
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীর হাতিরঝিলে “টেকসই নগর ও জনবসতির জন্য হাফ ম্যারাথন উৎসব ২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়। পরিকল্পনাবিদ, উন্নয়ন ও পরিবেশ কর্মী, শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিকদের অংশগ্রহণে এই ম্যারাথনের মূল উদ্দেশ্য ছিল নাগরিকদের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই নগর উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, পার্ক-উদ্যান-খোলা জায়গা বাড়ানো ও বসবাসযোগ্য নগর গঠনের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
শনিবার টেকসই নগর গড়তে এই ম্যারাথনে শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ বিশেষ মাত্রা যোগ করে। ২১.১ কিমি হাফ ম্যারাথন, ৭.৫ কিমি, ৫ কিমি ও শিশুদের সাথে কমিউনিটির ১ কিমি দৌড় ইভেন্টসমূহে পরিকল্পনাবিদসহ হাজারখানেকের বেশি মানুষ অংশ নেন।
বিশ্ব নগর পরিকল্পনা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) এই হাফ ম্যারাথন ইভেন্ট আয়োজন করে। হাফ ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে প্রথম হন আশরাফুল ইসলাম, দ্বিতীয় মো. এলাহী সরদার, তৃতীয় মো. সরদার এবং মেয়েদের মধ্যে প্রথম নুসরাত জাহান, দ্বিতীয় ফাতেমা আনজুম হাসান এবং তৃতীয় মোছাম্মৎ নাসরিন আক্তার।
অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সুস্থ জাতি গঠনে সুস্বাস্থ্যের কোন বিকল্প নেই। ফলে এ ধরনের আয়োজন শহরে আরো বেশি প্রয়োজন।
বিআইপির এই আয়োজন এর বিশেষত্ব হচ্ছে সমাজের সকলকেই এই আয়োজন এর সাথে সম্পৃক্ত করা। টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শহর গড়তে এটার কোন বিকল্প নেই। আমাদের নগরে সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে প্রতিটি পাড়া মহল্লাতেই মাঠ, খোলা জায়গা, নাগরিক সুবিধাদির পরিকল্পনা করতে হবে। এজন্য পরিকল্পনাবিদদেরকেই কার্যকর নগর পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, “আমরা যদি আজ পরিকল্পিত নগরায়ন ও পরিবেশবান্ধব জনবসতির দিকে মনোযোগ না দিই, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বসবাসের অনুপযোগী এক নগর উপহার দিতে হবে। টেকসই নগর মানে শুধু ভবন বা অবকাঠামো নয়, নগরে পরিকল্পিত উপায়ে পার্ক-উদ্যান-খোলা জায়গা তৈরি এবং নাগরিক অংশগ্রহণও এর মূল উপাদান।
ঢাকাসহ অন্যান্য নগর এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনায় এইসকল বিষয়গুলোকে আরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। আগামী দিনগুলোতেও এ ধরনের আয়োজন এর মাধ্যমে টেকসই নগর ও জনবসতির পরিকল্পনার ধারণা নাগরিকদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে কাজ করবে বিআইপি।
একইসাথে টেকসই নগর ও জনবসতি গঠনে নাগরিকদের সম্পৃক্ত হবার আহ্বান জানান বিআইপি সভাপতি।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত দৌড়বিদ ইমতিয়াজ এলাহি ও রাজীব হোসেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিআইপির সহসভাপতি পরিকল্পনাবিদ সৈয়দ শাহরিয়ার আমিন, যুগ্ম সম্পাদক তামজিদুল ইসলাম, বোর্ড সদস্য আবু নইম সোহাগ, উসওয়াতুন মাহেরা খুশি, ফাহিম আবেদীন, সিদ্দিকুল আবেদিন হামীম প্রমুখ।

রাজধানীর হাতিরঝিলে “টেকসই নগর ও জনবসতির জন্য হাফ ম্যারাথন উৎসব ২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়। পরিকল্পনাবিদ, উন্নয়ন ও পরিবেশ কর্মী, শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিকদের অংশগ্রহণে এই ম্যারাথনের মূল উদ্দেশ্য ছিল নাগরিকদের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই নগর উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, পার্ক-উদ্যান-খোলা জায়গা বাড়ানো ও বসবাসযোগ্য নগর গঠনের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
