স্টাফ রিপোর্টার
সাত বছর আগে সরকারি কাজে বাধা ও গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাসসহ দলটির ১৬৭ নেতাকর্মীকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তাদের অব্যাহতির এ আদেশ দেন।
অব্যাহতি পাওয়া উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কফিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, মিডিয়া উইংয়ের শামসুদ্দিন দিদার, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমুনুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায়, যুবদলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মনজু, ঢাকা দক্ষিণের ছাত্রদলের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিনসহ প্রমুখ।
মির্জা আব্বাসের আইনজীবী মহি উদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাস এ মামলায় জামিন ছিলেন। তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় এ মামলার দায় হতে আসামিদের অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। আদালত প্রতিবেদন গ্রহণ করে অভিযোগের দায় থেকে আসামিদের অব্যাহতির আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর বিএনপি নেত্রী আফরোজা আব্বাসের নেতৃত্বে একটি মিছিল ফকিরাপুলের দিক থেকে ব্যান্ডপার্টি, ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে শো-ডাউন করতে করতে নয়াপল্টনে অবস্থিত বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসে। পরে নবী উল্লাহ নবী ও কফিল উদ্দিনের নেতৃত্বে আরও দুটি মিছিল ব্যানার ও ফেস্টুনসহ একই দিক থেকে শো-ডাউন করে আসে। তারা নয়াপল্টনস্থ ভিআইপি রোডে মিছিল ও শো-ডাউন করে রাস্তা বন্ধ করে দেয়। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করে। পুলিশ তাদের রাস্তার এক পাশ ছেড়ে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ও জনদুর্ভোগ না ঘটাতে অনুরোধ করলে তারা পুলিশের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়।
এসময় পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে আসামিরা অবৈধ জনতাবদ্ধ হয়ে বিএনপি অফিস থেকে লাঠিসোটা হাতে বেরিয়ে এসে পুলিশের একটি সরকারি ডাবল কেবিন পিকআপে আগুন দেয়। এতে আনুমানিক ৬০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়।
তারা পুলিশের ওপর আক্রমণ চালায়, সরকারি কাজে বাধা দেয় এবং পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অতর্কিতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ ঘটনায় পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক মো. আল আমিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
সাত বছর আগে সরকারি কাজে বাধা ও গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাসসহ দলটির ১৬৭ নেতাকর্মীকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তাদের অব্যাহতির এ আদেশ দেন।
অব্যাহতি পাওয়া উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কফিল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, মিডিয়া উইংয়ের শামসুদ্দিন দিদার, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমুনুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায়, যুবদলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মনজু, ঢাকা দক্ষিণের ছাত্রদলের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিনসহ প্রমুখ।
মির্জা আব্বাসের আইনজীবী মহি উদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাস এ মামলায় জামিন ছিলেন। তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় এ মামলার দায় হতে আসামিদের অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। আদালত প্রতিবেদন গ্রহণ করে অভিযোগের দায় থেকে আসামিদের অব্যাহতির আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর বিএনপি নেত্রী আফরোজা আব্বাসের নেতৃত্বে একটি মিছিল ফকিরাপুলের দিক থেকে ব্যান্ডপার্টি, ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে শো-ডাউন করতে করতে নয়াপল্টনে অবস্থিত বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসে। পরে নবী উল্লাহ নবী ও কফিল উদ্দিনের নেতৃত্বে আরও দুটি মিছিল ব্যানার ও ফেস্টুনসহ একই দিক থেকে শো-ডাউন করে আসে। তারা নয়াপল্টনস্থ ভিআইপি রোডে মিছিল ও শো-ডাউন করে রাস্তা বন্ধ করে দেয়। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করে। পুলিশ তাদের রাস্তার এক পাশ ছেড়ে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ও জনদুর্ভোগ না ঘটাতে অনুরোধ করলে তারা পুলিশের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়।
এসময় পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে আসামিরা অবৈধ জনতাবদ্ধ হয়ে বিএনপি অফিস থেকে লাঠিসোটা হাতে বেরিয়ে এসে পুলিশের একটি সরকারি ডাবল কেবিন পিকআপে আগুন দেয়। এতে আনুমানিক ৬০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়।
তারা পুলিশের ওপর আক্রমণ চালায়, সরকারি কাজে বাধা দেয় এবং পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অতর্কিতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ ঘটনায় পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক মো. আল আমিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
এদিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল চেয়ে বদিউল মজুমদারের আইনজীবী তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে দিয়ে ১৪তম জাতীয় নির্বাচন থেকে তা কার্যকর চেয়ে আপিল বিভাগে শুনানি শেষ করেন। এ সময় তিনি আপিল বিভাগকে বলেন, হাইকোর্ট থেকে আপিল বিভাগ পর্যন্ত মোট ১২ জন বিচারপতি এ মামলাটি শুনেছেন।...
২ ঘণ্টা আগেআইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
৫ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে