অবৈধ সম্পদ অর্জন

স্টাফ রিপোর্টার

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী রেহেনা চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩ টার দিকে রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলায় দুদক উল্লেখ করেন, আসামি ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে বৈধ আয়ের বাইরে ১২ কোটি ২৫ লাখ ৪৮ হাজার ১৬৯ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি নিজের নামে ২১টি ব্যাংক হিসাবে মোট ১২৪ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার ২৫২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে দুদক আইন,২০০৪ এর ২৭(১) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হওয়া মামলায় দুদক উল্লেখ করেন, রেহানা চৌধুরী বৈধ আয় ছাড়াই ২৬ কোটি ৯৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৯ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। তিনি ১৯৯৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে ৩টি ব্যাংক হিসাবে মোট ১৫০ কোটি ৮৮ লাখ ৯২ হাজার ৪৫০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দুদকের উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে রাজধানীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলাগুলো দায়ের করেন।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী রেহেনা চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩ টার দিকে রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলায় দুদক উল্লেখ করেন, আসামি ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে বৈধ আয়ের বাইরে ১২ কোটি ২৫ লাখ ৪৮ হাজার ১৬৯ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি নিজের নামে ২১টি ব্যাংক হিসাবে মোট ১২৪ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার ২৫২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে দুদক আইন,২০০৪ এর ২৭(১) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হওয়া মামলায় দুদক উল্লেখ করেন, রেহানা চৌধুরী বৈধ আয় ছাড়াই ২৬ কোটি ৯৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৯ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। তিনি ১৯৯৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে ৩টি ব্যাংক হিসাবে মোট ১৫০ কোটি ৮৮ লাখ ৯২ হাজার ৪৫০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দুদকের উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে রাজধানীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলাগুলো দায়ের করেন।

রাজশাহীর তেরখাদিয়া এলাকায় বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার আসামি পুলিশি হেফাজতে থাকা অবস্থায় গণমাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মো. আবু সুফিয়ানকে কারণ দর্শানের (শোকজ) নোটিশ দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগে
মহানবী হজরত মুহম্মদকে (সা.) অবমাননার ঘটনা নিয়েও শেখ হাসিনার শাসনামলে রাজনীতি হয়েছে। এমন একটি ঘটনার বিষয়ে অনুসন্ধান করেছে আমার দেশ। এক যুগ আগে ২০১৩ সালে পাবনার আতাইকুলার বনগ্রামের একটি মামলার ঘটনা থেকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের ছাত্রদের যৌন হয়রানি ও মারধরের অভিযোগে মিরপুর মডেল থানায় করা মামলায় একই প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক ড. এরশাদ হালিমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
১৯ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীতে বিচারকের ছেলেকে হত্যা ও স্ত্রী আহত হওয়ার ঘটনায় প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ প্রকাশ করেছেন।
১ দিন আগে