
স্টাফ রিপোর্টার

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায়ে প্রসিকিউশনের ব্যক্তিগত খুশি বা অখুশির কোনো ব্যাপার নেই। কারো মৃত্যুদণ্ডে আমরা আনন্দিত নই।
সোমবার চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয় প্রাঙ্গণে প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা বলেন তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের ১৪০০ তরতাজা তরুণ প্রাণ স্বৈরাচারের অবসানের জন্য জীবন দিয়েছেন। ২৫ হাজারের বেশি ছাত্রজনতাকে আহত করা হয়েছে। তাদের পরিবারে যদি সামান্য একটু স্বস্তি আসে সেটি আজকের এই প্রসিকিউশনের প্রাপ্তি। জাতির পক্ষে আমরা এটি বিচারিক প্রক্রিয়াকে সম্পন্ন করে এই জাতিকে বিচারহীনতার কলঙ্ক থেকে মুক্ত করার ক্ষুদ্র আমাদের প্রয়াস চালিয়েছি। সেটি যদি সফল হয়, সেখানে আমাদের সাফল্য।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, আমরা মনে করি এ রায়টি কোনো ধরনের কোনো অতীতের প্রতিশোধ নয়। এটি হচ্ছে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য জাতির প্রতিজ্ঞা।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই রায় প্রমাণ করেছে অপরাধী যত বড়ই হোক, যত ক্ষমতাশালী হোক সে আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র, যেখানে যত বড় অপরাধী হোক, অপরাধের জন্য তাকে জবাবদিহিতা করতে হবে এবং প্রাপ্য শাস্তি পেতে হবে। এটাও প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশ সকল আন্তর্জাতিক নর্ম, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করে ক্রাইমস এগেইনস্ট হিউম্যানিটির মতো জটিল অপরাধের বিচার করতে সক্ষম এবং বাংলাদেশ সফলভাবে সেটা করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল বলেন, যে কোয়ালিটি অব এভিডেন্স এখানে দেখানো হয়েছে, যে ধরনের সাক্ষ্য প্রমাণ এ আদালতে উপস্থাপিত হয়েছে, বিশ্বের যে কোনো আদালতের মানদণ্ডে এই সাক্ষ্য প্রমাণগুলো উতরে যাবে। পৃথিবীর যে কোনো আদালতে এ সাক্ষ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আসামিদের যে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে, তারা প্রত্যেকেই একই শাস্তি পাবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায়ে প্রসিকিউশনের ব্যক্তিগত খুশি বা অখুশির কোনো ব্যাপার নেই। কারো মৃত্যুদণ্ডে আমরা আনন্দিত নই।
সোমবার চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয় প্রাঙ্গণে প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা বলেন তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের ১৪০০ তরতাজা তরুণ প্রাণ স্বৈরাচারের অবসানের জন্য জীবন দিয়েছেন। ২৫ হাজারের বেশি ছাত্রজনতাকে আহত করা হয়েছে। তাদের পরিবারে যদি সামান্য একটু স্বস্তি আসে সেটি আজকের এই প্রসিকিউশনের প্রাপ্তি। জাতির পক্ষে আমরা এটি বিচারিক প্রক্রিয়াকে সম্পন্ন করে এই জাতিকে বিচারহীনতার কলঙ্ক থেকে মুক্ত করার ক্ষুদ্র আমাদের প্রয়াস চালিয়েছি। সেটি যদি সফল হয়, সেখানে আমাদের সাফল্য।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, আমরা মনে করি এ রায়টি কোনো ধরনের কোনো অতীতের প্রতিশোধ নয়। এটি হচ্ছে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য জাতির প্রতিজ্ঞা।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই রায় প্রমাণ করেছে অপরাধী যত বড়ই হোক, যত ক্ষমতাশালী হোক সে আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র, যেখানে যত বড় অপরাধী হোক, অপরাধের জন্য তাকে জবাবদিহিতা করতে হবে এবং প্রাপ্য শাস্তি পেতে হবে। এটাও প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশ সকল আন্তর্জাতিক নর্ম, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করে ক্রাইমস এগেইনস্ট হিউম্যানিটির মতো জটিল অপরাধের বিচার করতে সক্ষম এবং বাংলাদেশ সফলভাবে সেটা করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল বলেন, যে কোয়ালিটি অব এভিডেন্স এখানে দেখানো হয়েছে, যে ধরনের সাক্ষ্য প্রমাণ এ আদালতে উপস্থাপিত হয়েছে, বিশ্বের যে কোনো আদালতের মানদণ্ডে এই সাক্ষ্য প্রমাণগুলো উতরে যাবে। পৃথিবীর যে কোনো আদালতে এ সাক্ষ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আসামিদের যে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে, তারা প্রত্যেকেই একই শাস্তি পাবে।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে দেওয়া রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য জাতির প্রতিজ্ঞা পূরণ বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যে সাজা দিয়েছে সেটি আসামিরা যেদিন গ্রেপ্তোর হবে সেদিন থেকে কার্যকর হবে। আদালতে রায় ঘোষণার পর প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেছেন, মামলায় দুজন আসামিকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। অপর আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন রাজসাক্ষী হওয়ায় লঘুদণ্ড হিসেবে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপর
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। রাজসাক্ষী চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় রায় পড়া শোনানো হয়েছে। সোমবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুন্যাল-১-এর বিচারক বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার।
৫ ঘণ্টা আগে