নয়নে বিশেষত নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি এবং বিদ্যমান উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, বাজার সংযোগ, প্রযুক্তি সহায়তা ও অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে। সুষ্ঠু ও টেকসই শিল্পায়ন এবং মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএসএমই) উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে নতুন নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ এবং নতুন উদ্যোক্তা তৈরি একান্তভাবে প্রয়োজন।
এক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হতে পারে সম্ভাবনাময় তরুণ যুবশক্তির অংশগ্রহণে নিয়মিত ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা। বাংলাদেশের এমএসএমই খাতের, বিশেষ করে ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তারা এ সম্পর্কে ততটা ওয়াকিবহাল নয়। অথচ সফল ও লাভজনকভাবে ব্যবসা পরিচালনা এবং নতুনভাবে এমএসএমই প্রতিষ্ঠার Innovative Business Idea) আয়োজন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ৩য় বারের মতো ‘জাতীয় এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা ২০২৫’ আয়োজন করছে এসএমই ফাউন্ডেশন।
জাতীয় এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা ২০২৫ আয়োজনের উদ্দেশ্য:
প্রতিযোগিতায় বিদ্যমান এমএসএমই উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, গ্রাজুয়েটগণকে নতুন নতুন ব্যবসায়িক ধারণা নিয়ে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা হবে। এর ফলে তাঁরা ভবিষ্যতে নতুন নতুন এমএসএমই প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ ও উজ্জীবিত হবেন।
সম্ভাবনাময় এমএসএমই উদ্যোক্তার মেধা ও দক্ষতা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি করা।
সম্ভাবনাময় ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ এবং
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান।
অংশগ্রহণের যোগ্যতা:
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান।
বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
এমএসএমই পণ্য উৎপাদন অথবা সেবা খাতের প্রচলিত, অপ্রচলিত ও সৃজনশীল ব্যবসায়িক ধারণা থাকা।
সম্ভাবনাময় ও বিদ্যমান এমএসএমই উদ্যোক্তা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
এককভাবে অথবা সর্বোচ্চ ৪ জনের গ্রুপ করে অংশগ্রহণ করা যাবে ।
এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতা এর নিয়মাবলী:
১. এসএমই ফাউন্ডেশন আয়োজিত এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে আগ্রহীগণ নির্ধারিত ছকে ২০ নভেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে আবেদন জমা দেবেন, যা এসএমই ফাউন্ডেশনের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/SME.Foundation.bd/) ও ওয়েবসাইট (https://smef.gov.bd/)-এ পাওয়া যাবে।
২. বাছাই ও নির্বাচন কমিটি আবেদনসমূহ পর্যালোচনা এবং মূল্যায়ন করে প্রাথমিকভাবে সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করবে।
৩. প্রাথমিক তালিকায় নির্বাচিত উদ্যোক্তাগণকে এমএসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা তৈরির কৌশল এবং নিয়মাবলীর উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণের তারিখ ও সময় পত্রের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের জানিয়ে দেয়া হবে। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য কোন ভাতা দেয়া হবে না।
৪. প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের পর উদ্যোক্তাগণ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (আনুমানিক ১ মাস) ব্যবসায় পরিকল্পনা গাইডলাইন অনুযায়ী স্বীয় ব্যবসায় পরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন এবং তা এসএমই ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে জমা দেবেন। ব্যবসায় পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত যাবতীয় তথ্য, উপাত্ত ও অনুসন্ধানসমূহ অবশ্যই বাস্তবসম্মত, রেফারেন্সসমৃদ্ধ এবং গ্রহণযোগ্য হতে হবে।
৫. ব্যবসায় পরিকল্পনা কোন উৎস থেকে নকল করা যাবে না।
৬. দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত জুরি বোর্ড ব্যবসায় পরিকল্পনাসমূহ সুনির্দিষ্ট মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা, যাচাই-বাছাই এবং মূল্যায়ন করে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রস্তুত করবে। সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে পিচ কম্পিটিশনের মাধ্যমে চুড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।
৭. পুরস্কারের জন্য আবেদনকারী কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের লক্ষ্যে যে কোন পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র বা সার্পোটিং ডকুমেন্ট যাচাই করা এসএমই ফাউন্ডেশনের এখতিয়ারভূক্ত।
৮. আবেদনকারী কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য উপাত্ত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সরেজমিন অনুসন্ধানের অধিকার এসএমই ফাউন্ডেশনের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
৯. পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক গঠিত জুরি বোর্ডের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
১০. এসএমই ফাউন্ডেশন যে কোন অথবা সকল আবেদন/মনোনয়ন গ্রহণ বা বাতিল করা, বিজয়ী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন বা পরিমার্জন করা এবং এ সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম স্থগিত বা বাতিল করতে পারবে।
১১. প্রতিযোগিতায় জমাকৃত মূল ব্যবসায় পরিকল্পনাসমূহ এসএমই ফাউন্ডেশন সংরক্ষণ করবে। তবে এরপর এটি আংশিক বা সম্পূর্ণ অংশ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন অথবা অপরিবর্তিত রেখে প্রকাশ করতে পারবে। ব্যবসায় পরিকল্পনাটি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হলে প্রথম বছরেই এসএমই ফাউন্ডেশন স্যুভিনির বা অন্যান্য প্রকাশনায় এর সারসংক্ষেপ বা বিশেষ কিছু অংশ ব্যবহার করবে।
১২. এসএমই ফাউন্ডেশনের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী, পরিচালক পর্ষদ ও সাধারণ পর্ষদের কোন সদস্য এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তবে ফাউন্ডেশনের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীর পরিবারের সদস্য ও পোষ্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চাইলে এ সংক্রান্ত একটি ডিক্লারেশন প্রদান করতে হবে।
১৩. এসএমই ব্যবসায় পরিকল্পনা বলতে ‘জাতীয় শিল্পনীতি-২০২২’ এ বর্ণিত সংজ্ঞা অনুযায়ী মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ব্যবসায় পরিকল্পনা বোঝায়।
প্রতিযোগিতার পুরস্কার:
১ম পুরস্কার ৫ লক্ষ টাকা
২য় পুরস্কার ০৩ লক্ষ টাকা
৩য় পুরস্কার ০২ লক্ষ টাকা
বিজয়ীদের জন্য আরো থাকছে:
✅ উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
✅ মেন্টরশিপ
✅ বিজনেস ইনকিউবেশন সেন্টারের সুবিধা।
✅ ঋণ সুবিধার জন্য এসএমই ফাউন্ডেশনের অংশীদার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে ম্যাচমেকিং

উদ্বোধনী বক্তব্যে মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ বলেন, ‘ইউসিবির ইতিহাসে একটিও চেক বাউন্স হয়নি, এক মুহূর্তের জন্যও কোনো লেনদেন বন্ধ থাকেনি—এটাই আমাদের পেশাদারত্ব ও গ্রাহক সেবার প্রতীক। এ বছরের প্রথম নয় মাসে ইউসিবি ১০ হাজার ১,০০ কোটি টাকারও বেশি নেট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং সাড়ে পাঁচ লাখেরও বেশি নতুন
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষতম জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ২৮৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নির্দেশনায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে রূপালী ব্যাংক পিএলসিতে গত ১৯ অক্টোবর হতে চলমান “গ্রাহক সেবা পক্ষ” পালন কর্মসূচি ০২ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল ব্যাংক গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ১২টি আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে ফিনটেক ফার্ম ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আছে। প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে প্রয়োজন ৫০০ কোটি টাকা। ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগে