অর্থনৈতিক রিপোর্টার
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সুবিধাভোগী ঠিকাদার উন্নয়ন প্রকল্প ফেলে পালিয়ে যায়। এরপর থেকে সরকারও অযাচিত অর্থ খরচে কঠোর হয়। ফলে সদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৬৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এক অর্থবছরে এত কম এডিপি বাস্তবায়নের ইতিহাস সরকারি নথিতেই নেই। বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আইএমইডির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগের অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল ৮০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, টাকার অঙ্কে গত অর্থবছরে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে এক লাখ ৫৩ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। বিদায়ী অর্থবছরে সংস্থার নিজস্ব তহবিলের অর্থায়নসহ সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিল দুই লাখ ২৬ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা।
হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দুবছর দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট দেখা দেয়। বিশেষ করে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ তলানিতে এসে ঠেকে। উন্নয়ন সহযোগীরাও কিছুটা পিছুটান দেয়। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে উন্নয়ন সহযোগীরাও অর্থছাড় কমিয়ে দেয়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার নিরুপায় হয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হয়।
সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরের শুরুতেই নানা রাজনৈতিক অস্থিরতার পর বিদায় নেয় আওয়ামী লীগ সরকার। এরপরই ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় ড. ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর পরপরই ব্যয় সংকোচন নীতি জোরালো করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে আওয়ামী লীগের পতনের পর বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। ফলে সেসব প্রকল্প এগিয়ে নিতে হিমশিম খেতে হয়েছে সরকারকে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরে মোট প্রকল্প ছিল এক হাজার ৪৬৮টি। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প এক হাজার ২৩০টি। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প ৩২টি, আর কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ছিল ১১২টি।
ওই অর্থবছরে বিদেশি ঋণনির্ভর যেসব প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর বেশকিছু বাস্তবায়ন করা যায়নি অদক্ষতার কারণে। সংশোধিত এডিপিতে বিদেশি ঋণ থেকে বরাদ্দ ছিল ৮১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু খরচ হয়েছে মাত্র ৫৩ হাজার কোটি টাকা।
অর্থাৎ, সরকার বরাদ্দের মাত্র ৬৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ খরচ করতে পেরেছে। এটিও ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অথচ করোনার সময়ও বিদেশি ঋণের প্রকল্পে খরচ করা হয়েছিল ৯২ শতাংশের বেশি।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সুবিধাভোগী ঠিকাদার উন্নয়ন প্রকল্প ফেলে পালিয়ে যায়। এরপর থেকে সরকারও অযাচিত অর্থ খরচে কঠোর হয়। ফলে সদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৬৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এক অর্থবছরে এত কম এডিপি বাস্তবায়নের ইতিহাস সরকারি নথিতেই নেই। বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আইএমইডির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগের অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল ৮০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, টাকার অঙ্কে গত অর্থবছরে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে এক লাখ ৫৩ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। বিদায়ী অর্থবছরে সংস্থার নিজস্ব তহবিলের অর্থায়নসহ সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিল দুই লাখ ২৬ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা।
হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দুবছর দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট দেখা দেয়। বিশেষ করে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ তলানিতে এসে ঠেকে। উন্নয়ন সহযোগীরাও কিছুটা পিছুটান দেয়। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে উন্নয়ন সহযোগীরাও অর্থছাড় কমিয়ে দেয়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার নিরুপায় হয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হয়।
সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরের শুরুতেই নানা রাজনৈতিক অস্থিরতার পর বিদায় নেয় আওয়ামী লীগ সরকার। এরপরই ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় ড. ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর পরপরই ব্যয় সংকোচন নীতি জোরালো করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে আওয়ামী লীগের পতনের পর বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। ফলে সেসব প্রকল্প এগিয়ে নিতে হিমশিম খেতে হয়েছে সরকারকে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরে মোট প্রকল্প ছিল এক হাজার ৪৬৮টি। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প এক হাজার ২৩০টি। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প ৩২টি, আর কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ছিল ১১২টি।
ওই অর্থবছরে বিদেশি ঋণনির্ভর যেসব প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর বেশকিছু বাস্তবায়ন করা যায়নি অদক্ষতার কারণে। সংশোধিত এডিপিতে বিদেশি ঋণ থেকে বরাদ্দ ছিল ৮১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু খরচ হয়েছে মাত্র ৫৩ হাজার কোটি টাকা।
অর্থাৎ, সরকার বরাদ্দের মাত্র ৬৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ খরচ করতে পেরেছে। এটিও ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অথচ করোনার সময়ও বিদেশি ঋণের প্রকল্পে খরচ করা হয়েছিল ৯২ শতাংশের বেশি।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩২ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে