ঢাকা-২ ও ৩ আসন
রাকিব হোসেন, ঢাকা জেলা
রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নিয়ে ঢাকা-৩ সংসদীয় আসন ছিল। এখানে ২০০৮ সালের আগে কখনোই ভোটে জয়ী হয়নি আওয়ামী লীগ। এ কারণে ২০০৮ সালে সীমানা লন্ডভন্ড করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে সুবিধা দিয়ে পাতানো নির্বাচন আয়োজন করে তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এটিএম শামসুল হুদা নেতৃত্বাধীন কমিশন।
এতে ঢাকা সিটির তিনটি ওয়ার্ড চলে যায় কেরানীগঞ্জে, সাভারের কয়েকটি ইউনিয়নও ঢোকে এ উপজেলার সীমানায়, আবার কেরানীগঞ্জের কয়েকটি ইউনিয়ন নেওয়া হয় সাভার উপজেলায়। পরিণতিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নসরুল হামিদ বিপু জয় পান, আর চরম ভোগান্তির সাগরে ডুবে যান সংশ্লিষ্ট তিনটি আসনের বাসিন্দারা।
২০০৮ সালে হুদা কমিশন সাভার উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন, কেরানীগঞ্জের সাতটি ইউনিয়ন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে ঢাকা-২ আসন গঠন করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে সহজেই জয় পান আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আর নসরুল হামিদের নিজ এলাকা কোন্ডাসহ কেরানীগঞ্জের অবশিষ্ট পাঁচ ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করা হয় ঢাকা-৩ আসন। এতে নির্বাচনি বৈতরণী নির্ঝঞ্ঝাটে পার হয়ে যান নসরুল।
এই পাতানো আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয় পেলেও হয়রানির অথই সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাভারের মানুষকে নিজ উপজেলা ছেড়ে দাপ্তরিক কাজের জন্য ঢাকায় দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে, কেরানীগঞ্জের বাসিন্দাদেরও আসতে হচ্ছে ঢাকায়। আবার ঢাকা মহানগরে বসবাস করেও বহু মানুষকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে কেরানীগঞ্জের দিকে। এই ভোগান্তির অবসান চান সংশ্লিষ্ট আসনগুলোর ভোটাররা। ইতোমধ্যে তাদের ৪০০ জন সীমানা পুনর্নির্ধারণ করার জন্য সিইসি বরাবর আবেদনও করেছেন।
আবেদনকারীদের মধ্যে আছেনÑমাদবর বাজার কমিটির সভাপতি বজলুর রহমান, কামরাঙ্গীরচর থানা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সদস্য আরিফুর রহমান সায়েল, আহসানবাগ পঞ্চায়েত কমিটির পক্ষে সাধারণ সম্পাদক হাজি নূর হোসেন দুলাল, কামরাঙ্গীরচর বাড়ির মালিক কল্যাণ পরিষদের পক্ষে সভাপতি নুরুল ইসলাম, কামরাঙ্গীরচর বুড়িগঙ্গা পঞ্চায়েত কমিটির পক্ষে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নূর হোসেন ও কামরাঙ্গীরচর বড়বাড়ী ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক হাজি মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন, ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম রসুলপুর আশরাফাবাদের বাসিন্দা জাহানারা প্রমুখ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক কামরাঙ্গীরচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনির হোসেন বলেন, ২০০৮ সালে ঢাকা-২ আসনের যে সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হয়, তা ছিল আইন ও জনস্বার্থের চরমবিরোধী। জনগণ এই হয়রানি ও ভোগান্তির সীমানা থেকে মুক্তি চায়।
কামরাঙ্গীরচরের মাদবর বাজার কমিটির সভাপতি বজলুর রহমান বলেন, আমরা ছিলাম ঢাকা সিটি করপোরেশনের মধ্যে। কিন্তু আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ হুদা কমিশন অসৎ উদ্দেশে এই আসন ওলটপালট করে আমাদের উপজেলার অধীন নিয়ে যায়। এতে সিটিতে থাকা সত্ত্বেও সেবা নিতে হয় উপজেলা থেকে, যা চরম ভোগান্তির।
কামরাঙ্গীরচরের আহসানবাগ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি হাজি নূর হোসেন দুলাল বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের সুবিধা দিতে আগের ইসি কামরাঙ্গীরচরের আওতাধীন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ডকে কেরানীগঞ্জে সংযুক্ত করে। এতে ভৌগোলিক কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনায় ভোগান্তি শুরু হয়। এলাকাবাসী ঢাকা-৭ আসনে ফিরতে চায় ।
২০০৮ সালের আগে সাভারের ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে ঢাকা-১৯ আসন ছিল। উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন ঢাকা-২ আসন কেরানীগঞ্জে যুক্ত হওয়ায় সুবিধাবঞ্চিত রয়েছে আমিন বাজার, তেঁতুলঝরা ও ভাকুর্তা ইউনিয়নের পাঁচ লাখ জনগণ ।
তেঁতুলঝরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন সরকার বলেন, সাভার উপজেলার সঙ্গে ঢাকা-১৯ আসনে ফিরে যেতে সিইসি বরাবর এলাকাবাসীর পক্ষে ৫০ থেকে ৬০টি আবেদন করা হয়েছে। সারাজীবন রাজনীতি করেছি সাভারে। আমাদের প্রশাসনিক কাজকর্ম সাভারে, অথচ সংসদীয় আসন কেরানীগঞ্জে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
সাবেক ঢাকা-৩ আসনের এক বাসিন্দা বলেন, ঢাকার পাশে কেরানীগঞ্জ ছিল অবহেলিত উপজেলা। বিএনপির শাসনামলে তার নেতৃত্বে কেরানীগঞ্জ আধুনিক শহরে পরিণত হয় । কিন্তু নসরুল হামিদকে এমপি বানানোর জন্য সিইসি হুদাকে দিয়ে সীমানা ছিন্নভিন্ন করেন শেখ হাসিনা। ভৌগোলিক সীমানা লঙ্ঘন করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডকে কেরানীগঞ্জের মধ্যে দেওয়া হয়। বিষয়টি পুরোটাই ছিল সংসদীয় আসনের আওয়ামীকরণ। জনগণ সেখান থেকে ফিরতে উন্মুখ হয়ে আছে, প্রশাসনকি কার্যক্রম ও উন্নয়নে স্বস্তি চায়।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের অফিসিয়াল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) ও বিকল্প তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা আশাদুল হক বলেন, সীমানা পুনর্নির্ধারণ নিয়ে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। তবে ইতোমধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণের জন্য কমিশনে চার শতাধিক আবেদন পড়েছে, যা যাচাই-বাছাই করছে ইসি।
রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নিয়ে ঢাকা-৩ সংসদীয় আসন ছিল। এখানে ২০০৮ সালের আগে কখনোই ভোটে জয়ী হয়নি আওয়ামী লীগ। এ কারণে ২০০৮ সালে সীমানা লন্ডভন্ড করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে সুবিধা দিয়ে পাতানো নির্বাচন আয়োজন করে তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এটিএম শামসুল হুদা নেতৃত্বাধীন কমিশন।
এতে ঢাকা সিটির তিনটি ওয়ার্ড চলে যায় কেরানীগঞ্জে, সাভারের কয়েকটি ইউনিয়নও ঢোকে এ উপজেলার সীমানায়, আবার কেরানীগঞ্জের কয়েকটি ইউনিয়ন নেওয়া হয় সাভার উপজেলায়। পরিণতিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নসরুল হামিদ বিপু জয় পান, আর চরম ভোগান্তির সাগরে ডুবে যান সংশ্লিষ্ট তিনটি আসনের বাসিন্দারা।
২০০৮ সালে হুদা কমিশন সাভার উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন, কেরানীগঞ্জের সাতটি ইউনিয়ন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে ঢাকা-২ আসন গঠন করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে সহজেই জয় পান আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আর নসরুল হামিদের নিজ এলাকা কোন্ডাসহ কেরানীগঞ্জের অবশিষ্ট পাঁচ ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করা হয় ঢাকা-৩ আসন। এতে নির্বাচনি বৈতরণী নির্ঝঞ্ঝাটে পার হয়ে যান নসরুল।
এই পাতানো আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয় পেলেও হয়রানির অথই সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাভারের মানুষকে নিজ উপজেলা ছেড়ে দাপ্তরিক কাজের জন্য ঢাকায় দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে, কেরানীগঞ্জের বাসিন্দাদেরও আসতে হচ্ছে ঢাকায়। আবার ঢাকা মহানগরে বসবাস করেও বহু মানুষকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে কেরানীগঞ্জের দিকে। এই ভোগান্তির অবসান চান সংশ্লিষ্ট আসনগুলোর ভোটাররা। ইতোমধ্যে তাদের ৪০০ জন সীমানা পুনর্নির্ধারণ করার জন্য সিইসি বরাবর আবেদনও করেছেন।
আবেদনকারীদের মধ্যে আছেনÑমাদবর বাজার কমিটির সভাপতি বজলুর রহমান, কামরাঙ্গীরচর থানা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সদস্য আরিফুর রহমান সায়েল, আহসানবাগ পঞ্চায়েত কমিটির পক্ষে সাধারণ সম্পাদক হাজি নূর হোসেন দুলাল, কামরাঙ্গীরচর বাড়ির মালিক কল্যাণ পরিষদের পক্ষে সভাপতি নুরুল ইসলাম, কামরাঙ্গীরচর বুড়িগঙ্গা পঞ্চায়েত কমিটির পক্ষে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নূর হোসেন ও কামরাঙ্গীরচর বড়বাড়ী ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক হাজি মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন, ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম রসুলপুর আশরাফাবাদের বাসিন্দা জাহানারা প্রমুখ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক কামরাঙ্গীরচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনির হোসেন বলেন, ২০০৮ সালে ঢাকা-২ আসনের যে সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হয়, তা ছিল আইন ও জনস্বার্থের চরমবিরোধী। জনগণ এই হয়রানি ও ভোগান্তির সীমানা থেকে মুক্তি চায়।
কামরাঙ্গীরচরের মাদবর বাজার কমিটির সভাপতি বজলুর রহমান বলেন, আমরা ছিলাম ঢাকা সিটি করপোরেশনের মধ্যে। কিন্তু আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ হুদা কমিশন অসৎ উদ্দেশে এই আসন ওলটপালট করে আমাদের উপজেলার অধীন নিয়ে যায়। এতে সিটিতে থাকা সত্ত্বেও সেবা নিতে হয় উপজেলা থেকে, যা চরম ভোগান্তির।
কামরাঙ্গীরচরের আহসানবাগ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি হাজি নূর হোসেন দুলাল বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের সুবিধা দিতে আগের ইসি কামরাঙ্গীরচরের আওতাধীন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ডকে কেরানীগঞ্জে সংযুক্ত করে। এতে ভৌগোলিক কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনায় ভোগান্তি শুরু হয়। এলাকাবাসী ঢাকা-৭ আসনে ফিরতে চায় ।
২০০৮ সালের আগে সাভারের ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে ঢাকা-১৯ আসন ছিল। উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন ঢাকা-২ আসন কেরানীগঞ্জে যুক্ত হওয়ায় সুবিধাবঞ্চিত রয়েছে আমিন বাজার, তেঁতুলঝরা ও ভাকুর্তা ইউনিয়নের পাঁচ লাখ জনগণ ।
তেঁতুলঝরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন সরকার বলেন, সাভার উপজেলার সঙ্গে ঢাকা-১৯ আসনে ফিরে যেতে সিইসি বরাবর এলাকাবাসীর পক্ষে ৫০ থেকে ৬০টি আবেদন করা হয়েছে। সারাজীবন রাজনীতি করেছি সাভারে। আমাদের প্রশাসনিক কাজকর্ম সাভারে, অথচ সংসদীয় আসন কেরানীগঞ্জে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
সাবেক ঢাকা-৩ আসনের এক বাসিন্দা বলেন, ঢাকার পাশে কেরানীগঞ্জ ছিল অবহেলিত উপজেলা। বিএনপির শাসনামলে তার নেতৃত্বে কেরানীগঞ্জ আধুনিক শহরে পরিণত হয় । কিন্তু নসরুল হামিদকে এমপি বানানোর জন্য সিইসি হুদাকে দিয়ে সীমানা ছিন্নভিন্ন করেন শেখ হাসিনা। ভৌগোলিক সীমানা লঙ্ঘন করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডকে কেরানীগঞ্জের মধ্যে দেওয়া হয়। বিষয়টি পুরোটাই ছিল সংসদীয় আসনের আওয়ামীকরণ। জনগণ সেখান থেকে ফিরতে উন্মুখ হয়ে আছে, প্রশাসনকি কার্যক্রম ও উন্নয়নে স্বস্তি চায়।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের অফিসিয়াল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) ও বিকল্প তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা আশাদুল হক বলেন, সীমানা পুনর্নির্ধারণ নিয়ে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। তবে ইতোমধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণের জন্য কমিশনে চার শতাধিক আবেদন পড়েছে, যা যাচাই-বাছাই করছে ইসি।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
১১ ঘণ্টা আগে