প্রতিনিধি, ঢাবি
জুলাই সনদের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন জুলাই যোদ্ধারা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অবরোধের ফলে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে যারা জীবন বাজি রেখে রাজপথে নেমেছিলেন, তাদের স্বীকৃতি ও অধিকার নিশ্চিত না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়েই এই কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অবরোধ চলাকালে তারা ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’, ‘জুলাই সনদ নিয়ে তালবাহানা চলবে না’, ‘রক্ত লাগলে রক্ত নে, জুলাই সনদ দিয়ে দে’- এই ধরনের বিভিন্ন স্লোগান দেয়া হয়।
আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক মাসুদ রানা সৌরভ বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বারবার সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছি। কিন্তু প্রতিবারই আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। এখন আর কোনো প্রতিশ্রুতি নয়, আমাদের স্পষ্টকথা জুলাই সনদ ঘোষণা দিতে হবে। তা না হলে এই অবরোধ চলতেই থাকবে।
আহত আন্দোলনকারী নাজির আহমেদ খান বলেন, আমরা রক্ত দিয়েছি, ত্যাগ করেছি। আমাদের গুম বা হত্যার ভয় দেখিয়ে দমানো যাবে না। আমরা চাই আমাদের সংগ্রামের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দুটি দাবি- এক. অবিলম্বে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে; দুই. বিস্তারিত জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে হবে। এ দুটি দাবি মানা না হলে আমরা রাজপথ ছাড়বো না।
আন্দোলনকারী মো. বাবু ইসলাম বলেন, আমাদের ‘জুলাইযোদ্ধা কার্ড’ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু চিকিৎসা বা অন্য কোনো সহায়তা আমরা পাচ্ছি না। আমাদের মূল দাবি হচ্ছে, সরকার যেন আইনি কাঠামোর মধ্যে আমাদের স্বীকৃতি ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, অবরোধের কারণে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।
আন্দোলনকারীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আহত ও শহীদ পরিবারের আজীবন চিকিৎসা, শিক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা, সম্মানজনক ভাতা চালু করা, বিশেষ আইনি সহায়তা কেন্দ্র গঠন, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচারপ্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং একটি স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন গঠন করা।
জুলাই সনদের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন জুলাই যোদ্ধারা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অবরোধের ফলে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে যারা জীবন বাজি রেখে রাজপথে নেমেছিলেন, তাদের স্বীকৃতি ও অধিকার নিশ্চিত না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়েই এই কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অবরোধ চলাকালে তারা ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’, ‘জুলাই সনদ নিয়ে তালবাহানা চলবে না’, ‘রক্ত লাগলে রক্ত নে, জুলাই সনদ দিয়ে দে’- এই ধরনের বিভিন্ন স্লোগান দেয়া হয়।
আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক মাসুদ রানা সৌরভ বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বারবার সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছি। কিন্তু প্রতিবারই আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। এখন আর কোনো প্রতিশ্রুতি নয়, আমাদের স্পষ্টকথা জুলাই সনদ ঘোষণা দিতে হবে। তা না হলে এই অবরোধ চলতেই থাকবে।
আহত আন্দোলনকারী নাজির আহমেদ খান বলেন, আমরা রক্ত দিয়েছি, ত্যাগ করেছি। আমাদের গুম বা হত্যার ভয় দেখিয়ে দমানো যাবে না। আমরা চাই আমাদের সংগ্রামের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দুটি দাবি- এক. অবিলম্বে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে; দুই. বিস্তারিত জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে হবে। এ দুটি দাবি মানা না হলে আমরা রাজপথ ছাড়বো না।
আন্দোলনকারী মো. বাবু ইসলাম বলেন, আমাদের ‘জুলাইযোদ্ধা কার্ড’ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু চিকিৎসা বা অন্য কোনো সহায়তা আমরা পাচ্ছি না। আমাদের মূল দাবি হচ্ছে, সরকার যেন আইনি কাঠামোর মধ্যে আমাদের স্বীকৃতি ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, অবরোধের কারণে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।
আন্দোলনকারীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আহত ও শহীদ পরিবারের আজীবন চিকিৎসা, শিক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা, সম্মানজনক ভাতা চালু করা, বিশেষ আইনি সহায়তা কেন্দ্র গঠন, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচারপ্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং একটি স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন গঠন করা।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
৯ ঘণ্টা আগে