সংবাদ সম্মেলনে এডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ
স্টাফ রিপোর্টার
অবসর-কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের বিষয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় দ্রুত বাস্তবায়ন এবং শিক্ষায় বৈষম্য নিরসন সময়ের দাবি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।
রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক-কর্মচারী লিয়াজোঁ ফোরাম’ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা লিখিত বক্তব্যে বলেন, কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের জন্য প্রাথমিকভাবে ৬ শতাংশ কর্তন নির্ধারণ করা হলেও পরবর্তী সময়ে সরকার অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তন শুরু করে, যার বিপরীতে কোনো সুবিধা দেওয়া হয়নি।
এই বিষয়ে ২০১৯ সালে বাংলাদেশ শিক্ষক-কর্মচারী লিয়াজোঁ ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া করা রিট মামলায় হাইকোর্ট এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের পক্ষে রায় দেন।
রায়ে স্পষ্ট করে বলা হয়, অবসরের ছয় মাসের মধ্যে টাকা প্রদান করতে হবে এবং অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের বিপরীতে সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু হাইকোর্টের এই গুরুত্বপূর্ণ রায় এখনো কার্যকর না হওয়ায় শিক্ষক নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তারা জানান, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সরকার এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে শিক্ষকরা কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন।
অবসর-কল্যাণের পাশাপাশি সংগঠনটি আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি দ্রুত সমাধানের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে—বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শ্রান্তি- বিনোদন ভাতার দ্রুত সমাধান, বেতন-স্কেল সংস্কার, বদলি কার্যক্রম চালু, প্রমোশনের সুযোগ সৃষ্টি এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ।
অবসর-কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের বিষয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় দ্রুত বাস্তবায়ন এবং শিক্ষায় বৈষম্য নিরসন সময়ের দাবি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।
রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক-কর্মচারী লিয়াজোঁ ফোরাম’ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা লিখিত বক্তব্যে বলেন, কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের জন্য প্রাথমিকভাবে ৬ শতাংশ কর্তন নির্ধারণ করা হলেও পরবর্তী সময়ে সরকার অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তন শুরু করে, যার বিপরীতে কোনো সুবিধা দেওয়া হয়নি।
এই বিষয়ে ২০১৯ সালে বাংলাদেশ শিক্ষক-কর্মচারী লিয়াজোঁ ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া করা রিট মামলায় হাইকোর্ট এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের পক্ষে রায় দেন।
রায়ে স্পষ্ট করে বলা হয়, অবসরের ছয় মাসের মধ্যে টাকা প্রদান করতে হবে এবং অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের বিপরীতে সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু হাইকোর্টের এই গুরুত্বপূর্ণ রায় এখনো কার্যকর না হওয়ায় শিক্ষক নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তারা জানান, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সরকার এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে শিক্ষকরা কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন।
অবসর-কল্যাণের পাশাপাশি সংগঠনটি আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি দ্রুত সমাধানের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে—বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শ্রান্তি- বিনোদন ভাতার দ্রুত সমাধান, বেতন-স্কেল সংস্কার, বদলি কার্যক্রম চালু, প্রমোশনের সুযোগ সৃষ্টি এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
৫ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
২৫ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে