মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
বাংলাদেশের সাবেক সফল অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে লন্ডনে আয়োজন করা হয় স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিলের।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় The Atrium-এ এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদ যুক্তরাজ্যের উদ্যোগে প্রবাসীরা স্মৃতির আবেগে ভেসে ওঠেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সাইদুর রহমান রেনু এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মো. অদুদ আলম। শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াত করেন সাবেক ছাত্রদল নেতা দেলোয়ার হোসেন আহাদ।
প্রধান অতিথি ছিলেন মরহুমের জ্যেষ্ঠ সন্তান, সাবেক সংসদ সদস্য ও পরিষদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক এম নাসের রহমান।
তিনি বলেন, ‘বাবা শুধু অর্থমন্ত্রী ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বপ্নদ্রষ্টা। তার হাতে গড়া পথ আজও আমাদের জাতিকে পথ দেখাচ্ছে।’
ভয়েস ফর গ্লোবাল বাংলাদেশিস এর প্রেসিডেন্ট ড. হাসনাত হোসেন এমবিই বলেন, ‘এম সাইফুর রহমান ছিলেন অর্থনীতির স্থপতি, যিনি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।’
যুক্তরাজ্য বিএনপি সভাপতি এম এ মালিক বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়নের ইতিহাসে তার অবদান প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্মরণ করবে।’
ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক প্রেসিডেন্ট ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন ও প্রফেসর শাহগির বখত ফারুক বলেন, ‘সাইফুর রহমান ছিলেন প্রবাসীদের কাছে এক আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। তিনি দেখিয়েছিলেন কীভাবে প্রবাসীরাও অবদান দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হতে পারে।’
সাপ্তাহিক সুরমার সাবেক সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাসন বলেন, ‘তিনি শুধু রাজনীতিবিদ ছিলেন না, ছিলেন জাতীয় ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।’
লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব সম্পাদক তাইসির মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যম ইতিহাসেও তার চিন্তা ও দর্শন ছিল প্রেরণার উৎস।’
সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত আসে যখন মঞ্চে ওঠেন মরহুমের নাতনী আমেরা রহমান। কণ্ঠরুদ্ধ আবেগে তিনি বলেন, ‘দাদুর স্মৃতি আজও আমাকে পথ দেখায়। তিনি ছিলেন আমার সবচেয়ে বড় প্রেরণা।’
স্মৃতি পরিষদ সহ-সভাপতি এম শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন বলেন, ‘তার রচিত উন্নয়ন নীতি প্রবাসীদের হৃদয়ে অম্লান হয়ে আছে।’
অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয় এম সাইফুর রহমানের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের উপর নির্মিত দু’টি প্রামাণ্যচিত্র, যা উপস্থিত সবাইকে আবেগে ভাসিয়ে তোলে। শেষে ব্রিকলেন জামে মসজিদের মাওলানা নজরুল ইসলাম খতিব মোনাজাত পরিচালনা করেন।
বাংলাদেশের সাবেক সফল অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে লন্ডনে আয়োজন করা হয় স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিলের।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় The Atrium-এ এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদ যুক্তরাজ্যের উদ্যোগে প্রবাসীরা স্মৃতির আবেগে ভেসে ওঠেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সাইদুর রহমান রেনু এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মো. অদুদ আলম। শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াত করেন সাবেক ছাত্রদল নেতা দেলোয়ার হোসেন আহাদ।
প্রধান অতিথি ছিলেন মরহুমের জ্যেষ্ঠ সন্তান, সাবেক সংসদ সদস্য ও পরিষদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক এম নাসের রহমান।
তিনি বলেন, ‘বাবা শুধু অর্থমন্ত্রী ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বপ্নদ্রষ্টা। তার হাতে গড়া পথ আজও আমাদের জাতিকে পথ দেখাচ্ছে।’
ভয়েস ফর গ্লোবাল বাংলাদেশিস এর প্রেসিডেন্ট ড. হাসনাত হোসেন এমবিই বলেন, ‘এম সাইফুর রহমান ছিলেন অর্থনীতির স্থপতি, যিনি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।’
যুক্তরাজ্য বিএনপি সভাপতি এম এ মালিক বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়নের ইতিহাসে তার অবদান প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্মরণ করবে।’
ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক প্রেসিডেন্ট ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন ও প্রফেসর শাহগির বখত ফারুক বলেন, ‘সাইফুর রহমান ছিলেন প্রবাসীদের কাছে এক আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। তিনি দেখিয়েছিলেন কীভাবে প্রবাসীরাও অবদান দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হতে পারে।’
সাপ্তাহিক সুরমার সাবেক সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাসন বলেন, ‘তিনি শুধু রাজনীতিবিদ ছিলেন না, ছিলেন জাতীয় ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।’
লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব সম্পাদক তাইসির মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যম ইতিহাসেও তার চিন্তা ও দর্শন ছিল প্রেরণার উৎস।’
সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত আসে যখন মঞ্চে ওঠেন মরহুমের নাতনী আমেরা রহমান। কণ্ঠরুদ্ধ আবেগে তিনি বলেন, ‘দাদুর স্মৃতি আজও আমাকে পথ দেখায়। তিনি ছিলেন আমার সবচেয়ে বড় প্রেরণা।’
স্মৃতি পরিষদ সহ-সভাপতি এম শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন বলেন, ‘তার রচিত উন্নয়ন নীতি প্রবাসীদের হৃদয়ে অম্লান হয়ে আছে।’
অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয় এম সাইফুর রহমানের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের উপর নির্মিত দু’টি প্রামাণ্যচিত্র, যা উপস্থিত সবাইকে আবেগে ভাসিয়ে তোলে। শেষে ব্রিকলেন জামে মসজিদের মাওলানা নজরুল ইসলাম খতিব মোনাজাত পরিচালনা করেন।
সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রবাসী কর্মীরা তাদের নিয়োগকর্তার (স্পন্সর) অনুমতি ছাড়াই চাকরি পরিবর্তন করতে পারবেন এবং সহজেই সৌদি আরবে প্রবেশ ও বের হওয়ার স্বাধীনতা পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে মালয়েশিয়াজুড়ে নিরাপত্তা ও আগমন কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ তিন হাজারেরও বেশি কর্মকর্তাকে দেশের সব প্রবেশপথে নিয়োগ দিয়েছে।
৫ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা। মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা।বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগে