স্টাফ রিপোর্টার
যৌতুক নিরোধ আইনে সাবেক স্বামী গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক ওবায়দুল কবির সুমনের মামলায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এসআই সুমাইয়া বেগম গোয়েন্দা বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে আসামি-পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, রায়ে আসামি লাকিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর পুলিশের উপ-পরিদর্শক ওবায়দুল কবির সুমন বাদী হয়ে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করেন৷ এতে পুলিশের উপ-পরিদর্শক সুমাইয়া বেগম লাখি, তার মা বেগম আম্বিয়া সুলতানা, দুলাভাই মামুনুর রহমান মামুন, মেজো বোন সুইটি ও ছোট বোন জান্নাতুল নাইম বেবিকে আসামি করা হয়। পরে আদালত সুইটি ও বেবিকে বাদ দিয়ে মামলাটি গ্রহণ করেন। ২০২২ সালের ১১ মে এ মামলায় আসামি লাকির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন আদালত৷ একইসঙ্গে আসামি মামুন ও আম্বিয়াকে অব্যাহতি দেয়া হয়। বিচার চলাকালে একমাত্র বাদী সুমনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের ৯ এপ্রিল পাঁচ লাখ টাকা কাবিননামায় ওবায়দুল কবির সুমনের সঙ্গে সুমাইয়া বেগম লাকির বিয়ে হয়। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর লাকি তার স্বামী সুমনকে ফোন দিয়ে ২০ লাখ টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট করতে বলেন৷ তবে এই টাকা না দিলে লাকি তার সঙ্গে সংসার করবে না বলে জানান। এ বিষয়টি সমাধানে অপর চার আসামিকে জানালেও তারা তালবাহানা করতে থাকেন।
যৌতুক নিরোধ আইনে সাবেক স্বামী গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক ওবায়দুল কবির সুমনের মামলায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এসআই সুমাইয়া বেগম গোয়েন্দা বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে আসামি-পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, রায়ে আসামি লাকিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর পুলিশের উপ-পরিদর্শক ওবায়দুল কবির সুমন বাদী হয়ে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করেন৷ এতে পুলিশের উপ-পরিদর্শক সুমাইয়া বেগম লাখি, তার মা বেগম আম্বিয়া সুলতানা, দুলাভাই মামুনুর রহমান মামুন, মেজো বোন সুইটি ও ছোট বোন জান্নাতুল নাইম বেবিকে আসামি করা হয়। পরে আদালত সুইটি ও বেবিকে বাদ দিয়ে মামলাটি গ্রহণ করেন। ২০২২ সালের ১১ মে এ মামলায় আসামি লাকির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন আদালত৷ একইসঙ্গে আসামি মামুন ও আম্বিয়াকে অব্যাহতি দেয়া হয়। বিচার চলাকালে একমাত্র বাদী সুমনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের ৯ এপ্রিল পাঁচ লাখ টাকা কাবিননামায় ওবায়দুল কবির সুমনের সঙ্গে সুমাইয়া বেগম লাকির বিয়ে হয়। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর লাকি তার স্বামী সুমনকে ফোন দিয়ে ২০ লাখ টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট করতে বলেন৷ তবে এই টাকা না দিলে লাকি তার সঙ্গে সংসার করবে না বলে জানান। এ বিষয়টি সমাধানে অপর চার আসামিকে জানালেও তারা তালবাহানা করতে থাকেন।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
৫ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
২৫ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে