স্টাফ রিপোর্টার
প্রায় একদশক আগে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে যৌতুকের জন্য স্ত্রী সোনিয়া আক্তারকে হত্যার দায়ে স্বামী সোহেল রানাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সাথে মামলার অপর দুই আসামি সোনিয়ার শাশুড়ি শিউলী বেগম এবং ফুফু শাশুড়ি মাজেদা বেগমকে খালাস দিয়েছেন বিচারক।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি সোহেল রানাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে অর্থদণ্ডের টাকা ভিক-টিমের পরিবারকে দিতে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সোহেল রানার মা শিউলী বেগম এবং মাজেদা বেগমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দিয়েছেন আদালত। শিউলী বেগম পলাতক রয়েছেন। তবে মাজেদা বেগম জামিনে থেকে আজ আদালতে হাজিরা দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে সোনিয়া আক্তারের সাথে সোহেল রানার সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সোহেল রানা, তার মা শিউলী বেগম এবং মাজেদা বেগম যৌতুকের জন্য সোনিয়াকে মারধর করতো। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে বাবা চান মিয়া ৯০ হাজার টাকা যৌতুকও দেন। এরপর ৫০ হাজার টাকার জন্য তারা সোনিয়াকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতে থাকে। ২০১৬ সালের ১৭ জুলাই রাতে সোহেল রানা অপর আসামিদের সহযোগিতায় সোনিয়াকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। এ অভিযোগে চান মিয়া ১৮ জুলাই কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে পরিদর্শক শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের ওই বছরের ২৬ অক্টোবর তিন জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশীট দাখিল করেন। ২০১৮ সালের ৩ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলায় বিচার চলাকালে ১২ জনের সাক্ষ্য-গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল।
প্রায় একদশক আগে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে যৌতুকের জন্য স্ত্রী সোনিয়া আক্তারকে হত্যার দায়ে স্বামী সোহেল রানাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সাথে মামলার অপর দুই আসামি সোনিয়ার শাশুড়ি শিউলী বেগম এবং ফুফু শাশুড়ি মাজেদা বেগমকে খালাস দিয়েছেন বিচারক।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি সোহেল রানাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে অর্থদণ্ডের টাকা ভিক-টিমের পরিবারকে দিতে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সোহেল রানার মা শিউলী বেগম এবং মাজেদা বেগমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দিয়েছেন আদালত। শিউলী বেগম পলাতক রয়েছেন। তবে মাজেদা বেগম জামিনে থেকে আজ আদালতে হাজিরা দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে সোনিয়া আক্তারের সাথে সোহেল রানার সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সোহেল রানা, তার মা শিউলী বেগম এবং মাজেদা বেগম যৌতুকের জন্য সোনিয়াকে মারধর করতো। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে বাবা চান মিয়া ৯০ হাজার টাকা যৌতুকও দেন। এরপর ৫০ হাজার টাকার জন্য তারা সোনিয়াকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতে থাকে। ২০১৬ সালের ১৭ জুলাই রাতে সোহেল রানা অপর আসামিদের সহযোগিতায় সোনিয়াকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। এ অভিযোগে চান মিয়া ১৮ জুলাই কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে পরিদর্শক শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের ওই বছরের ২৬ অক্টোবর তিন জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশীট দাখিল করেন। ২০১৮ সালের ৩ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলায় বিচার চলাকালে ১২ জনের সাক্ষ্য-গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
৫ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
২৫ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে