অর্থনৈতিক রিপোর্টার
বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি তেমন বাড়ছে না। গত জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সামান্য কিছুটা প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। এবারের মুদ্রানীতিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকা বিনিয়োগ চাহিদা কম রয়েছে। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে মুদ্রা সরবরাহ কমাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাড়ানো হচ্ছে সুদহার। এ ছাড়া বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট রয়েছে। এর মধ্যে দেশের পটপরিবর্তনের পর যাদের হাতে টাকা রয়েছে, তাদের অনেকেই পলাতক। সব মিলিয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে আরো ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। আগের মাস জুনে ছিল ১৭ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫২ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ২০০৫-০৬ অর্থবছর থেকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির তথ্য রয়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০২১ সালে মে মাসে একবার ঋণ প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের নিচে নামে। এ সময় বেসরকারি খাতে সর্বোচ্চ ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশে উঠেছিল ২০০৭-০৮ অর্থবছরে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয় ২০০৯-১০ অর্থবছরে। ওই সময় বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে অনেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ব্যাপক ধসের পর বেসরকারি খাতের ঋণে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও ২০১৯ সালের নভেম্বরের আগ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি সব সময় দুই অঙ্কের ঘরে ছিল। ওই মাসে প্রবৃদ্ধি কমে ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে নেমেছিল।
বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি তেমন বাড়ছে না। গত জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সামান্য কিছুটা প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। এবারের মুদ্রানীতিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকা বিনিয়োগ চাহিদা কম রয়েছে। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে মুদ্রা সরবরাহ কমাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাড়ানো হচ্ছে সুদহার। এ ছাড়া বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট রয়েছে। এর মধ্যে দেশের পটপরিবর্তনের পর যাদের হাতে টাকা রয়েছে, তাদের অনেকেই পলাতক। সব মিলিয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে আরো ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। আগের মাস জুনে ছিল ১৭ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫২ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ২০০৫-০৬ অর্থবছর থেকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির তথ্য রয়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০২১ সালে মে মাসে একবার ঋণ প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের নিচে নামে। এ সময় বেসরকারি খাতে সর্বোচ্চ ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশে উঠেছিল ২০০৭-০৮ অর্থবছরে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয় ২০০৯-১০ অর্থবছরে। ওই সময় বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে অনেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ব্যাপক ধসের পর বেসরকারি খাতের ঋণে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও ২০১৯ সালের নভেম্বরের আগ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি সব সময় দুই অঙ্কের ঘরে ছিল। ওই মাসে প্রবৃদ্ধি কমে ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে নেমেছিল।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে