সরদার আনিছ
জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে দীর্ঘ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী শাসনের পর এ বছর মুক্ত পরিবেশে মাহে রমজান পালন করছেন দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনগোষ্ঠী। এ পবিত্র মাস উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ফলে নিম্ন ও মধ্যবিত্তসহ সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি বিরাজ করছে।
সরকারের নানা উদ্যোগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রভাব লক্ষ করা গেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মনিটরিং এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাস ব্যবস্থাপনায়। অন্যান্য বছর সিন্ডিকেটের কারণে রমজান শুরুর সপ্তাহখানেক আগে থেকেই বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে গেলেও এবার দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে বেশিরভাগ পণ্যের দাম কমে গেছে।
এছাড়া একযোগে ৬৪ শহরে ট্রাকসেলে ও ৬৩ লাখ স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কোটি মানুষের কাছে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি, খাদ্য বিভাগের উদ্যোগে নিম্ন আয়ের এক কোটি মানুষকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল প্রদান, পশুসম্পদ বিভাগের নানা উদ্যোগে সুলভ মূল্যে মাংস, ডিম ও দুধ বিক্রিসহ সরকারের নানা কর্মসূচি চলছে।
টিসিবি সূত্র জানায়, প্রায় ৬৩ লাখ কার্ডধারী সুবিধাভোগীর বাইরে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য গত বুধবার থেকে একযোগে ৬৪ জেলা শহরে ট্রাকসেলের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। সরকারের এ কার্যক্রম আগামী ২৮ মার্চ নাগাদ চলবে। এর ফলে যেমন রমজানে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে, তেমনি নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যেও স্বস্তি বিরাজ করছে।
এ প্রসঙ্গে সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি , অন্যান্য বিভাগীয় শহরে ১০টি এবং ৫৬টি জেলা শহরে ৫টি করে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতিটি ট্রাকে ৪০০ জনের পণ্য সে হিসেবে প্রতিদিন ৪১০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে এক লাখ ৬৪ হাজার মানুষের কাছে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এছাড়া প্রায় ৬৩ লাখ কার্ডধারী সুবিধাভোগী তো রয়েছেই।
টিসিবির ট্রাক থেকে একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল (সয়াবিন), দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি, দুই কেজি ছোলা ও ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পাচ্ছেন। এর মধ্যে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ১০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০, চিনি ৭০, ছোলা ৬০ ও আধাকেজি খেজুর ১৫৫ টাকায় বিক্রি করছে সংস্থাটি। মূলত রমজান মাস উপলক্ষে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করা হচ্ছে।
এদিকে টিসিবির পণ্য বিতরণে বিশৃঙ্খলা কাটিয়ে শৃঙ্খলা ফিরেছে। আগে পণ্য নিয়ে কাড়াকাড়ি হলেও এখন টোকেনের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করছে ট্রাকগুলোতে। সরবরাহ বাড়ানোর পরও চাহিদার তুলনায় ক্রেতাদের উপস্থিতির হার এখনো বেশি।
বংশালের আকলিম আকতার বলেন, ৭ জনের সংসারে টিসিবির ভর্তুকি মূল্যের পণ্যের কারণে কিছুটা হলেও আমরা স্বস্তিতে রোজা পালন করতে পারছি।
রমজানে প্রতি কেজি ড্রেসড ব্রয়লার মুরগির মাংস ২৫০, প্রতি লিটার পাস্তুরিত দুধ ৮০, প্রতি ডজন ডিম ১১৪ এবং প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬৫০ টাকা দরে বিক্রি করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ। প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার পিস ডিম, ৬ হাজার লিটার দুধ, দুই হাজার কেজি ব্রয়লার মুরগির মাংস এবং দুই থেকে আড়াই হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করছে তারা। এসব পণ্য বিক্রির জন্য বস্তি এলাকার পাশাপাশি জুলাই বিপ্লবের সময় যেসব জায়গায় সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ বেশি ছিল, সেসব জায়গাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে মার্চ মাসে তিন লাখ টন চাল বিতরণ করা হচ্ছে। এ কর্মসূচিতে প্রতি কেজি ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে ৫০ লাখ পরিবারকে। পাশাপাশি ঈদের সময় এক কোটি পরিবারকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
রোজার মাসে প্রায় ৭ লাখ টন খাদ্যপণ্য বিতরণ ছাড়াও টিসিবির মাধ্যমে আরও ৫০ হাজার টন করে দুই মাসে এক লাখ টন চাল বিতরণ করা হচ্ছে। ওএমএসের মাধ্যমে ৫০ হাজার টন করে বিতরণ করা হচ্ছে আরও এক লাখ টন চাল।
ঢাকা মহানগরীর বাজারগুলোতে নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে তিনটি দল গঠন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ঢাকা মহানগর ও জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে বাজার তদারকি করছে দলগুলো। নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে কাঁচাবাজার, মুদি দোকান ও সুপারশপগুলোতেও তদারকি কার্যক্রম চলছে।
পবিত্র রমজান মাসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে ডেসকোর বোর্ডে প্রস্তাবনা গৃহীত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ডেসকোর আওতাধীন এলাকায় সবগুলো পদক্ষেপ সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে নগরীর ২২টি স্থানে সাহরি ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিতরণ করা হবে জাকাতের কাপড়। রমজান মাসে যানজট কমাতে বাংলাদেশ স্কাউট, বিএনসিসি এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে ডিএমপি ও ডিএনসিসি। রমজান উপলক্ষে দক্ষিণ সিটিতেও অনুরূপ নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে বেসরকারি পর্যায়েও মাহে রমজান উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যের মূল্যছাড় এবং বিনামূল্যে ভোগ্যপণ্য বিতরণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে নাবিল গ্রুপ ৩ কোটি টাকার ভোগ্যপণ্য বিনামূল্যে বিতরণ করছে। এছাড়া সিটি গ্রুপসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান এ ধরনের কর্মসূচি পালন করছে বলে জানা গেছে। সব মিলেই গোটা রমজান মাসজুড়েই যেন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়ে সরকারের নানা পদক্ষেপে মাহে রমজানে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এছাড়া অরাজনৈতিক সরকার থাকায় সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে সরকার।
জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে দীর্ঘ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী শাসনের পর এ বছর মুক্ত পরিবেশে মাহে রমজান পালন করছেন দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনগোষ্ঠী। এ পবিত্র মাস উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ফলে নিম্ন ও মধ্যবিত্তসহ সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি বিরাজ করছে।
সরকারের নানা উদ্যোগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রভাব লক্ষ করা গেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মনিটরিং এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাস ব্যবস্থাপনায়। অন্যান্য বছর সিন্ডিকেটের কারণে রমজান শুরুর সপ্তাহখানেক আগে থেকেই বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে গেলেও এবার দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে বেশিরভাগ পণ্যের দাম কমে গেছে।
এছাড়া একযোগে ৬৪ শহরে ট্রাকসেলে ও ৬৩ লাখ স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কোটি মানুষের কাছে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি, খাদ্য বিভাগের উদ্যোগে নিম্ন আয়ের এক কোটি মানুষকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল প্রদান, পশুসম্পদ বিভাগের নানা উদ্যোগে সুলভ মূল্যে মাংস, ডিম ও দুধ বিক্রিসহ সরকারের নানা কর্মসূচি চলছে।
টিসিবি সূত্র জানায়, প্রায় ৬৩ লাখ কার্ডধারী সুবিধাভোগীর বাইরে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য গত বুধবার থেকে একযোগে ৬৪ জেলা শহরে ট্রাকসেলের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। সরকারের এ কার্যক্রম আগামী ২৮ মার্চ নাগাদ চলবে। এর ফলে যেমন রমজানে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে, তেমনি নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যেও স্বস্তি বিরাজ করছে।
এ প্রসঙ্গে সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি , অন্যান্য বিভাগীয় শহরে ১০টি এবং ৫৬টি জেলা শহরে ৫টি করে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতিটি ট্রাকে ৪০০ জনের পণ্য সে হিসেবে প্রতিদিন ৪১০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে এক লাখ ৬৪ হাজার মানুষের কাছে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এছাড়া প্রায় ৬৩ লাখ কার্ডধারী সুবিধাভোগী তো রয়েছেই।
টিসিবির ট্রাক থেকে একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল (সয়াবিন), দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি, দুই কেজি ছোলা ও ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পাচ্ছেন। এর মধ্যে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম ১০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০, চিনি ৭০, ছোলা ৬০ ও আধাকেজি খেজুর ১৫৫ টাকায় বিক্রি করছে সংস্থাটি। মূলত রমজান মাস উপলক্ষে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করা হচ্ছে।
এদিকে টিসিবির পণ্য বিতরণে বিশৃঙ্খলা কাটিয়ে শৃঙ্খলা ফিরেছে। আগে পণ্য নিয়ে কাড়াকাড়ি হলেও এখন টোকেনের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করছে ট্রাকগুলোতে। সরবরাহ বাড়ানোর পরও চাহিদার তুলনায় ক্রেতাদের উপস্থিতির হার এখনো বেশি।
বংশালের আকলিম আকতার বলেন, ৭ জনের সংসারে টিসিবির ভর্তুকি মূল্যের পণ্যের কারণে কিছুটা হলেও আমরা স্বস্তিতে রোজা পালন করতে পারছি।
রমজানে প্রতি কেজি ড্রেসড ব্রয়লার মুরগির মাংস ২৫০, প্রতি লিটার পাস্তুরিত দুধ ৮০, প্রতি ডজন ডিম ১১৪ এবং প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬৫০ টাকা দরে বিক্রি করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ। প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার পিস ডিম, ৬ হাজার লিটার দুধ, দুই হাজার কেজি ব্রয়লার মুরগির মাংস এবং দুই থেকে আড়াই হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করছে তারা। এসব পণ্য বিক্রির জন্য বস্তি এলাকার পাশাপাশি জুলাই বিপ্লবের সময় যেসব জায়গায় সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ বেশি ছিল, সেসব জায়গাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে মার্চ মাসে তিন লাখ টন চাল বিতরণ করা হচ্ছে। এ কর্মসূচিতে প্রতি কেজি ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে ৫০ লাখ পরিবারকে। পাশাপাশি ঈদের সময় এক কোটি পরিবারকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
রোজার মাসে প্রায় ৭ লাখ টন খাদ্যপণ্য বিতরণ ছাড়াও টিসিবির মাধ্যমে আরও ৫০ হাজার টন করে দুই মাসে এক লাখ টন চাল বিতরণ করা হচ্ছে। ওএমএসের মাধ্যমে ৫০ হাজার টন করে বিতরণ করা হচ্ছে আরও এক লাখ টন চাল।
ঢাকা মহানগরীর বাজারগুলোতে নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে তিনটি দল গঠন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ঢাকা মহানগর ও জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় বিশেষ টাস্কফোর্সের মাধ্যমে বাজার তদারকি করছে দলগুলো। নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে কাঁচাবাজার, মুদি দোকান ও সুপারশপগুলোতেও তদারকি কার্যক্রম চলছে।
পবিত্র রমজান মাসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে ডেসকোর বোর্ডে প্রস্তাবনা গৃহীত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ডেসকোর আওতাধীন এলাকায় সবগুলো পদক্ষেপ সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে নগরীর ২২টি স্থানে সাহরি ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিতরণ করা হবে জাকাতের কাপড়। রমজান মাসে যানজট কমাতে বাংলাদেশ স্কাউট, বিএনসিসি এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে ডিএমপি ও ডিএনসিসি। রমজান উপলক্ষে দক্ষিণ সিটিতেও অনুরূপ নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে বেসরকারি পর্যায়েও মাহে রমজান উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যের মূল্যছাড় এবং বিনামূল্যে ভোগ্যপণ্য বিতরণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে নাবিল গ্রুপ ৩ কোটি টাকার ভোগ্যপণ্য বিনামূল্যে বিতরণ করছে। এছাড়া সিটি গ্রুপসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান এ ধরনের কর্মসূচি পালন করছে বলে জানা গেছে। সব মিলেই গোটা রমজান মাসজুড়েই যেন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়ে সরকারের নানা পদক্ষেপে মাহে রমজানে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এছাড়া অরাজনৈতিক সরকার থাকায় সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে সরকার।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১৮ ঘণ্টা আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে