
অর্থনৈতিক রিপোর্টার

চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা নিলাম অযোগ্য ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কনটেইনার পরিবেশসম্মতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আমদানিকারকদের বারবার নোটিস দেওয়ার পরও তারা পণ্য খালাস করেননি। বন্দরে পড়ে থাকা এসব পণ্যর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যাওয়ায় নিলামেও বিক্রি সম্ভব হয়নি।
মঙ্গলবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিলাম অযোগ্য বিপজ্জনক পণ্য ও অন্যান্য ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্টকরণের লক্ষ্যে গঠিত আন্তঃসংস্থা কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরী, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক), চট্টগ্রাম বিভাগের নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তর, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, ডিজিএফআই, এনএসআই, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের প্রতিনিধিরা ধ্বংস কাজ তদারকি করেন।
গত শনিবার সকাল ৯টা থেকে রোববার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ধ্বংস কাজ সম্পন্ন করা হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, আনসার সদস্য ও স্থানীয় বন্দর থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থেকে ধ্বংস কাজের নিরাপত্তাসহ সার্বিক সহায়তা দেন।
গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে ১৪ বছর ধরে বন্দর প্রাঙ্গণে পড়ে থাকা অতিমাত্রায় দাহ্য চারটি পদার্থ সফলভাবে বন্দর এলাকা থেকে অপসারণ করে পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস করেছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সার্বিক সহযোগিতায় বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা বিপজ্জনক পণ্যগুলো জরুরি ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে ধ্বংস করার কাজ অব্যাহত থাকবে।

চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা নিলাম অযোগ্য ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কনটেইনার পরিবেশসম্মতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আমদানিকারকদের বারবার নোটিস দেওয়ার পরও তারা পণ্য খালাস করেননি। বন্দরে পড়ে থাকা এসব পণ্যর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যাওয়ায় নিলামেও বিক্রি সম্ভব হয়নি।
মঙ্গলবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিলাম অযোগ্য বিপজ্জনক পণ্য ও অন্যান্য ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্টকরণের লক্ষ্যে গঠিত আন্তঃসংস্থা কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরী, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক), চট্টগ্রাম বিভাগের নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তর, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, ডিজিএফআই, এনএসআই, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের প্রতিনিধিরা ধ্বংস কাজ তদারকি করেন।
গত শনিবার সকাল ৯টা থেকে রোববার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ধ্বংস কাজ সম্পন্ন করা হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, আনসার সদস্য ও স্থানীয় বন্দর থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থেকে ধ্বংস কাজের নিরাপত্তাসহ সার্বিক সহায়তা দেন।
গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে ১৪ বছর ধরে বন্দর প্রাঙ্গণে পড়ে থাকা অতিমাত্রায় দাহ্য চারটি পদার্থ সফলভাবে বন্দর এলাকা থেকে অপসারণ করে পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস করেছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সার্বিক সহযোগিতায় বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা বিপজ্জনক পণ্যগুলো জরুরি ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে ধ্বংস করার কাজ অব্যাহত থাকবে।

বর্তমানে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের চার ধরনের সঞ্চয়পত্র চালু আছে। এগুলো হলোপরিবার সঞ্চয়পত্র, পেনশনার সঞ্চয়পত্র, পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র এবং তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র। এসব সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হারও কাছাকাছি।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে এক লাফে প্রতি ভরিতে ভালো মানের সোনা (২২ ক্যারেট) দাম কমেছে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা। এখন থেকে দেশের বাজারে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের সোনা বিক্রি হবে এক লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকায়। আগামীকাল বুধবার থেকে সারা দেশে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
পুঁজিবাজারের স্বচ্ছতা, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিনিয়োগকারীর আস্থা জোরদারের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (ডিসিসিআই) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (ডিএসই) যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
১২ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ আমদানির অর্থ পাঠানো সহজ করল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলো সরকার অনুমোদিত আন্তঃ-সীমান্ত বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় আমদানির বিপরীতে বিদেশে অর্থ পাঠাতে পারবে। এ জন্য আর আলাদা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে