বিনোদন রিপোর্টার
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে ‘ইউ’ গ্রেডে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ‘বেহুলা দরদী’ সিনেমা। ঐতিহ্যবাহী বেহুলা লখিন্দরের গীতিনাট্য বেহুলা নাচারি পালা উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।
টাঙ্গাইলসহ আশপাশে কয়েকটি জেলাতে এক সময় বেহুলা ও লখিন্দরের কাহিনিকে কেন্দ্র করে গীতিনাট্য বেহুলা নাচারি পালা গ্রামে-গঞ্জে প্রদর্শিত হতো। এমন একটি দলের সদস্যদের জীবনের গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। গত বৃহস্পতিবার সিনেমাটি কোনো কর্তন ছাড়াই সেন্সর সার্টিফিকেশন বোর্ড সদস্যরা ‘ইউ’ গ্রেডে ছাড়পত্র দিয়েছেন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান উৎসব অরিজিনালস। মো. জাহিদুল ইসলামের প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মাণ করছেন সবুজ খান।
সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন ফজলুর রহমান বাবু। সিনেমাটি প্রসঙ্গে ফজলুর রহমান বাবু বলেন, বেহুলা দরদী টাঙ্গাইল অঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতির গল্পে নির্মিত একটি সিনেমা। সবুজের খানের পরিচালনায় খুব দারুণ একটি কাজ হয়েছে। সব থেকে বড় কথা, আমরা কাজটি করেছি একটি দায়বদ্ধতা থেকে। কারণ আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতি বিশ্ব দরবারে তুলে ধরাটা সত্যি আনন্দের।
নির্মাতা সবুজ খান বলেন, টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর অঞ্চলে এক সময় বেহুলা লখিন্দরের কাহিনি নিয়ে বেহুলা নাচারি (গীতিনাট্য) খুব জনপ্রিয় ছিল। কালের বিবর্তনে এখন এই সংস্কৃতিটা প্রায় বিলুপ্ত। তাই এমন গল্প আমাদের সিনেমার জন্য বেছে নিয়েছি, যেটা আমাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতিকে বিকশিত করবে বলে আশা করি। আর এটি আমার প্রথম চলচ্চিত্র, দর্শক সিনেমাটি ভালোভাবে গ্রহণ করলেই আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।
মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, সিনেমাটি সেন্সর ছাড়পত্র পেয়ে আমরা সত্যি ভীষণ আনন্দিত। সিনেমাটি খুব শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলছে। এছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বেহুলা দরদী প্রদর্শিত হবে।
সিনেমার গল্পে দেখা যাবে নাগবাড়ি বেহুলা নাচারি দলের প্রধান ভোলা মিয়া তাদের নাচারি গানের দলটিকে টিকিয়ে রাখতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন। পর পর কয়েকবার ইউনিয়নভিত্তিক প্রতিযোগিতায় হেরে দলটির সম্মান প্রায় তলানিতে। এই অবস্থায় দলটিকে প্রতিযোগিতায় জেতাতে চলবে নানা চেষ্টা। আর এভাবে এগিয়ে যাবে সিনেমার গল্প।
বেহুলা দরদী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন প্রাণ রায়, সূচনা সিকদার, আজিজুন মীম, আশরাফুল আশীষ, আঁখি আক্তার, সেলজুক ত্বারিক, মো. আলগীর হোসেন, শেখ মেরাজুল ইসলাম, আফফান মিতুল, রেশমি আহামেদ, সানজিদা মিলা, হাসিমুন, স্নিগ্ধা হোসেইন, ইমরান হাসো, নয়ন আহমেদ কাজলসহ মধুপুরের একঝাঁক অভিনয়শিল্পী।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে ‘ইউ’ গ্রেডে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ‘বেহুলা দরদী’ সিনেমা। ঐতিহ্যবাহী বেহুলা লখিন্দরের গীতিনাট্য বেহুলা নাচারি পালা উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।