শনিবার টেকসই নগর গড়তে এই ম্যারাথনে শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ বিশেষ মাত্রা যোগ করে। ২১.১ কিমি হাফ ম্যারাথন, ৭.৫ কিমি, ৫ কিমি ও শিশুদের সাথে কমিউনিটির ১ কিমি দৌড় ইভেন্টসমূহে পরিকল্পনাবিদসহ হাজারখানেকের বেশি মানুষ অংশ নেন।
বিশ্ব নগর পরিকল্পনা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) এই হাফ ম্যারাথন ইভেন্ট আয়োজন করে। হাফ ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে প্রথম হন আশরাফুল ইসলাম, দ্বিতীয় মো. এলাহী সরদার, তৃতীয় মো. সরদার এবং মেয়েদের মধ্যে প্রথম নুসরাত জাহান, দ্বিতীয় ফাতেমা আনজুম হাসান এবং তৃতীয় মোছাম্মৎ নাসরিন আক্তার।
অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সুস্থ জাতি গঠনে সুস্বাস্থ্যের কোন বিকল্প নেই। ফলে এ ধরনের আয়োজন শহরে আরো বেশি প্রয়োজন।
বিআইপির এই আয়োজন এর বিশেষত্ব হচ্ছে সমাজের সকলকেই এই আয়োজন এর সাথে সম্পৃক্ত করা। টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শহর গড়তে এটার কোন বিকল্প নেই। আমাদের নগরে সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে প্রতিটি পাড়া মহল্লাতেই মাঠ, খোলা জায়গা, নাগরিক সুবিধাদির পরিকল্পনা করতে হবে। এজন্য পরিকল্পনাবিদদেরকেই কার্যকর নগর পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, “আমরা যদি আজ পরিকল্পিত নগরায়ন ও পরিবেশবান্ধব জনবসতির দিকে মনোযোগ না দিই, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বসবাসের অনুপযোগী এক নগর উপহার দিতে হবে। টেকসই নগর মানে শুধু ভবন বা অবকাঠামো নয়, নগরে পরিকল্পিত উপায়ে পার্ক-উদ্যান-খোলা জায়গা তৈরি এবং নাগরিক অংশগ্রহণও এর মূল উপাদান।
ঢাকাসহ অন্যান্য নগর এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনায় এইসকল বিষয়গুলোকে আরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। আগামী দিনগুলোতেও এ ধরনের আয়োজন এর মাধ্যমে টেকসই নগর ও জনবসতির পরিকল্পনার ধারণা নাগরিকদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে কাজ করবে বিআইপি।
একইসাথে টেকসই নগর ও জনবসতি গঠনে নাগরিকদের সম্পৃক্ত হবার আহ্বান জানান বিআইপি সভাপতি।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত দৌড়বিদ ইমতিয়াজ এলাহি ও রাজীব হোসেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিআইপির সহসভাপতি পরিকল্পনাবিদ সৈয়দ শাহরিয়ার আমিন, যুগ্ম সম্পাদক তামজিদুল ইসলাম, বোর্ড সদস্য আবু নইম সোহাগ, উসওয়াতুন মাহেরা খুশি, ফাহিম আবেদীন, সিদ্দিকুল আবেদিন হামীম প্রমুখ।

সুস্থ সংস্কৃতির জন্য শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা জানি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি হাত ধরাধরি করে চলে। এরা একে অন্যের পরিপূরক। আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করি তা যদি দেশকে ভালোবাসতে না শেখায়, জীবনকে প্রেমময় না করে, মানুষের প্রতি দরদি না করে, তাহলে সে শিক্ষা হলো অপশিক্ষা আর অপশিক্ষার পথ ধরে অপসংস্কৃতি আম
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর শাখার নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানার কর্মপরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন বর্তমানে কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন বিদেশি নম্বরের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
শুরু থেকেই মোবাইল অপারেটরদের হাতে জিম্মি দেশের টেলিকম খাত। ২০০৮ সালে আইডিএলটিএস পলিসি এই খাতের একাধিপত্য ভাঙতে সক্ষম হয়। কিন্তু নতুন খসড়া পলিসি ফের বিদেশি কোম্পানির কাছে জিম্মি হওয়ায় শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। কেননা, আইএসপি’র লাইসেন্স ফি ৫ গুণ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে