
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় ঈদগাহ সংলগ্ন ফুটপাতের পাশে দুটি নীল রঙের প্লাস্টিকের ড্রামের ভেতর থেকে কাঁচামালের ব্যবসায়ী আশরাফুল হকের (৪৩) খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধারের ঘটনার জট খুলেছে। ত্রিভুজ পরকীয়ার জেরে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রধান আসামি জারেজুল মিয়াকে শুক্রবার দিবাগত রাতে কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) শফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে শামীমাকে আলামতসহ গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে র্যাব-৩-এর একটি টিম। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নীল রঙের দুটি ড্রাম থেকে আশরাফুলের লাশের ২৬ টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার নাসিরুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার হওয়ার পর জারেজুল ডিবির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, ‘বিগো লাইভ’ অ্যাপস-এর মাধ্যমে জারেজুল ও শমীমার পরিচয় হয়। জারেজুলের গ্রামের বাড়ি রংপুরে আর শামীমার বাড়ি কুমিল্লায়। দুজনই বিবাহিত। শামীমা দুই সন্তান নিয়ে কুমিল্লায় বাস করেন। স্বামী থাকেন বিদেশে। জারেজুলের স্ত্রী-সন্তান থাকে রংপুর। অ্যাপসে পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব হয় জারেজুল-শামীমার। বন্ধুত্ব থেকে পরকীয়া। পরে পরকীয়া আরো গভীর হয়ে শারীরিক সম্পর্কে গড়ায়। এভাবেই চলছিল। জারেজুল যখনই মালয়েশিয়া থেকে দেশে আসতো, তখন শামীমার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ সবই হতো। জারেজুল প্রায় ১০ বছর ছিলেন মালয়েশিয়ায়। মাঝে মাঝে দেশে আসতেন। সর্বশেষ দেশে আসেন গত ২৩ অক্টোবর। দেশে এসে অনেকটা অবসর জীবন কাটাচ্ছিলেন। জাপান যাওয়ার চেষ্টাও করছিলেন।
এদিকে আশরাফুল একসময় গোপনে বন্ধু জারেজুলের মোবাইল থেকে নম্বর নেয় শামীমার। পরে কথা চলতে থাকে তাদের। একপর্যায়ে আশরাফুল-শামীমা পরকীয়ায় জড়িয়ে যায়। সম্পর্ক গভীর হয়। তবে বিপত্তি বাধে ২৩ অক্টোবর জারেজুল দেশে আসার পর থেকে। জারেজুল শামীমাকে রাজধানীর শনির আখড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া করে দেন। সেখানে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে থাকা শুরু করেন তারা।
১১ নভেম্বর রংপুর থেকে ঢাকায় আসেন জারেজুল ও আশরাফুল। ওঠেন শামীমার বাসায়। জারেজুল জানতো না আশরাফুলের সঙ্গে শামীমার পরকীয়া চলছে। মঙ্গলবার আশরাফুলের সঙ্গে দেখা হলেও শামীমা চুপ থাকেন। পরে সেখানে জারেজুলের সঙ্গে শামীমার শারীরিক সম্পর্ক হয়। একপর্যায়ে আশরাফুলও শামীমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে চায়। আর তখনই বাধে বিপত্তি। আশরাফুল তখন জানায় তার সঙ্গে শামীমার সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা শুনে ঝগড়া করে বের হয়ে যায় জারেজুল। কিন্তু ভুলে আশরাফুলের মোবাইল নিয়ে যায় সে।
পরে নিজের মোবাইল নিতে ফিরে এসে দেখেন শামীমার সঙ্গে আশরাফুল শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত। তখন ক্ষুব্ধ হয়ে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করলে অচেতন হয়ে পড়েন আশরাফুল। পরে আশরাফুলের মৃত্যু নিশ্চিত করতে আরো কয়েকবার আঘাত করে। মৃত্যু নিশ্চিত হলে শামীমা আর জারেজুল আশরাফুলের লাশ বাথরুমে বুধবার সারা দিন রেখে দেয়। রাতে দুজনে ওই লাশ কয়েক টুকরো করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দুটি ড্রামে করে লাশের টুকরোগুলো শাহবাগে জাতীয় ঈদগাহ সংলগ্ন ফুটপাতের পাশে রেখে চলে যায় জারেজুল ও শামীমা।
ডিবি জানায়, আশরাফুলকে হত্যার পর লাশ কী করবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করেন জারেজুল ও শামীমা। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেন লাশ টুকরো করে ড্রামের মধ্যে নিয়ে কোথাও ফেলে দিয়ে আসবেন। সে অনুযায়ী দা দিয়ে লাশ ২৬ টুকরো করে ড্রামে ভরে হাইকোর্টের সামনে ফেলে যায়।
এদিকে নিহত আশরাফুলের ছোট বোন আনজিরা বেগম বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় জারেজুলকে প্রধান আসামি করা হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এর আগে জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে কে বা কারা একটি ভ্যানগাড়িতে করে ড্রাম দুটি ফেলে রেখে গিয়েছিল।
লাশ উদ্ধারের পর সিআইডি’রর ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে লাশের ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করে। পরে প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন তারা। নিহত আশরাফুল হক রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম মো. আব্দুর রশিদ এবং মায়ের নাম এছরা বেগম। দিনাজপুরের হিলি বন্দর থেকে পুরো বাংলাদেশে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, আলুসহ কাঁচামাল সরবরাহ করতেন তিনি। আশরাফুল হকের স্ত্রী লাকি বেগম। তাদের দুই সন্তান আব্দুল্লাহ (৭) ও আসফি (১০)।
গত মঙ্গলবার রাতেই আশরাফুলের সঙ্গে তার স্বজনদের শেষ কথা হয়। তখন আশরাফুল তার বোনকে বলেছিলেন তিনি নারায়ণগঞ্জে এক পাওনাদারের কাছে টাকা নিতে অপেক্ষা করছেন। জারেজ তার সঙ্গেই আছেন। এরপর থেকে আশরাফুলের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। আশরাফুলের স্ত্রী লাকী বেগম একাধিকবার স্বামীর মুঠোফোনে কল দিলে জারেজ মিয়া ধরতেন। বলতেন আশরাফুল ব্যস্ত আছে। বুধবারও লাকী বেগমের সঙ্গে জারেজের কথা হয়। তখনও জারেজ একই কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লাকী বেগম যখন আবার কল দেন, তখনও জারেজই ফোন ধরেন। এতে সন্দেহ হলে আশরাফের বোন আনজিরা বেগম জারেজের স্ত্রীর কাছে যান। তার কাছে জানতে চান তার ভাইয়ের কী হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আশরাফুলের লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। পরে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় ঈদগাহ সংলগ্ন ফুটপাতের পাশে দুটি নীল রঙের প্লাস্টিকের ড্রামের ভেতর থেকে কাঁচামালের ব্যবসায়ী আশরাফুল হকের (৪৩) খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধারের ঘটনার জট খুলেছে। ত্রিভুজ পরকীয়ার জেরে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রধান আসামি জারেজুল মিয়াকে শুক্রবার দিবাগত রাতে কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) শফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে শামীমাকে আলামতসহ গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে র্যাব-৩-এর একটি টিম। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নীল রঙের দুটি ড্রাম থেকে আশরাফুলের লাশের ২৬ টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার নাসিরুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার হওয়ার পর জারেজুল ডিবির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, ‘বিগো লাইভ’ অ্যাপস-এর মাধ্যমে জারেজুল ও শমীমার পরিচয় হয়। জারেজুলের গ্রামের বাড়ি রংপুরে আর শামীমার বাড়ি কুমিল্লায়। দুজনই বিবাহিত। শামীমা দুই সন্তান নিয়ে কুমিল্লায় বাস করেন। স্বামী থাকেন বিদেশে। জারেজুলের স্ত্রী-সন্তান থাকে রংপুর। অ্যাপসে পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব হয় জারেজুল-শামীমার। বন্ধুত্ব থেকে পরকীয়া। পরে পরকীয়া আরো গভীর হয়ে শারীরিক সম্পর্কে গড়ায়। এভাবেই চলছিল। জারেজুল যখনই মালয়েশিয়া থেকে দেশে আসতো, তখন শামীমার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ সবই হতো। জারেজুল প্রায় ১০ বছর ছিলেন মালয়েশিয়ায়। মাঝে মাঝে দেশে আসতেন। সর্বশেষ দেশে আসেন গত ২৩ অক্টোবর। দেশে এসে অনেকটা অবসর জীবন কাটাচ্ছিলেন। জাপান যাওয়ার চেষ্টাও করছিলেন।
এদিকে আশরাফুল একসময় গোপনে বন্ধু জারেজুলের মোবাইল থেকে নম্বর নেয় শামীমার। পরে কথা চলতে থাকে তাদের। একপর্যায়ে আশরাফুল-শামীমা পরকীয়ায় জড়িয়ে যায়। সম্পর্ক গভীর হয়। তবে বিপত্তি বাধে ২৩ অক্টোবর জারেজুল দেশে আসার পর থেকে। জারেজুল শামীমাকে রাজধানীর শনির আখড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া করে দেন। সেখানে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে থাকা শুরু করেন তারা।
১১ নভেম্বর রংপুর থেকে ঢাকায় আসেন জারেজুল ও আশরাফুল। ওঠেন শামীমার বাসায়। জারেজুল জানতো না আশরাফুলের সঙ্গে শামীমার পরকীয়া চলছে। মঙ্গলবার আশরাফুলের সঙ্গে দেখা হলেও শামীমা চুপ থাকেন। পরে সেখানে জারেজুলের সঙ্গে শামীমার শারীরিক সম্পর্ক হয়। একপর্যায়ে আশরাফুলও শামীমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে চায়। আর তখনই বাধে বিপত্তি। আশরাফুল তখন জানায় তার সঙ্গে শামীমার সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা শুনে ঝগড়া করে বের হয়ে যায় জারেজুল। কিন্তু ভুলে আশরাফুলের মোবাইল নিয়ে যায় সে।
পরে নিজের মোবাইল নিতে ফিরে এসে দেখেন শামীমার সঙ্গে আশরাফুল শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত। তখন ক্ষুব্ধ হয়ে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করলে অচেতন হয়ে পড়েন আশরাফুল। পরে আশরাফুলের মৃত্যু নিশ্চিত করতে আরো কয়েকবার আঘাত করে। মৃত্যু নিশ্চিত হলে শামীমা আর জারেজুল আশরাফুলের লাশ বাথরুমে বুধবার সারা দিন রেখে দেয়। রাতে দুজনে ওই লাশ কয়েক টুকরো করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দুটি ড্রামে করে লাশের টুকরোগুলো শাহবাগে জাতীয় ঈদগাহ সংলগ্ন ফুটপাতের পাশে রেখে চলে যায় জারেজুল ও শামীমা।
ডিবি জানায়, আশরাফুলকে হত্যার পর লাশ কী করবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করেন জারেজুল ও শামীমা। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেন লাশ টুকরো করে ড্রামের মধ্যে নিয়ে কোথাও ফেলে দিয়ে আসবেন। সে অনুযায়ী দা দিয়ে লাশ ২৬ টুকরো করে ড্রামে ভরে হাইকোর্টের সামনে ফেলে যায়।
এদিকে নিহত আশরাফুলের ছোট বোন আনজিরা বেগম বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় জারেজুলকে প্রধান আসামি করা হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এর আগে জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে কে বা কারা একটি ভ্যানগাড়িতে করে ড্রাম দুটি ফেলে রেখে গিয়েছিল।
লাশ উদ্ধারের পর সিআইডি’রর ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে লাশের ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ) সংগ্রহ করে। পরে প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন তারা। নিহত আশরাফুল হক রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম মো. আব্দুর রশিদ এবং মায়ের নাম এছরা বেগম। দিনাজপুরের হিলি বন্দর থেকে পুরো বাংলাদেশে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, আলুসহ কাঁচামাল সরবরাহ করতেন তিনি। আশরাফুল হকের স্ত্রী লাকি বেগম। তাদের দুই সন্তান আব্দুল্লাহ (৭) ও আসফি (১০)।
গত মঙ্গলবার রাতেই আশরাফুলের সঙ্গে তার স্বজনদের শেষ কথা হয়। তখন আশরাফুল তার বোনকে বলেছিলেন তিনি নারায়ণগঞ্জে এক পাওনাদারের কাছে টাকা নিতে অপেক্ষা করছেন। জারেজ তার সঙ্গেই আছেন। এরপর থেকে আশরাফুলের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। আশরাফুলের স্ত্রী লাকী বেগম একাধিকবার স্বামীর মুঠোফোনে কল দিলে জারেজ মিয়া ধরতেন। বলতেন আশরাফুল ব্যস্ত আছে। বুধবারও লাকী বেগমের সঙ্গে জারেজের কথা হয়। তখনও জারেজ একই কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লাকী বেগম যখন আবার কল দেন, তখনও জারেজই ফোন ধরেন। এতে সন্দেহ হলে আশরাফের বোন আনজিরা বেগম জারেজের স্ত্রীর কাছে যান। তার কাছে জানতে চান তার ভাইয়ের কী হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে আশরাফুলের লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। পরে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কাদিয়ানীর অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হবে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন জেনেভা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে একটি পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে ৩৫টি তাজা ককটেল ও বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সফিকুর রহমান (৮৪) নামে এক কারাবন্দী কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরানীগঞ্জ থেকে অসুস্থ অবস্থায় তাকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
কাগজে কলমে নয়, তিস্তা বাস্তবায়ন করতে হবে দৃশ্যমান এই মন্তব্য করেন, তিস্তা নদীর পানির নায্য হিস্যা আদায় ও তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের আন্দোলন সমন্বয়কারী বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপমন্ত্রী অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু।
১০ ঘণ্টা আগে