প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফলে নির্বাচনের আগের কয়েকদিনে পরিচালিত বিভিন্ন জরিপের ফলাফল প্রতিফলিত হয়েছে।
নির্বাচনের পূর্বে বিভিন্ন প্লাটফর্মের পরিচালিত ৬টি জরিপের অধিকাংশ জরিপেই ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা বিপুল জনসমর্থন নিয়ে এগিয়ে ছিলেন। নির্বাচনের ফলাফলে সেই জনসমর্থনের প্রমাণ মিলেছে। ক্ষেত্রবিশেষে জরিপের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন বিজয়ী প্রার্থীরা।
ডাকসু ২০২৫ নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ২৮টি পদের ২৩টিতেই বিপুল ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামি ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থীরা। ভিপি পদে এ প্যানেলের আবু সাদিক কায়েম মোট কাস্ট হওয়া ভোটের ৪৭ শতাংশ, জিএস পদে এস এম ফরহাদ ৩৬ শতাংশ, এজিএস পদে মহিউদ্দিন খান ৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রাক নির্বাচনি ৬টি জরিপের মধ্যে প্রথম জরিপটি পরিচালনা করেন ‘সোচ্চার’। ৯৯১ জন শিক্ষার্থী-এ জরিপে অংশ নেন। এ প্লাটফর্মের জরিপে সহ-সভাপতি পদে (ভিপি) ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী এগিয়ে থাকবেন বলে জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ৩২ শতাংশ মতামত দিয়েছেন। ছাত্রদলের প্যানেলের ভিপি প্রার্থী জয়ী হবেন বলেছেন ৭% ভোটার। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষে ছিলেন ২২%। আর ৩৪% ভোটার এ বিষয়ে কোনো মত জানাতে রাজি হননি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ ৯০০ শিক্ষার্থীর ওপর একই জরিপ পরিচালনা করেছে। জরিপে ২০.৯২ শতাংশ উত্তরদাতা ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটে, ১৬.৪২ শতাংশ উত্তরদাতা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলে এবং ৩৮.৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভোট দিতে পারে বলে আভাস দেন।
অন্যান্য প্যানেলে ভোটের হার দেখানো হয়েছে—গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ সমর্থিত প্যানেল ৪.৭৬ শতাংশ, সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলে ১.৬০ শতাংশ, ৭ বাম ছাত্র সংগঠন সমর্থিত প্যানেল ২.১০ শতাংশ।
‘ন্যারেটিভ’ নামে একটি প্লাটফর্মের জরিপে দেখা যায়, ভিপি পদে আবু সাদিক কায়েমের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৪১.৯% ভোটার, শামীম হোসেনের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৬.৫%, আবিদুল ইসলামের পক্ষে ১৩.৯% এবং উমামা ফাতেমার পক্ষে ৮.৮%।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস. এম. ফরহাদের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৩২.১% ভোটার, আরাফাত চৌধুরীর পক্ষে ১৬.১%, মেঘমল্লার বসুর পক্ষে ৯.১২%, তানভীর বারী হামীমের পক্ষে ১৬.১%, আবু বকরের মজুমদারের পক্ষে ১৩.৭% শিক্ষার্থী।
এজিএস পদে মহিউদ্দিন খানের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৫২.৯%, তানভীর আল হাদী মায়েদের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৫.৯%, আশরাফা খাতুনের পক্ষে ৯.৪৯% এবং জাবির আহমেদ জুবেলের পক্ষে ৪.০৭% শিক্ষার্থী।
এ দিকে পরিচিত ফ্যাক্ট চেকার কদরুদ্দিন শিশিরের নেতৃত্বাধীন ‘দ্যা ডিসেন্ট’ নামে একটি প্লাটফর্মের জরিপে ভিপি পদে সাদিক কায়েম পান ২৯.৬% শিক্ষার্থীর সমর্থন। একই পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পান ১৯.৪%, ছাত্রদল–সমর্থিত আবিদুল ইসলাম খান পান ১৪.৩% এবং উমামা ফাতেমা পান ১২.২% শিক্ষার্থীর ভোটের সম্ভাবনা।
ঐ জরিপে জিএস পদে এস এম ফরহাদকে সমর্থন জানিয়েছেন ২৫.৩% শিক্ষার্থী। প্রতিরোধ পর্ষদের মেঘমল্লার বসু পান ১৬.৯%, ছাত্রদলের তানভীর বারী হামিম পান ১৬.১% এবং বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের আবু বাকের মজুমদার পান ৭.৩% শিক্ষার্থীর সমর্থন। এজিএস পদে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের মহিউদ্দীন খান এগিয়ে আছেন ২৫.৭% ভোট নিয়ে। ছাত্রদলের তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ১৭.১% সমর্থন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ পাবলিক একাডেমি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বেসরকারি’ কর্তৃক পরিচালিত জরিপে ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার আভাস দেওয়া হয়। এ জরিপে ২৪০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এতে আবু সাদিক কায়েমকে রাখা হয় ৪র্থ অবস্থানে। অন্য আরেকটি জরিপে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের প্রার্থীরা ভিপি, জিএস পদে এগিয়ে থাকেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কিছুটা পিছিয়ে থাকে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি,জিএস প্রার্থীরা৷ তবে এজিএস পদে মহিউদ্দিন খান বিপুল সমর্থন নিয়ে এগিয়ে থাকেন ঐ জরিপে।
ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে সোচ্চার, ন্যারেটিভ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ, দ্যা ডিসেন্ট পরিচালিত জরিপগুলোর ফলাফলের বাস্তবতার প্রমাণ মিলেছে। জরিপে উঠে আসা ভোটের চেয়ে আরও বেশি সমর্থন পেয়ে ভিপি জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছেন আবু সাদিক কায়েম এবং এস এম ফরহাদসহ শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। এ ছাড়া শেষ দুটি জরিপ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলের বিপরীত হয়েছে। তবে শেষ জরিপটির ফলাফল এজি এস মহিউদ্দিন খানের ভোটে প্রতিফলিত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফলে নির্বাচনের আগের কয়েকদিনে পরিচালিত বিভিন্ন জরিপের ফলাফল প্রতিফলিত হয়েছে।
নির্বাচনের পূর্বে বিভিন্ন প্লাটফর্মের পরিচালিত ৬টি জরিপের অধিকাংশ জরিপেই ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা বিপুল জনসমর্থন নিয়ে এগিয়ে ছিলেন। নির্বাচনের ফলাফলে সেই জনসমর্থনের প্রমাণ মিলেছে। ক্ষেত্রবিশেষে জরিপের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন বিজয়ী প্রার্থীরা।
ডাকসু ২০২৫ নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ২৮টি পদের ২৩টিতেই বিপুল ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামি ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থীরা। ভিপি পদে এ প্যানেলের আবু সাদিক কায়েম মোট কাস্ট হওয়া ভোটের ৪৭ শতাংশ, জিএস পদে এস এম ফরহাদ ৩৬ শতাংশ, এজিএস পদে মহিউদ্দিন খান ৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রাক নির্বাচনি ৬টি জরিপের মধ্যে প্রথম জরিপটি পরিচালনা করেন ‘সোচ্চার’। ৯৯১ জন শিক্ষার্থী-এ জরিপে অংশ নেন। এ প্লাটফর্মের জরিপে সহ-সভাপতি পদে (ভিপি) ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী এগিয়ে থাকবেন বলে জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ৩২ শতাংশ মতামত দিয়েছেন। ছাত্রদলের প্যানেলের ভিপি প্রার্থী জয়ী হবেন বলেছেন ৭% ভোটার। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষে ছিলেন ২২%। আর ৩৪% ভোটার এ বিষয়ে কোনো মত জানাতে রাজি হননি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ ৯০০ শিক্ষার্থীর ওপর একই জরিপ পরিচালনা করেছে। জরিপে ২০.৯২ শতাংশ উত্তরদাতা ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটে, ১৬.৪২ শতাংশ উত্তরদাতা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলে এবং ৩৮.৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভোট দিতে পারে বলে আভাস দেন।
অন্যান্য প্যানেলে ভোটের হার দেখানো হয়েছে—গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ সমর্থিত প্যানেল ৪.৭৬ শতাংশ, সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলে ১.৬০ শতাংশ, ৭ বাম ছাত্র সংগঠন সমর্থিত প্যানেল ২.১০ শতাংশ।
‘ন্যারেটিভ’ নামে একটি প্লাটফর্মের জরিপে দেখা যায়, ভিপি পদে আবু সাদিক কায়েমের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৪১.৯% ভোটার, শামীম হোসেনের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৬.৫%, আবিদুল ইসলামের পক্ষে ১৩.৯% এবং উমামা ফাতেমার পক্ষে ৮.৮%।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস. এম. ফরহাদের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৩২.১% ভোটার, আরাফাত চৌধুরীর পক্ষে ১৬.১%, মেঘমল্লার বসুর পক্ষে ৯.১২%, তানভীর বারী হামীমের পক্ষে ১৬.১%, আবু বকরের মজুমদারের পক্ষে ১৩.৭% শিক্ষার্থী।
এজিএস পদে মহিউদ্দিন খানের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ৫২.৯%, তানভীর আল হাদী মায়েদের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৫.৯%, আশরাফা খাতুনের পক্ষে ৯.৪৯% এবং জাবির আহমেদ জুবেলের পক্ষে ৪.০৭% শিক্ষার্থী।
এ দিকে পরিচিত ফ্যাক্ট চেকার কদরুদ্দিন শিশিরের নেতৃত্বাধীন ‘দ্যা ডিসেন্ট’ নামে একটি প্লাটফর্মের জরিপে ভিপি পদে সাদিক কায়েম পান ২৯.৬% শিক্ষার্থীর সমর্থন। একই পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পান ১৯.৪%, ছাত্রদল–সমর্থিত আবিদুল ইসলাম খান পান ১৪.৩% এবং উমামা ফাতেমা পান ১২.২% শিক্ষার্থীর ভোটের সম্ভাবনা।
ঐ জরিপে জিএস পদে এস এম ফরহাদকে সমর্থন জানিয়েছেন ২৫.৩% শিক্ষার্থী। প্রতিরোধ পর্ষদের মেঘমল্লার বসু পান ১৬.৯%, ছাত্রদলের তানভীর বারী হামিম পান ১৬.১% এবং বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের আবু বাকের মজুমদার পান ৭.৩% শিক্ষার্থীর সমর্থন। এজিএস পদে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের মহিউদ্দীন খান এগিয়ে আছেন ২৫.৭% ভোট নিয়ে। ছাত্রদলের তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ১৭.১% সমর্থন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ পাবলিক একাডেমি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বেসরকারি’ কর্তৃক পরিচালিত জরিপে ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার আভাস দেওয়া হয়। এ জরিপে ২৪০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এতে আবু সাদিক কায়েমকে রাখা হয় ৪র্থ অবস্থানে। অন্য আরেকটি জরিপে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের প্রার্থীরা ভিপি, জিএস পদে এগিয়ে থাকেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কিছুটা পিছিয়ে থাকে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি,জিএস প্রার্থীরা৷ তবে এজিএস পদে মহিউদ্দিন খান বিপুল সমর্থন নিয়ে এগিয়ে থাকেন ঐ জরিপে।
ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে সোচ্চার, ন্যারেটিভ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ, দ্যা ডিসেন্ট পরিচালিত জরিপগুলোর ফলাফলের বাস্তবতার প্রমাণ মিলেছে। জরিপে উঠে আসা ভোটের চেয়ে আরও বেশি সমর্থন পেয়ে ভিপি জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছেন আবু সাদিক কায়েম এবং এস এম ফরহাদসহ শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। এ ছাড়া শেষ দুটি জরিপ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলের বিপরীত হয়েছে। তবে শেষ জরিপটির ফলাফল এজি এস মহিউদ্দিন খানের ভোটে প্রতিফলিত হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৩ মিনিট আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রী সংস্থার সেক্রেটারি ও চাকসুর ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক নাহিমা আক্তার দীপা বলেছেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নারী ও শিশু নির্যাতন-ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান বলেছেন, আমাদের সমাজে ঐক্যের বড় অভাব। ঐক্যের অভাবে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র এগুতে পারছে না।
১ দিন আগে