টাঙ্গাইলসহ আশপাশে কয়েকটি জেলাতে এক সময় বেহুলা ও লখিন্দরের কাহিনিকে কেন্দ্র করে গীতিনাট্য বেহুলা নাচারি পালা গ্রামে-গঞ্জে প্রদর্শিত হতো। এমন একটি দলের সদস্যদের জীবনের গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। গত বৃহস্পতিবার সিনেমাটি কোনো কর্তন ছাড়াই সেন্সর সার্টিফিকেশন বোর্ড সদস্যরা ‘ইউ’ গ্রেডে ছাড়পত্র দিয়েছেন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান উৎসব অরিজিনালস। মো. জাহিদুল ইসলামের প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মাণ করছেন সবুজ খান।
সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন ফজলুর রহমান বাবু। সিনেমাটি প্রসঙ্গে ফজলুর রহমান বাবু বলেন, বেহুলা দরদী টাঙ্গাইল অঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতির গল্পে নির্মিত একটি সিনেমা। সবুজের খানের পরিচালনায় খুব দারুণ একটি কাজ হয়েছে। সব থেকে বড় কথা, আমরা কাজটি করেছি একটি দায়বদ্ধতা থেকে। কারণ আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতি বিশ্ব দরবারে তুলে ধরাটা সত্যি আনন্দের।
নির্মাতা সবুজ খান বলেন, টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর অঞ্চলে এক সময় বেহুলা লখিন্দরের কাহিনি নিয়ে বেহুলা নাচারি (গীতিনাট্য) খুব জনপ্রিয় ছিল। কালের বিবর্তনে এখন এই সংস্কৃতিটা প্রায় বিলুপ্ত। তাই এমন গল্প আমাদের সিনেমার জন্য বেছে নিয়েছি, যেটা আমাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতিকে বিকশিত করবে বলে আশা করি। আর এটি আমার প্রথম চলচ্চিত্র, দর্শক সিনেমাটি ভালোভাবে গ্রহণ করলেই আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।
মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, সিনেমাটি সেন্সর ছাড়পত্র পেয়ে আমরা সত্যি ভীষণ আনন্দিত। সিনেমাটি খুব শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলছে। এছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বেহুলা দরদী প্রদর্শিত হবে।
সিনেমার গল্পে দেখা যাবে নাগবাড়ি বেহুলা নাচারি দলের প্রধান ভোলা মিয়া তাদের নাচারি গানের দলটিকে টিকিয়ে রাখতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন। পর পর কয়েকবার ইউনিয়নভিত্তিক প্রতিযোগিতায় হেরে দলটির সম্মান প্রায় তলানিতে। এই অবস্থায় দলটিকে প্রতিযোগিতায় জেতাতে চলবে নানা চেষ্টা। আর এভাবে এগিয়ে যাবে সিনেমার গল্প।
বেহুলা দরদী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন প্রাণ রায়, সূচনা সিকদার, আজিজুন মীম, আশরাফুল আশীষ, আঁখি আক্তার, সেলজুক ত্বারিক, মো. আলগীর হোসেন, শেখ মেরাজুল ইসলাম, আফফান মিতুল, রেশমি আহামেদ, সানজিদা মিলা, হাসিমুন, স্নিগ্ধা হোসেইন, ইমরান হাসো, নয়ন আহমেদ কাজলসহ মধুপুরের একঝাঁক অভিনয়শিল্পী।
দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক ও বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিনয় করেছেন ওটিটি মাধ্যমেও।
১৪ মিনিট আগেনতুন নির্মাণ নিয়ে ফিরছেন গুণী নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম । এবারের কাজটি রোমান্টিক কমেডি ধাঁচের, নাম ‘পারফেক্ট ওয়াইফ’ । এটি মুক্তি পাবে দেশের জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে ।
৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষকতা পেশা এবং আবৃত্তি, বিতর্ক, বক্তৃতা, অভিনয়ের প্রতি কতটা ভালোবাসা থাকলে, নিজে স্বাধীনমতো কাজ করার জন্য এক জীবনে বিয়েই করলেন না সাভার সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শাহানা জাহান সিদ্দিকা।
৬ ঘণ্টা আগেআদালতের নির্দেশে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ২৯ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের করা হলো। মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে নায়ক সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হকসহ মোট ১১ জনকে।
১ দিন আগে