
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় মো. মিন্টু নামের এক বিএনপি নেতার মৃত্যু হয়েছে। তিনি মোহাম্মদপুরের ২৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির ৩ নম্বর ইউনিটের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। গত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ বলেছে, গত সোমবার সকালে মিন্টুসহ তিনজনের ওপর চাপাতি দিয়ে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় মো. জালাল ও নিলুফা আক্তার নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান আমার দেশকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, দুষ্কৃতকারীদের হামলায় মিন্টু আহত হয়েছিলেন। পরে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মিন্টুর শরীরের বিভিন্ন অংশে চাপাতির উল্টোপিঠ দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। সোমবার সকালে তিনি হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে যান। পরে রাতে তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাতেই তাকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয। ভোরে সেখানেই মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় মিন্টুর স্ত্রী টুলু আক্তার একটি মামলা করেন। এজহারে বলা হয়, সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুর টাউন হলে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি ছিল। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর একটি মোটরসাইকেলে বাসায় ফিরছিলেন মিন্টু। ওই মোটরসাইকেলে তুহিন জমাদার ও জহিরুল ইসলাম নামের দুজন ছিলেন। তারা মিন্টুর ঘনিষ্ঠ। তাদের সবার বাসা মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লা ও তাজমহল রোডে। মোটরসাইকেলে করে তারা তাজমহল রোডে এসে জটলা দেখেন। সেখানে জটলা কেন, কী হয়েছে—এই বিষয়টি মিন্টু তার পরিচিত জালাল নামের এক ব্যক্তির কাছে জানতে চান। এ সময় জালালসহ কয়েকজন তাদের তিনজনের ওপর হামলা চালান। তুহিনের পেটে ছুরিকাঘাত করা হয়। চাপাতির উল্টোপিঠের আঘাতে মিন্টু ও জহিরুল আহত হন। তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় মো. মিন্টু নামের এক বিএনপি নেতার মৃত্যু হয়েছে। তিনি মোহাম্মদপুরের ২৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির ৩ নম্বর ইউনিটের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। গত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ বলেছে, গত সোমবার সকালে মিন্টুসহ তিনজনের ওপর চাপাতি দিয়ে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় মো. জালাল ও নিলুফা আক্তার নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান আমার দেশকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, দুষ্কৃতকারীদের হামলায় মিন্টু আহত হয়েছিলেন। পরে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মিন্টুর শরীরের বিভিন্ন অংশে চাপাতির উল্টোপিঠ দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। সোমবার সকালে তিনি হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে যান। পরে রাতে তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাতেই তাকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয। ভোরে সেখানেই মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় মিন্টুর স্ত্রী টুলু আক্তার একটি মামলা করেন। এজহারে বলা হয়, সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুর টাউন হলে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি ছিল। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর একটি মোটরসাইকেলে বাসায় ফিরছিলেন মিন্টু। ওই মোটরসাইকেলে তুহিন জমাদার ও জহিরুল ইসলাম নামের দুজন ছিলেন। তারা মিন্টুর ঘনিষ্ঠ। তাদের সবার বাসা মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লা ও তাজমহল রোডে। মোটরসাইকেলে করে তারা তাজমহল রোডে এসে জটলা দেখেন। সেখানে জটলা কেন, কী হয়েছে—এই বিষয়টি মিন্টু তার পরিচিত জালাল নামের এক ব্যক্তির কাছে জানতে চান। এ সময় জালালসহ কয়েকজন তাদের তিনজনের ওপর হামলা চালান। তুহিনের পেটে ছুরিকাঘাত করা হয়। চাপাতির উল্টোপিঠের আঘাতে মিন্টু ও জহিরুল আহত হন। তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

আল্লামা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুর বলেন, যুগ শ্রেষ্ঠ বুজুর্গ হযরত হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) এর এই মারকাজ থেকেই সব বাতেল বিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে। কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি জোর দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা কাদিয়ানীদেরকে অ
১২ মিনিট আগে
‘বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার চীনবিরোধী তৎপরতা’ শীর্ষক খবরে আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য মুফতি মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ীর স্থলে অনিচ্ছাকৃতভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার সভাপতি প্রবীণ রাজনীতিবিদ মুফতি মাসুম বিল্লাহর ছবি ছাপা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষকরা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন থেকে বিনা বেতনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করে আসছি। বর্তমানে বেতন-ভাতা না পেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। তাদের দাবি— সব স্বীকৃতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা শহরের পুলিশ বক্সগুলো এখন নতুন ও আধুনিক ডিজাইনে সেজে উঠছে। পথচারীদের চলাচলের সুবিধা নিশ্চিত করতে এই নতুন ডিজাইনের বক্সগুলোর নিচের অংশ খোলা রাখা হয়েছে। এই মাসেই আগারগাঁওয়ে একটি নতুন পুলিশ বক্সের উদ্বোধন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে