লস অ্যাঞ্জেলেস দাবানল
বিনোদন রিপোর্টার
বিলি ক্রিস্টাল তার প্যাসিফিক প্যালিসেডসের বাড়িটি হারিয়েছেন, যেখানে তিনি ১৯৭৯ সাল থেকে বাস করতেন। অন্যদিকে প্যারিস হিলটন তার মালিবু সমুদ্রসৈকত ম্যানশনকে টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারে পুড়ে যেতে দেখেছেন।
আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসকে বিবেচনা করা হয় হলিউডের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে। এ ছাড়া এটিই আমেরিকার প্রধান বিনোদনকেন্দ্র। সেখানেই দানবীয়ভাবে জ্বলছে দাবানলের ভয়াবহ আগুন। যাতে পুড়ে ছাই হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেসের বিশাল এলাকা। লস অ্যাঞ্জেলেসের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এই বিধ্বংসী আগুন সব থেকে বেশি ক্ষতি করেছে হলিউড তারকাদের। জ্যামি লি কার্টিস, জেমস উডস, ম্যান্ডি মুর, মার্ক হ্যামিল এবং মারিয়া শিভারসহ বেশ কিছু তারকা ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদে চলে যাওয়ার মর্মান্তিক বর্ণনা দিয়েছেন।
বিলি ক্রিস্টাল
৭৬ বছর বয়সি এই আমেরিকান কৌতুক অভিনেতা এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা বুধবার (৮ জানুয়ারি) একটি বিবৃতি দিয়ে জানান, তাদের ৪৫ বছরের পুরোনো বাড়ি প্যাসিফিক প্যালিসেডস অঞ্চলে পুড়ে গেছে। বিবৃতিতে তিনি লিখেছেন, ‘জেনিস এবং আমি ১৯৭৯ সাল থেকে আমাদের বাড়িতে বাস করছি। আমরা এখানে আমাদের সন্তান ও নাতি-নাতনিদের বড় করেছি। আমাদের বাড়ির প্রতিটি ইঞ্চি ভালোবাসায় পূর্ণ ছিল, সুন্দর স্মৃতি যা কখনো চলে যাবে না। আমাদের অবশ্যই হৃদয় ভেঙেছে। কিন্তু আমাদের সন্তান ও বন্ধুদের ভালোবাসায় আমরা এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠব।’
প্যারিস হিলটন
জনপ্রিয় টিভিব্যক্তিত্ব প্যারিস হিলটনের মালিবুর বাড়িটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে এই দাবানলে। আর এই খবরটি তিনি জেনেছেন সরাসরি সম্প্রচার দেখে। গত বৃহস্পতিবার সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়েই কেঁদেছেন প্যারিস হিলটন। সেই বিধ্বংসী পরিস্থিতির ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘আমি এখন সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যেটা আমার স্বপ্নের বাড়ি ছিল। কতটা কষ্ট হচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। প্রথম যখন খবরটা পেলাম, আমি কিছুক্ষণের জন্য হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম। কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারিনি প্রথমে। তবে এখন এই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে নিজে যা প্রত্যক্ষ করছি, আমার মন ভেঙে খান খান হয়ে গেল।’
মারিয়া শিভার
ক্যালিফোর্নিয়ার ফার্স্ট লেডিখ্যাত মারিয়া শিভার হারিয়েছেন নিজের বাড়ি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবানলের ধ্বংসযজ্ঞ দেখিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এমন পরিস্থিতিই অবশ্যই হৃদয়বিদারক, বিধ্বংসী! বিশ্বাস করার মতো না একেবারেই। সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমাদের বাসা, আমাদের প্রতিবেশী, রেস্তোরাঁÑসব শেষ।’
ম্যান্ডি মুর
সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী ম্যান্ডি মুর ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, দাবানল ভয়াবহ রূপ নেওয়ার আগেই তিনি তার সন্তান ও পোষা প্রাণীদের নিয়ে এলাকা ছেড়েছেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের আলতাদেনার বাসিন্দা মুর আরও লিখেছেন, ‘বাড়িটি দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু বসবাসযোগ্য নয়। আমাদের এলাকার প্রতিটি বাড়ি পুড়ে গেছে। সমস্ত ইন্সট্রুমেন্টসহ বাড়ির সঙ্গে লাগোয়া স্টুডিওটি আমি হারিয়েছি।’
অ্যান্টনি হপকিন্স
ভয়াবহ এই দাবানলে মার্কিন কিংবদন্তি অভিনেতা অ্যান্থনি হপকিন্স তার প্যাসিফিক প্যালিসেডসের বাড়িটি হারিয়েছেন। সে বাসা থেকে তিনি প্রায়ই পিয়ানো বাজিয়ে টিকটকে শেয়ার করতেন। এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা সবাই এই আগুনের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে বাঁচতে সংগ্রাম করছি, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে শুধু আমরা আমাদের সঙ্গে যা নিয়ে যাই না কেন, ভালোবাসা যেন আমরা দিই।’
মেল গিবসন
আমেরিকান বংশোদ্ভূত এই অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা নিউজ নেশনকে জানিয়েছেন, টেক্সাসের অস্টিনে শুটিং করার সময় তার বাড়িটি দাবানলে পুড়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘এটা আবেগের বিষয়। বাড়িটিতে আমি দীর্ঘদিন ধরে বাস করছি। সেখানে আমার সব জিনিসপত্র ছিল। সেগুলো সব পুড়ে গেছে। তবে কিছু নথিপত্র সিন্ডারে রাখা আছে, সেগুলোর জন্য কিছুটা স্বস্তি পেয়েছি।’
জেফ ব্রিজস
প্রবীণ অভিনেতা জেফ ব্রিজসের মুখপাত্র দ্য হলিউড পত্রিকাকে জানান, মালিবুতে জেফ ব্রিজসের বাড়ি আগুনে পুড়ে গেছে।
টিনা নোলস
মার্কিন তারকা বিয়ন্স-এর মা টিনা নোলস তার বাড়ি হারিয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘এটি আমার প্রিয় স্থান, আমার অভয়ারণ্য। আমার পবিত্র সুখী স্থান ছিল। এখন এটি চলে গেছে।’
জেমি লি কার্টিস
অস্কার, এমি ও গোল্ডেন গ্লোবজয়ী অভিনেত্রী জেমি লি কার্টিস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছেন, তার পরিবার নিরাপদ, কিন্তু তাদের বাড়ি রক্ষা পায়নি।
পিট লি
এক জরুরি কাজে নিউ ইয়র্কে ছিলেন কমেডি অভিনেতা পিট লি। সেখানে বসেই তার লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসাটি সরাসরি পুড়ে যেতে দেখেছেন টেলিভিশনে! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই সম্প্রচার প্রকাশ করে এই তারকা বলেন, ‘এই ফুটেজটি (দৃশ্যটি) আমার বাড়ির সামনের। সম্প্রচারটি দেখে অনেকেই এই মুহূর্তে জানতে পেরেছে তাদের বাড়ি জ্বলছে। তাদের মধ্যে আছি আমি ও আমার বন্ধুরা। হ্যাঁ, এটাই আমার বাড়ি।’
ক্যারি এলওয়েস
ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন ‘দ্য প্রিন্সেস ব্রাইড’ ছবির অভিনেতা ক্যারি এলওয়েসেও। তার বাড়িও পুড়ে ছাই। কোনোমতে প্রাণে বেঁচে রয়েছেন পরিবারের অন্যরা। গত রোববার রাতেই ‘দ্য ব্রুটালিস্ট’ সিনেমার জন্য গোল্ডেন গ্লোবে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন অ্যাড্রিয়েন ব্রডি। মার্কিন গণমাধ্যম টিএমজেড জানিয়েছে, দাবানলে অস্কারজয়ী এই অভিনেতার বাড়িও পুড়ে গেছে।
কেট বেকিনসল
কেট বেকিনসল প্যাসিফিক প্যালিসেডসের ধ্বংসযজ্ঞের ছবি ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করে লিখেছেন, ‘আমার ও আমার মেয়ের শৈশবের বেশিরভাগ সময় এখানেই কেটেছে। এক নিমিষেই আমাদের শৈশব হারিয়ে গেল। আমার হৃদয় ভেঙে গেছে।’
মিলো ভেন্টিমিগ্লিয়া
আরেকজন তারকা মিলো ভেন্টিমিগ্লিয়া সিবিএস নিউজকে জানান, তিনি এবং তার গর্ভবতী স্ত্রী জারাহ মারিয়ানো তাদের মালিবু বাড়ি থেকে অন্যত্র সরে যেতে সক্ষম হয়েছেন। তবে তারা বাড়িটি হারিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আপনি বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যাচ্ছেন, সেখানে এক ধরনের বিষণ্ণ মুহূর্ত রয়েছে। এটি বাস্তবে ঘটেছে। আমরা হার মেনে নিয়েছি।’
মেলিসা ক্লেয়ার ইগান
দাবানলের আগুনে মাত্র দুই সপ্তাহ আগে কেনা বাড়িটি হারালেন মার্কিন অভিনেত্রী মেলিসা ক্লেয়ার ইগান। সেই বাড়ির ধ্বংসস্তূপের ছবি শেয়ার করে অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘আমি এখনও বাড়িটিতে প্রবেশই করতে পারিনি অথচ এটি এখন ধ্বংসস্তূপ। আমরা এই ভয়ংকর বিপর্যয়ে বিপর্যস্ত।’
মাইলস টেলার এবং কেলি টেলার
মাইলস টেলার এবং কেলি টেলার তাদের বাড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা শেষ ছবি দিয়ে ক্ষতির কথা জানিয়ে লিখেছেন, ‘প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্যালিসেডস, আমি তোমাকে ভালোবাসি তুমি স্বর্গের একটি ছোট টুকরো। আমরা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসব।’
বিলি ক্রিস্টাল তার প্যাসিফিক প্যালিসেডসের বাড়িটি হারিয়েছেন, যেখানে তিনি ১৯৭৯ সাল থেকে বাস করতেন। অন্যদিকে প্যারিস হিলটন তার মালিবু সমুদ্রসৈকত ম্যানশনকে টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারে পুড়ে যেতে দেখেছেন।
আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসকে বিবেচনা করা হয় হলিউডের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে। এ ছাড়া এটিই আমেরিকার প্রধান বিনোদনকেন্দ্র। সেখানেই দানবীয়ভাবে জ্বলছে দাবানলের ভয়াবহ আগুন। যাতে পুড়ে ছাই হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেসের বিশাল এলাকা। লস অ্যাঞ্জেলেসের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এই বিধ্বংসী আগুন সব থেকে বেশি ক্ষতি করেছে হলিউড তারকাদের। জ্যামি লি কার্টিস, জেমস উডস, ম্যান্ডি মুর, মার্ক হ্যামিল এবং মারিয়া শিভারসহ বেশ কিছু তারকা ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদে চলে যাওয়ার মর্মান্তিক বর্ণনা দিয়েছেন।
বিলি ক্রিস্টাল
৭৬ বছর বয়সি এই আমেরিকান কৌতুক অভিনেতা এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা বুধবার (৮ জানুয়ারি) একটি বিবৃতি দিয়ে জানান, তাদের ৪৫ বছরের পুরোনো বাড়ি প্যাসিফিক প্যালিসেডস অঞ্চলে পুড়ে গেছে। বিবৃতিতে তিনি লিখেছেন, ‘জেনিস এবং আমি ১৯৭৯ সাল থেকে আমাদের বাড়িতে বাস করছি। আমরা এখানে আমাদের সন্তান ও নাতি-নাতনিদের বড় করেছি। আমাদের বাড়ির প্রতিটি ইঞ্চি ভালোবাসায় পূর্ণ ছিল, সুন্দর স্মৃতি যা কখনো চলে যাবে না। আমাদের অবশ্যই হৃদয় ভেঙেছে। কিন্তু আমাদের সন্তান ও বন্ধুদের ভালোবাসায় আমরা এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠব।’
প্যারিস হিলটন
জনপ্রিয় টিভিব্যক্তিত্ব প্যারিস হিলটনের মালিবুর বাড়িটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে এই দাবানলে। আর এই খবরটি তিনি জেনেছেন সরাসরি সম্প্রচার দেখে। গত বৃহস্পতিবার সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়েই কেঁদেছেন প্যারিস হিলটন। সেই বিধ্বংসী পরিস্থিতির ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘আমি এখন সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যেটা আমার স্বপ্নের বাড়ি ছিল। কতটা কষ্ট হচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। প্রথম যখন খবরটা পেলাম, আমি কিছুক্ষণের জন্য হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম। কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারিনি প্রথমে। তবে এখন এই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে নিজে যা প্রত্যক্ষ করছি, আমার মন ভেঙে খান খান হয়ে গেল।’
মারিয়া শিভার
ক্যালিফোর্নিয়ার ফার্স্ট লেডিখ্যাত মারিয়া শিভার হারিয়েছেন নিজের বাড়ি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবানলের ধ্বংসযজ্ঞ দেখিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এমন পরিস্থিতিই অবশ্যই হৃদয়বিদারক, বিধ্বংসী! বিশ্বাস করার মতো না একেবারেই। সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমাদের বাসা, আমাদের প্রতিবেশী, রেস্তোরাঁÑসব শেষ।’
ম্যান্ডি মুর
সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী ম্যান্ডি মুর ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, দাবানল ভয়াবহ রূপ নেওয়ার আগেই তিনি তার সন্তান ও পোষা প্রাণীদের নিয়ে এলাকা ছেড়েছেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের আলতাদেনার বাসিন্দা মুর আরও লিখেছেন, ‘বাড়িটি দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু বসবাসযোগ্য নয়। আমাদের এলাকার প্রতিটি বাড়ি পুড়ে গেছে। সমস্ত ইন্সট্রুমেন্টসহ বাড়ির সঙ্গে লাগোয়া স্টুডিওটি আমি হারিয়েছি।’
অ্যান্টনি হপকিন্স
ভয়াবহ এই দাবানলে মার্কিন কিংবদন্তি অভিনেতা অ্যান্থনি হপকিন্স তার প্যাসিফিক প্যালিসেডসের বাড়িটি হারিয়েছেন। সে বাসা থেকে তিনি প্রায়ই পিয়ানো বাজিয়ে টিকটকে শেয়ার করতেন। এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা সবাই এই আগুনের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে বাঁচতে সংগ্রাম করছি, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে শুধু আমরা আমাদের সঙ্গে যা নিয়ে যাই না কেন, ভালোবাসা যেন আমরা দিই।’
মেল গিবসন
আমেরিকান বংশোদ্ভূত এই অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা নিউজ নেশনকে জানিয়েছেন, টেক্সাসের অস্টিনে শুটিং করার সময় তার বাড়িটি দাবানলে পুড়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘এটা আবেগের বিষয়। বাড়িটিতে আমি দীর্ঘদিন ধরে বাস করছি। সেখানে আমার সব জিনিসপত্র ছিল। সেগুলো সব পুড়ে গেছে। তবে কিছু নথিপত্র সিন্ডারে রাখা আছে, সেগুলোর জন্য কিছুটা স্বস্তি পেয়েছি।’
জেফ ব্রিজস
প্রবীণ অভিনেতা জেফ ব্রিজসের মুখপাত্র দ্য হলিউড পত্রিকাকে জানান, মালিবুতে জেফ ব্রিজসের বাড়ি আগুনে পুড়ে গেছে।
টিনা নোলস
মার্কিন তারকা বিয়ন্স-এর মা টিনা নোলস তার বাড়ি হারিয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘এটি আমার প্রিয় স্থান, আমার অভয়ারণ্য। আমার পবিত্র সুখী স্থান ছিল। এখন এটি চলে গেছে।’
জেমি লি কার্টিস
অস্কার, এমি ও গোল্ডেন গ্লোবজয়ী অভিনেত্রী জেমি লি কার্টিস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছেন, তার পরিবার নিরাপদ, কিন্তু তাদের বাড়ি রক্ষা পায়নি।
পিট লি
এক জরুরি কাজে নিউ ইয়র্কে ছিলেন কমেডি অভিনেতা পিট লি। সেখানে বসেই তার লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসাটি সরাসরি পুড়ে যেতে দেখেছেন টেলিভিশনে! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই সম্প্রচার প্রকাশ করে এই তারকা বলেন, ‘এই ফুটেজটি (দৃশ্যটি) আমার বাড়ির সামনের। সম্প্রচারটি দেখে অনেকেই এই মুহূর্তে জানতে পেরেছে তাদের বাড়ি জ্বলছে। তাদের মধ্যে আছি আমি ও আমার বন্ধুরা। হ্যাঁ, এটাই আমার বাড়ি।’
ক্যারি এলওয়েস
ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন ‘দ্য প্রিন্সেস ব্রাইড’ ছবির অভিনেতা ক্যারি এলওয়েসেও। তার বাড়িও পুড়ে ছাই। কোনোমতে প্রাণে বেঁচে রয়েছেন পরিবারের অন্যরা। গত রোববার রাতেই ‘দ্য ব্রুটালিস্ট’ সিনেমার জন্য গোল্ডেন গ্লোবে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন অ্যাড্রিয়েন ব্রডি। মার্কিন গণমাধ্যম টিএমজেড জানিয়েছে, দাবানলে অস্কারজয়ী এই অভিনেতার বাড়িও পুড়ে গেছে।
কেট বেকিনসল
কেট বেকিনসল প্যাসিফিক প্যালিসেডসের ধ্বংসযজ্ঞের ছবি ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করে লিখেছেন, ‘আমার ও আমার মেয়ের শৈশবের বেশিরভাগ সময় এখানেই কেটেছে। এক নিমিষেই আমাদের শৈশব হারিয়ে গেল। আমার হৃদয় ভেঙে গেছে।’
মিলো ভেন্টিমিগ্লিয়া
আরেকজন তারকা মিলো ভেন্টিমিগ্লিয়া সিবিএস নিউজকে জানান, তিনি এবং তার গর্ভবতী স্ত্রী জারাহ মারিয়ানো তাদের মালিবু বাড়ি থেকে অন্যত্র সরে যেতে সক্ষম হয়েছেন। তবে তারা বাড়িটি হারিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আপনি বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যাচ্ছেন, সেখানে এক ধরনের বিষণ্ণ মুহূর্ত রয়েছে। এটি বাস্তবে ঘটেছে। আমরা হার মেনে নিয়েছি।’
মেলিসা ক্লেয়ার ইগান
দাবানলের আগুনে মাত্র দুই সপ্তাহ আগে কেনা বাড়িটি হারালেন মার্কিন অভিনেত্রী মেলিসা ক্লেয়ার ইগান। সেই বাড়ির ধ্বংসস্তূপের ছবি শেয়ার করে অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘আমি এখনও বাড়িটিতে প্রবেশই করতে পারিনি অথচ এটি এখন ধ্বংসস্তূপ। আমরা এই ভয়ংকর বিপর্যয়ে বিপর্যস্ত।’
মাইলস টেলার এবং কেলি টেলার
মাইলস টেলার এবং কেলি টেলার তাদের বাড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা শেষ ছবি দিয়ে ক্ষতির কথা জানিয়ে লিখেছেন, ‘প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্যালিসেডস, আমি তোমাকে ভালোবাসি তুমি স্বর্গের একটি ছোট টুকরো। আমরা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসব।’
জাপানি অ্যানিমে সিরিজের জনপ্রিয়তা অ্যানিমেশন ছবির জগতে এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। জাপান ছাড়িয়ে এই সিনেমার চাহিদা এখন বিশ্বজুড়ে। সবশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ডেমন-স্লেয়ার: কিমেৎসু নো ইয়াইবা দ্য মুভি: ইনফিনিটি ক্যাসেল’ সিনেমাটি রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে।
৩৩ মিনিট আগেবাংলা ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় শিল্পী নগরবাউল জেমসের জীবনে আবারও সুখবর। ৬১ বছর বয়সে ফের বাবা হয়েছেন তিনি। ২০২৫ সালের ৮ জুন, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের হান্টিংটন হাসপাতালে তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম হয়।
১ ঘণ্টা আগেআলিয়াঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকাতে চলছে শিল্পী সদরুল রাফি-এর একক চিত্রপ্রদর্শনী ‘ইন সার্চ অব পিস’। গত ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে এই প্রদর্শনী চলবে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত আলিয়াঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার ধানমন্ডির গ্যালারি জুম-এ।
৩ ঘণ্টা আগেদর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক ও বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিনয় করেছেন ওটিটি মাধ্যমেও।
৩ ঘণ্টা আগে