পোস্টে সর্ব মিত্র

আমার দেশ অনলাইন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (ডাকসু) শিবিরের প্যানেল থেকে নির্বাচিত সদস্য সর্ব মিত্র চাকমা বামপন্থি সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে বলেছেন, যখন ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র নিলাম, সর্বপ্রথম আমাকে জাত চ্যুত করলো বামেরা, যেন বামেদের কাছে আমাদের জাত পরিচয় ইজারা দেয়া আছে।
শুক্রবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে সর্ব মিত্র লেখেন—নিজের মানুষজনের কেউ কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো যা শুরু করে দিয়েছিলেন......আমি সংযত রাখার চেষ্টা করেছি সবসময়, সহ্য করে গেছি পুরোটাই। বারংবার বুঝিয়েছি, ‘না, আমি শিবিরের দলে যুক্ত হইনি। নির্বাচনি জোট মাত্র। আমি ধর্ম ত্যাগ করিনি, ইত্যাদি ইত্যাদি। বললাম, ‘বেশ, আমার ওপর বিশ্বাস রাখার দরকার নেই। কাজের সময় দেখে নেবেন। কাজ করবো।’
তিনি লেখেন— বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা হয়েছিল অন্তত একটা জাত বিরোধী বাক্য মুখ থেকে বের করে আনার জন্য। একটা বাম মিডিয়া জোর দিয়ে এ চেষ্টা করেছিল নির্বাচনি প্রচারণার সময়। চেষ্টা করা হয়েছিল হিন্দু সম্প্রদায় কিংবা জগন্নাথ হল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য যেন করি।
পোস্টে সর্বমিত্র আরো লেখেন—গতকাল খাগড়াছড়ির উত্তপ্ত অবস্থার কথা জানামাত্রই স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, যেন সহিংসতায় রূপ না নেয়; সে নিয়ে কথা বললাম। দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষকদের আটক করা হয় সে দাবি করলাম। উক্যানু মারমাকে কেন আটক করা হলো সে নিয়ে কথা বললাম।
জানি না আপনাদের নেতারা এ চেষ্টাটাও করেছে কিনা। আমি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ একজন প্রতিনিধি মাত্র। আমি এ নিয়ে চুপ থাকলেও আমার খুব বড় ক্ষতি হতো না।
পোস্টের শেষে তিনি বলেন, আবার যা বলা শুরু করলেন....মূলত, আমি আপনাদের আমার কলিজা রান্না করে খাওয়ালেও আপনারা বিরোধিতা করে যাবেন, আমি জানি। আমিও আমাদের স্বজাতির সর্বাঙ্গীণ মঙ্গলের জন্য, কল্যাণের জন্য কাজ করে যাব। আমার জাত পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলার এখতিয়ার আপনার নেই। আমি চাকমা, আমি বাংলাদেশি -এটা আমার পরিচয়।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (ডাকসু) শিবিরের প্যানেল থেকে নির্বাচিত সদস্য সর্ব মিত্র চাকমা বামপন্থি সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে বলেছেন, যখন ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র নিলাম, সর্বপ্রথম আমাকে জাত চ্যুত করলো বামেরা, যেন বামেদের কাছে আমাদের জাত পরিচয় ইজারা দেয়া আছে।
শুক্রবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে সর্ব মিত্র লেখেন—নিজের মানুষজনের কেউ কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো যা শুরু করে দিয়েছিলেন......আমি সংযত রাখার চেষ্টা করেছি সবসময়, সহ্য করে গেছি পুরোটাই। বারংবার বুঝিয়েছি, ‘না, আমি শিবিরের দলে যুক্ত হইনি। নির্বাচনি জোট মাত্র। আমি ধর্ম ত্যাগ করিনি, ইত্যাদি ইত্যাদি। বললাম, ‘বেশ, আমার ওপর বিশ্বাস রাখার দরকার নেই। কাজের সময় দেখে নেবেন। কাজ করবো।’
তিনি লেখেন— বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা হয়েছিল অন্তত একটা জাত বিরোধী বাক্য মুখ থেকে বের করে আনার জন্য। একটা বাম মিডিয়া জোর দিয়ে এ চেষ্টা করেছিল নির্বাচনি প্রচারণার সময়। চেষ্টা করা হয়েছিল হিন্দু সম্প্রদায় কিংবা জগন্নাথ হল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য যেন করি।
পোস্টে সর্বমিত্র আরো লেখেন—গতকাল খাগড়াছড়ির উত্তপ্ত অবস্থার কথা জানামাত্রই স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, যেন সহিংসতায় রূপ না নেয়; সে নিয়ে কথা বললাম। দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষকদের আটক করা হয় সে দাবি করলাম। উক্যানু মারমাকে কেন আটক করা হলো সে নিয়ে কথা বললাম।
জানি না আপনাদের নেতারা এ চেষ্টাটাও করেছে কিনা। আমি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ একজন প্রতিনিধি মাত্র। আমি এ নিয়ে চুপ থাকলেও আমার খুব বড় ক্ষতি হতো না।
পোস্টের শেষে তিনি বলেন, আবার যা বলা শুরু করলেন....মূলত, আমি আপনাদের আমার কলিজা রান্না করে খাওয়ালেও আপনারা বিরোধিতা করে যাবেন, আমি জানি। আমিও আমাদের স্বজাতির সর্বাঙ্গীণ মঙ্গলের জন্য, কল্যাণের জন্য কাজ করে যাব। আমার জাত পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলার এখতিয়ার আপনার নেই। আমি চাকমা, আমি বাংলাদেশি -এটা আমার পরিচয়।


প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরাম (ইউটিএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীকে হেনস্তাকারী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১৫তম আবর্তনের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমাতুজ জোহরা ইমু ছাত্রী সংস্থার সমর্থক হলেও জনশক্তি নয় বলে মন্তব্য করে একটি বার্তা প্রদান করেন জবি ছাত্রী সংস্থা।
২ ঘণ্টা আগে
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও আল্লামা ইকবালকে নিয়ে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারতসহ বিশ্বের ২২টি দেশের অধ্যাপক, কবি ও গবেষকদের অংশগ্রহণে আগামী রোববার (৯ নভেম্বর) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও মুশায়েরা।
১ দিন আগে
সাদিক কায়েম বলেছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এখনো ব্রিটিশ এবং ভারতীয় প্রেসক্রিপশনের দেয়া শিক্ষা কমিশন অনুযায়ী চলছে। যার কারণে আমরা সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিকের পরিবর্তে অসৎ ও অনৈতিক মানুষ পাচ্ছি। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে আছে। মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থারও আমূল পরিবর্তন দরকার।
২ দিন আগে