রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংক
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের খেলাপি ঋণের বড় অংশই আটকে আছে মামলাজটে। এসব মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় ব্যাংকগুলো অর্থ আদায় করতে পারছে না। বর্তমানে এই ছয় ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ এক লাখ ৪৯ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৭৭ শতাংশ অর্থ মামলা-সংক্রান্ত জটিলতায় আটকে রয়েছে।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর যে পরিমাণ সমালোচনা করেছিল ব্যাংক খাত নিয়ে, যে পরিমাণ আশার বাণী শুনিয়েছিল, বাস্তবে হচ্ছে ঠিক যেন তার উল্টো। বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের পথেই হাঁটছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। কারণ তারা ক্ষমতায় এসেই লোন প্রভিশনিং নিয়ে বিআরপিডি সার্কুলার ১৫ জারি
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক খেলাপি ঋণের বোঝায় জর্জরিত। চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে শুধু শীর্ষ ২০ খেলাপি গ্রাহকের কাছেই আটকে আছে প্রায় ৫৪ হাজার কোটি টাকা। এসব গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করতে প্রায় ব্যর্থই ব্যাংকটি।
ঝুঁকির মধ্যে থাকা অন্য ১৩টি প্রতিষ্ঠান হলো—সিভিসি ফাইন্যান্স, বে লিজিং, ইসলামিক ফাইন্যান্স, মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, হজ ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ফাইন্যান্স, আইআইডিএফসি, প্রিমিয়ার লিজিং, প্রাইম ফাইন্যান্স, উত্তরা ফাইন্যান্স, আভিভা ফাইন্যান্স, ফিনিক্স ফাইন্যান্স, পিপলস লিজিং,