রোহান রাজিব
দেশের বেশ কিছু খাতে গত বছর খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে তৈরি পোশাক, বস্ত্র, চামড়া, নির্মাণ ও বাণিজ্যিক খাতে। যদিও সার্বিকভাবে খেলাপি ঋণের হারে শীর্ষে রয়েছে জাহাজ নির্মাণ খাত। আর দ্বিতীয় অবস্থানে চামড়া খাত।
এছাড়া বাণিজ্যিক, নির্মাণ ও বস্ত্র খাত রয়েছে যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে। এসব খাতে খেলাপির হার ২৪ শতাংশ থেকে ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছে। অথচ সার্বিক খাতে খেলাপির হার ছিল ২০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদন-২০২৪ পর্যালোচনায় এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
খেলাপি ঋণ বাড়ার বেশ কয়েকটি কারণের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হলোÑমেয়াদি ঋণের মেয়াদোত্তীর্ণের সময় পুনর্নির্ধারণ, পরিদর্শন বিভাগ কর্তৃক বড় গ্রাহকদের ঋণখেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা, গ্রাহকের চলতি ঋণ নবায়ন না হওয়া, পুনঃতফসিল ঋণ আবার খেলাপি হয়ে যাওয়া এবং বিদ্যমান খেলাপি ঋণ হিসাবের বিপরীতে সুদ আরোপ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে বিভিন্ন ব্যবসায়ী গ্রুপ। সে সঙ্গে তাদের ঋণ নিয়মিত রাখতে নানা সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি খেলাপি ঋণ কাগজে-কলমে কম দেখাতে নেওয়া হয়েছিল একের পর এক নীতি। সরকার পরিবর্তনের পর সেই নীতি থেকে সরে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ বন্ধ হওয়ায় সব খাতেই লাফিয়ে বাড়ছে।
প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে ১৭ লাখ ১১ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে তিন লাখ ৪৬ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ২০ দশমিক ২৫ শতাংশ। এক বছর আগে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৯৬ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ছিল এক লাখ ৩৩ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বা আট দশমিক ৯৪ শতাংশ। ফলে গত বছর খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির পরিমাণ দাঁড়ায় দুই লাখ ১২ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।
আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে খাতভিত্তিক ঋণ বিতরণ এবং এর বিপরীতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ও হার তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা যায়, উৎপাদনশীল শিল্পের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে তৈরি পোশাক খাতে। গত বছর শেষে এ খাতে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় এক লাখ ৮৮ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে পড়েছে ৪৮ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা বা ২৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এক বছর আগেও এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল মাত্র ২২ হাজার ৭০২ কোটি টাকা বা ১৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ, গত বছরে এ খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ২৫ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা বা ১১৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। অথচ ২০২৩ সালে এ খাতে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। এই খাতটি খেলাপি ঋণের হারে বর্তমানে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
২০২৪ সাল শেষে বস্ত্র খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৪৯ হাজার ১৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে ৩৬ হাজার ৫২০ কোটি টাকা বা ২৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। ফলে গত বছর এ খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা। এ খাতটি খেলাপি ঋণের হারে ৫ম অবস্থানে রয়েছে।
গত বছর নির্মাণ খাতে ১৯ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা বেড়েছে খেলাপি ঋণ। এ সময়ে খাতটিতে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ২৬ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা বা ২৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল সাত হাজার ৬৮ কোটি টাকা বা সাত দশমিক ৫৩ শতাংশ। এ খাতটি খেলাপি ঋণের হারে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
এক বছরে চামড়া খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় দুই হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। গত বছর শেষে খাতটিতে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা বা ৩৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এই হার নিয়ে খাতটি খেলাপি ঋণে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল দুই হাজার ৮১৭ কোটি টাকা বা ২১ দশমিক ২৭ শতাংশ।
গত বছর জাহাজ নির্মাণ শিল্পে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আট হাজার ৩১ কোটি টাকা। এটি এ খাতে মোট বিতরণ করা ঋণের ৩৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। এই হার নিয়ে খাতটি এখন খেলাপি ঋণের শীর্ষে রয়েছে। আগের বছর এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল তিন হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা বা ১৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
তবে গত বছর সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ বেড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে। ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে গত বছর শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮৮ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা বা ২৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই হারে খাতটি তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৩০ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ০৭ শতাংশ। ফলে গত বছর খাতটিতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৫৭ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা।
কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতেও গত বছর খেলাপি ঋণ বেড়েছে। ২০২৪ সাল শেষে কৃষি খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে সাত হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা বা ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আর কৃষিভিত্তিক শিল্পে খেলাপি বেড়ে হয়েছে ১৭ হাজার ২১ কোটি টাকা বা ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। এছাড়া গত বছর গৃহঋণে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৭৫ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৭২ শতাংশ। ব্যক্তি ঋণে খেলাপি বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৮২৭ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
দেশের বেশ কিছু খাতে গত বছর খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে তৈরি পোশাক, বস্ত্র, চামড়া, নির্মাণ ও বাণিজ্যিক খাতে। যদিও সার্বিকভাবে খেলাপি ঋণের হারে শীর্ষে রয়েছে জাহাজ নির্মাণ খাত। আর দ্বিতীয় অবস্থানে চামড়া খাত।
এছাড়া বাণিজ্যিক, নির্মাণ ও বস্ত্র খাত রয়েছে যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে। এসব খাতে খেলাপির হার ২৪ শতাংশ থেকে ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছে। অথচ সার্বিক খাতে খেলাপির হার ছিল ২০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদন-২০২৪ পর্যালোচনায় এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
খেলাপি ঋণ বাড়ার বেশ কয়েকটি কারণের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হলোÑমেয়াদি ঋণের মেয়াদোত্তীর্ণের সময় পুনর্নির্ধারণ, পরিদর্শন বিভাগ কর্তৃক বড় গ্রাহকদের ঋণখেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা, গ্রাহকের চলতি ঋণ নবায়ন না হওয়া, পুনঃতফসিল ঋণ আবার খেলাপি হয়ে যাওয়া এবং বিদ্যমান খেলাপি ঋণ হিসাবের বিপরীতে সুদ আরোপ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে বিভিন্ন ব্যবসায়ী গ্রুপ। সে সঙ্গে তাদের ঋণ নিয়মিত রাখতে নানা সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি খেলাপি ঋণ কাগজে-কলমে কম দেখাতে নেওয়া হয়েছিল একের পর এক নীতি। সরকার পরিবর্তনের পর সেই নীতি থেকে সরে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ বন্ধ হওয়ায় সব খাতেই লাফিয়ে বাড়ছে।
প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে ১৭ লাখ ১১ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে তিন লাখ ৪৬ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ২০ দশমিক ২৫ শতাংশ। এক বছর আগে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৯৬ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ছিল এক লাখ ৩৩ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বা আট দশমিক ৯৪ শতাংশ। ফলে গত বছর খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির পরিমাণ দাঁড়ায় দুই লাখ ১২ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।
আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে খাতভিত্তিক ঋণ বিতরণ এবং এর বিপরীতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ও হার তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা যায়, উৎপাদনশীল শিল্পের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে তৈরি পোশাক খাতে। গত বছর শেষে এ খাতে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় এক লাখ ৮৮ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে পড়েছে ৪৮ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা বা ২৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এক বছর আগেও এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল মাত্র ২২ হাজার ৭০২ কোটি টাকা বা ১৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ, গত বছরে এ খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ২৫ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা বা ১১৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। অথচ ২০২৩ সালে এ খাতে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। এই খাতটি খেলাপি ঋণের হারে বর্তমানে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
২০২৪ সাল শেষে বস্ত্র খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৪৯ হাজার ১৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে ৩৬ হাজার ৫২০ কোটি টাকা বা ২৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। ফলে গত বছর এ খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা। এ খাতটি খেলাপি ঋণের হারে ৫ম অবস্থানে রয়েছে।
গত বছর নির্মাণ খাতে ১৯ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা বেড়েছে খেলাপি ঋণ। এ সময়ে খাতটিতে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ২৬ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা বা ২৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল সাত হাজার ৬৮ কোটি টাকা বা সাত দশমিক ৫৩ শতাংশ। এ খাতটি খেলাপি ঋণের হারে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
এক বছরে চামড়া খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় দুই হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। গত বছর শেষে খাতটিতে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা বা ৩৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এই হার নিয়ে খাতটি খেলাপি ঋণে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে। এক বছর আগে এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল দুই হাজার ৮১৭ কোটি টাকা বা ২১ দশমিক ২৭ শতাংশ।
গত বছর জাহাজ নির্মাণ শিল্পে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আট হাজার ৩১ কোটি টাকা। এটি এ খাতে মোট বিতরণ করা ঋণের ৩৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। এই হার নিয়ে খাতটি এখন খেলাপি ঋণের শীর্ষে রয়েছে। আগের বছর এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল তিন হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা বা ১৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
তবে গত বছর সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ বেড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে। ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে গত বছর শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮৮ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা বা ২৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই হারে খাতটি তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৩০ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ০৭ শতাংশ। ফলে গত বছর খাতটিতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৫৭ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা।
কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতেও গত বছর খেলাপি ঋণ বেড়েছে। ২০২৪ সাল শেষে কৃষি খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে সাত হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা বা ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আর কৃষিভিত্তিক শিল্পে খেলাপি বেড়ে হয়েছে ১৭ হাজার ২১ কোটি টাকা বা ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। এছাড়া গত বছর গৃহঋণে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৭৫ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৭২ শতাংশ। ব্যক্তি ঋণে খেলাপি বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৮২৭ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১ দিন আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে