ছাত্রদলের হল কমিটি ঘোষণা
মাহির কাইয়ুম, ঢাবি
হল ও একাডেমিক এরিয়ায় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও হলে হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা ঘিরে হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে মধ্যরাতে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা হলের তালা ভেঙে বিক্ষোভ করে বেরিয়ে আসেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো হলে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ প্রতিবেদন লেখার সময় রাত দেড়টা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলমান রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরে জড়ো হয়েছেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা "ওয়ান টু ত্রি ফোর, হল পলিটিক্স নো মোর", "শিক্ষা রাজনীতি একসাথে চলে না", "পড়ালেখা গেস্টরুম একসাথে চলে না" ইত্যাদি স্লোগান তোলেন।
শিক্ষার্থীদের মূল দাবি- হল ও একাডেমিক এরিয়ায় কোনো রাজনীতি চলবে না
রোকেয়া হলের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা মুন্নি বলেন, ‘‘আমরা জুলাই অভ্যুত্থানে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম হলে রাজনৈতিক হেজেমনির অবসান ঘটাতে। হলে হলে নোংরা রাজনীতি গণরুম, গেস্টরুম ও কৃত্রিম সিট সংকট তৈরি করে। শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়ে হলগুলোকে টর্চার সেলে পরিণত করে।’’
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে এতোগুলো জীবন উৎসর্গের পরেও কেন হলে হলে নোংরা রাজনীতি ফিরবে? আর কত জীবন দিলে হলে ছাত্ররাজনীতির থাবা বন্ধ হবে?
রোকেয়া হলের তাসলিমা সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা লগ্ন থেকে চলে আসা লেজুড়ভিত্তিক দলকানা শিক্ষক এবং ছাত্ররাজনীতি- যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশকে নষ্ট করে তা চিরতরে বন্ধ করতে হবে।
মামুন ইসলাম খান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হলভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি ডিরেক্টলি নিষিদ্ধ করা উচিত। যার রাজনীতি করতে মন চাইবে তারা মধুর ক্যান্টিনে গিয়ে রাজনৈতিক ছাত্রছাত্রীদের সাথে করবে; বাট অন্য সব জায়গায় নো রাজনীতি। অন্যথায়, তোমাদের ক্যারিয়ার তো যাবেই, সাথে হাজারো ছাত্রছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হবে।
তিনি বলেন, অনেকে মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যাও করেছে আমাদের সময়, পাশাপাশি ছাত্রনেতাদের অত্যাচারে অনেকেও মারা গিয়েছিলো। কারো কারো অঙ্গহানি হয়েছিলো। যেমন: নেতাদের মারামারিতে এসএম হলে একটা ছেলে মারা গিয়েছিল; সাথে আরেকজনের চোখ নষ্ট হয়েছিল, আরো অনেক উদাহরণ আছে।
হল ও একাডেমিক এরিয়ায় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও হলে হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা ঘিরে হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে মধ্যরাতে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা হলের তালা ভেঙে বিক্ষোভ করে বেরিয়ে আসেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো হলে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ প্রতিবেদন লেখার সময় রাত দেড়টা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলমান রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরে জড়ো হয়েছেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা "ওয়ান টু ত্রি ফোর, হল পলিটিক্স নো মোর", "শিক্ষা রাজনীতি একসাথে চলে না", "পড়ালেখা গেস্টরুম একসাথে চলে না" ইত্যাদি স্লোগান তোলেন।
শিক্ষার্থীদের মূল দাবি- হল ও একাডেমিক এরিয়ায় কোনো রাজনীতি চলবে না
রোকেয়া হলের শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা মুন্নি বলেন, ‘‘আমরা জুলাই অভ্যুত্থানে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম হলে রাজনৈতিক হেজেমনির অবসান ঘটাতে। হলে হলে নোংরা রাজনীতি গণরুম, গেস্টরুম ও কৃত্রিম সিট সংকট তৈরি করে। শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়ে হলগুলোকে টর্চার সেলে পরিণত করে।’’
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে এতোগুলো জীবন উৎসর্গের পরেও কেন হলে হলে নোংরা রাজনীতি ফিরবে? আর কত জীবন দিলে হলে ছাত্ররাজনীতির থাবা বন্ধ হবে?
রোকেয়া হলের তাসলিমা সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা লগ্ন থেকে চলে আসা লেজুড়ভিত্তিক দলকানা শিক্ষক এবং ছাত্ররাজনীতি- যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশকে নষ্ট করে তা চিরতরে বন্ধ করতে হবে।
মামুন ইসলাম খান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হলভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি ডিরেক্টলি নিষিদ্ধ করা উচিত। যার রাজনীতি করতে মন চাইবে তারা মধুর ক্যান্টিনে গিয়ে রাজনৈতিক ছাত্রছাত্রীদের সাথে করবে; বাট অন্য সব জায়গায় নো রাজনীতি। অন্যথায়, তোমাদের ক্যারিয়ার তো যাবেই, সাথে হাজারো ছাত্রছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হবে।
তিনি বলেন, অনেকে মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যাও করেছে আমাদের সময়, পাশাপাশি ছাত্রনেতাদের অত্যাচারে অনেকেও মারা গিয়েছিলো। কারো কারো অঙ্গহানি হয়েছিলো। যেমন: নেতাদের মারামারিতে এসএম হলে একটা ছেলে মারা গিয়েছিল; সাথে আরেকজনের চোখ নষ্ট হয়েছিল, আরো অনেক উদাহরণ আছে।
রাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
১৫ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
২ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রী সংস্থার সেক্রেটারি ও চাকসুর ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক নাহিমা আক্তার দীপা বলেছেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নারী ও শিশু নির্যাতন-ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
১২ ঘণ্টা আগে