অর্থনৈতিক রিপোর্টার
দেশের শেয়ারবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়লেও উল্লেখযোগ্যহারে কমেছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। গত বছরের ৩০ জুনে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৯৭৬ জন।
আর চলতি বছর একই সময়ে কোটিপতি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩৫৭ জনে। এ হিসাবে শেয়ারবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৮১ জন।
অপরদিকে শেয়ারবাজারে ১ লাখ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে ৮৪ হাজারেরও বেশি। ২০২৪ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭ জন। চলতি বছরে এ সংখ্যা কমে হয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮ জনে।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে বিএসইসির পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
বিএসইসির পক্ষ থেকে বুধবার বিএসইসির মুখপাত্র ও পরিচালক আবুল কালাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ভ্যালু সর্ম্পকে তথ্য দেওয়া হয়।
বিএসইসির তথ্যানুযায়ী, ৫০০ কোটি কিংবা তারচেয়ে বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিও একাউন্টধারী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৭০। ২০২৪ সালের জুনে এ সংখ্যা ছিল ৬৮ জন। অপরদিকে ১০০ কোটি টাকার বেশি কিন্তু ৫০০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৩৪৭ জন, গত বছরের একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৩২৫ জন। ৫০ কোটির চেয়ে বেশি কিন্তু ১০০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৭৩৩ জন।
গত বছরের একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৬৯৬ জন। ১০ কোটির চেয়ে বেশি কিন্তু ৫০ কোটির চেয়ে কম বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। গত বছরের জুনে এ সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯৪ জন।
চলতি বছরের জুনে এ সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯১ জন। অপরদিকে এক কোটি টাকার চেয়ে বেশি কিন্তু ১০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা চলতি বছরের জুনে ছিল ১৩ হাজার ৩১৬ জন। আগের বছর একইসময়ে এ শ্রেণিতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৯৩৩ জন। ৫০ লাখ টাকার বেশি কিন্তু এক লাখ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ২৪ হাজার ২২৫ জন।
আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৯০৭ জন। ১০ লাখ টাকার বেশি কিন্তু ৫০ লাখের নিচে বিনিয়োগ রয়েছে-এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে। আগের বছর এ শ্রেণিতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৯৮ হাজার ৩৭৭ জন থাকলেও চলতি বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৩৩ জনে। ১ লাখ টাকার বেশি কিন্তু ১০ লাখ টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা চলতি বছরের জুনে ছিল ৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৮৫ জন।
আগের বছর একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯৪ জন। তবে ১ লাখ টাকার নিচে বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে ৮৪ হাজারের বেশি। গত বছর এ শ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭ জন। চলতি বছরে এ সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮ জনে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভোবে কমেছে।
দেশের শেয়ারবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়লেও উল্লেখযোগ্যহারে কমেছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। গত বছরের ৩০ জুনে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৯৭৬ জন।
আর চলতি বছর একই সময়ে কোটিপতি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩৫৭ জনে। এ হিসাবে শেয়ারবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৮১ জন।
অপরদিকে শেয়ারবাজারে ১ লাখ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে ৮৪ হাজারেরও বেশি। ২০২৪ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭ জন। চলতি বছরে এ সংখ্যা কমে হয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮ জনে।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে বিএসইসির পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
বিএসইসির পক্ষ থেকে বুধবার বিএসইসির মুখপাত্র ও পরিচালক আবুল কালাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ভ্যালু সর্ম্পকে তথ্য দেওয়া হয়।
বিএসইসির তথ্যানুযায়ী, ৫০০ কোটি কিংবা তারচেয়ে বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিও একাউন্টধারী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৭০। ২০২৪ সালের জুনে এ সংখ্যা ছিল ৬৮ জন। অপরদিকে ১০০ কোটি টাকার বেশি কিন্তু ৫০০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৩৪৭ জন, গত বছরের একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৩২৫ জন। ৫০ কোটির চেয়ে বেশি কিন্তু ১০০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৭৩৩ জন।
গত বছরের একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৬৯৬ জন। ১০ কোটির চেয়ে বেশি কিন্তু ৫০ কোটির চেয়ে কম বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। গত বছরের জুনে এ সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯৪ জন।
চলতি বছরের জুনে এ সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯১ জন। অপরদিকে এক কোটি টাকার চেয়ে বেশি কিন্তু ১০ কোটি টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা চলতি বছরের জুনে ছিল ১৩ হাজার ৩১৬ জন। আগের বছর একইসময়ে এ শ্রেণিতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৯৩৩ জন। ৫০ লাখ টাকার বেশি কিন্তু এক লাখ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ২৪ হাজার ২২৫ জন।
আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৯০৭ জন। ১০ লাখ টাকার বেশি কিন্তু ৫০ লাখের নিচে বিনিয়োগ রয়েছে-এ ধরনের বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে। আগের বছর এ শ্রেণিতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ৯৮ হাজার ৩৭৭ জন থাকলেও চলতি বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৩৩ জনে। ১ লাখ টাকার বেশি কিন্তু ১০ লাখ টাকার কম বিনিয়োগকারীর সংখ্যা চলতি বছরের জুনে ছিল ৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৮৫ জন।
আগের বছর একই সময়ে এ সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯৪ জন। তবে ১ লাখ টাকার নিচে বিনিয়োগ রয়েছে এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে ৮৪ হাজারের বেশি। গত বছর এ শ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭ জন। চলতি বছরে এ সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮ জনে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভোবে কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে