আমার দেশ অনলাইন
সেতু বিভাগের সচিব ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রউফ শুক্রবার ও শনিবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বাসেক) আওতাধীন যমুনা সেতু এলাকা, সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম, উভয় পার্শ্বের টোল আদায় কার্যক্রম, নির্মাণাধীন জাদুঘর, যমুনা সেতুতে বিদ্যমান রেলওয়ে ট্র্যাক অপসারণ কার্যক্রম, সেতু এলাকায় বাসেকের ভূমি এবং সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম, এলেঙ্গা রিসোর্ট এবং কন্ট্রাক্ট-৭ সড়কে টোল আদায় কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।
এ সময় বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন), প্রধান প্রকৌশলী, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক এবং সাইট অফিসের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ অপারেটর (সিসিসিসি লিমিটেড) এবং টোল আদায়ের জন্য নিযুক্ত অপারেটরের (সিআরবিসি লিমিটেড) প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দের সাথে মতবিনিময় ও সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করে যমুনা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম চুক্তিপত্রের Operation & Maintenance Manual অনুসারে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য এবং যমুনা সেতুর উভয় টোল প্লাজার সকল টোল বুথ সার্বক্ষণিক সচল রাখার পাশাপাশি যথাযথ নির্দেশনা প্রদান করেন।
এছাড়াও, সেতু সচিব সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-২ এর আওতাধীন বাসেক অংশের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৫ (এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্ব গোলচত্বর পর্যন্ত- ১৩.৬০ কিলোমিটার) এবং ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৬ (যমুনা সেতু পশ্চিম গোলচত্বর থেকে হাটিকামরুল পর্যন্ত- ১৯.০১২ কিলোমিটার) এর চলমান কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে সেতু সচিব প্রকল্পের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৫ অংশের বেস ক্যাম্প-১ এর সম্মেলন কক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন।
সভায় সচিব প্রকল্পের গুণগতমান নিশ্চিত করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্প সম্পন্ন করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত সাইটে প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালস (বালি, ইট, রড, সিমেন্ট, পাথর ইত্যাদি) এর নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, আবদুল মোনেম লিমিটেড কে নির্দেশনা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে সেতু সচিব প্রকল্পের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৬ অংশের বেস ক্যাম্প-১ এর সম্মেলন কক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন। সভায় সচিব মহোদয় প্রকল্পের গুণগতমান নিশ্চিত করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্প সম্পন্ন করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রকল্প সম্পন্ন করণে বর্তমানে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত সাইটে প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালস (বিটুমিনের) এর নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, হেগো-মীর আখতার হোসেন লিমিটেড (জ়েভি) কে নির্দেশনা প্রদান করেন। সভায় বাসেকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময় এবং অনুমোদিত আরডিপিপির ব্যয়ের মধ্যে সমাপ্তকরণের বিষয়ে সচিব সভায় গুরুত্ব আরোপ করেন।
সেতু বিভাগের সচিব ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রউফ শুক্রবার ও শনিবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বাসেক) আওতাধীন যমুনা সেতু এলাকা, সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম, উভয় পার্শ্বের টোল আদায় কার্যক্রম, নির্মাণাধীন জাদুঘর, যমুনা সেতুতে বিদ্যমান রেলওয়ে ট্র্যাক অপসারণ কার্যক্রম, সেতু এলাকায় বাসেকের ভূমি এবং সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম, এলেঙ্গা রিসোর্ট এবং কন্ট্রাক্ট-৭ সড়কে টোল আদায় কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।
এ সময় বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন), প্রধান প্রকৌশলী, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক এবং সাইট অফিসের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ অপারেটর (সিসিসিসি লিমিটেড) এবং টোল আদায়ের জন্য নিযুক্ত অপারেটরের (সিআরবিসি লিমিটেড) প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দের সাথে মতবিনিময় ও সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করে যমুনা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম চুক্তিপত্রের Operation & Maintenance Manual অনুসারে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য এবং যমুনা সেতুর উভয় টোল প্লাজার সকল টোল বুথ সার্বক্ষণিক সচল রাখার পাশাপাশি যথাযথ নির্দেশনা প্রদান করেন।
এছাড়াও, সেতু সচিব সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-২ এর আওতাধীন বাসেক অংশের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৫ (এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্ব গোলচত্বর পর্যন্ত- ১৩.৬০ কিলোমিটার) এবং ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৬ (যমুনা সেতু পশ্চিম গোলচত্বর থেকে হাটিকামরুল পর্যন্ত- ১৯.০১২ কিলোমিটার) এর চলমান কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে সেতু সচিব প্রকল্পের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৫ অংশের বেস ক্যাম্প-১ এর সম্মেলন কক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন।
সভায় সচিব প্রকল্পের গুণগতমান নিশ্চিত করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্প সম্পন্ন করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত সাইটে প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালস (বালি, ইট, রড, সিমেন্ট, পাথর ইত্যাদি) এর নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, আবদুল মোনেম লিমিটেড কে নির্দেশনা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে সেতু সচিব প্রকল্পের ওয়ার্ক প্যাকেজ-০৬ অংশের বেস ক্যাম্প-১ এর সম্মেলন কক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন। সভায় সচিব মহোদয় প্রকল্পের গুণগতমান নিশ্চিত করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্প সম্পন্ন করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রকল্প সম্পন্ন করণে বর্তমানে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত সাইটে প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালস (বিটুমিনের) এর নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, হেগো-মীর আখতার হোসেন লিমিটেড (জ়েভি) কে নির্দেশনা প্রদান করেন। সভায় বাসেকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময় এবং অনুমোদিত আরডিপিপির ব্যয়ের মধ্যে সমাপ্তকরণের বিষয়ে সচিব সভায় গুরুত্ব আরোপ করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে