মিটফোর্ডের ঘটনায় বাঁধনের ক্ষোভ
বিনোদন রিপোর্টার
গত বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে একদল দুর্বৃত্ত প্রকাশ্যে সোহাগ নামের এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে রাস্তায় ফেলে মাথায় ও বুকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। শুক্রবার হত্যাকাণ্ডের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নড়ে ওঠে দেশবাসী। চলছে প্রতিবাদ। সোশ্যাল মিডিয়াও উত্তাল এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে।
এ ঘটনা নাড়া দিয়েছে দেশের শোবিজ অঙ্গনেও। ইতিমধ্যে প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেক তারকা। অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনের কণ্ঠেও ফুটে উঠল তীব্র প্রতিবাদ ও হতাশা।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে অভিনেত্রী লেখেন, ‘এটা একটা মর্মান্তিক চিত্র। কাউকে এভাবে হত্যা করতে দেখেও অন্যরা সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল। এটা কীভাবে সম্ভব? কোন ধরনের দেশে বাস করছি আমরা? মানুষ দাঁড়িয়ে দেখলো কিন্তু কেও কিছুই করেনি। কতটা ভয়াবহ? আমি আর কী বলব জানি না। আর কেউ কি এটা অনুভব করছে? মনে হচ্ছে না যে আমরা নরকে বাস করছি? আর সরকার? সবসময়ের মতো নীরব। তারা কোথায়? কেন তারা কথা বলে না? কেন তারা কোন পদক্ষেপ নেয় না? কীভাবে এত নিষ্ঠুর হতে পারে?’
নিজের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাঁধন লেখেন, ‘আমি কি এই দেশে নিরাপদ? আমি যা অনুভব করি তা বলার অনুমতি সত্যি কি আছে আমার? নাকি শুধু সত্য বলার জন্য পরবর্তী টার্গেট আমি হব।’
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ সোহাগের হত্যার ঘটনায় বাঁধনের পরিবারও উদ্বিগ্ন বলে জানালেন। তিনি লেখেন, আমার বাবা-মা আমার নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তিত। আর আমার মেয়ে যে শুধু আমাকেই পেয়েছে। তার পুরো পৃথিবী আমি। কিন্তু এই রকম একটা দেশে আমি তাকে কীভাবে রক্ষা করব? আমরা কেমন দেশে বাস করছি? এখানে কোন নিরাপত্তা নেই। মনের শান্তি নেই।’
নতুন বাংলাদেশ নিয়ে নিজের হতাশার কথা উল্লেখ করে বাঁধন বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম পরিস্থিতি বদলে যাবে। আমরা আরও ভালো, নিরাপদ জীবনের স্বপ্ন দেখেছিলাম। একটি নতুন সরকার এল। আমরা বিশ্বাস করেছিলাম, আমরা অপেক্ষা করেছিলাম, কিন্তু এখন আমরা যা দেখছি তা ভয়াবহ। আর যদি নির্বাচিত সরকারের কোন বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি না থাকে, পরিবর্তন আনার সাহস না থাকে— তাহলে লাভ কী? আমি ভীত। আমি ক্ষুব্ধ। আর সবকিছুর চেয়েও বেশি হল আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি।’
গত বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে একদল দুর্বৃত্ত প্রকাশ্যে সোহাগ নামের এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে রাস্তায় ফেলে মাথায় ও বুকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। শুক্রবার হত্যাকাণ্ডের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নড়ে ওঠে দেশবাসী। চলছে প্রতিবাদ। সোশ্যাল মিডিয়াও উত্তাল এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে।
এ ঘটনা নাড়া দিয়েছে দেশের শোবিজ অঙ্গনেও। ইতিমধ্যে প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেক তারকা। অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনের কণ্ঠেও ফুটে উঠল তীব্র প্রতিবাদ ও হতাশা।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে অভিনেত্রী লেখেন, ‘এটা একটা মর্মান্তিক চিত্র। কাউকে এভাবে হত্যা করতে দেখেও অন্যরা সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল। এটা কীভাবে সম্ভব? কোন ধরনের দেশে বাস করছি আমরা? মানুষ দাঁড়িয়ে দেখলো কিন্তু কেও কিছুই করেনি। কতটা ভয়াবহ? আমি আর কী বলব জানি না। আর কেউ কি এটা অনুভব করছে? মনে হচ্ছে না যে আমরা নরকে বাস করছি? আর সরকার? সবসময়ের মতো নীরব। তারা কোথায়? কেন তারা কথা বলে না? কেন তারা কোন পদক্ষেপ নেয় না? কীভাবে এত নিষ্ঠুর হতে পারে?’
নিজের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাঁধন লেখেন, ‘আমি কি এই দেশে নিরাপদ? আমি যা অনুভব করি তা বলার অনুমতি সত্যি কি আছে আমার? নাকি শুধু সত্য বলার জন্য পরবর্তী টার্গেট আমি হব।’
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ সোহাগের হত্যার ঘটনায় বাঁধনের পরিবারও উদ্বিগ্ন বলে জানালেন। তিনি লেখেন, আমার বাবা-মা আমার নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তিত। আর আমার মেয়ে যে শুধু আমাকেই পেয়েছে। তার পুরো পৃথিবী আমি। কিন্তু এই রকম একটা দেশে আমি তাকে কীভাবে রক্ষা করব? আমরা কেমন দেশে বাস করছি? এখানে কোন নিরাপত্তা নেই। মনের শান্তি নেই।’
নতুন বাংলাদেশ নিয়ে নিজের হতাশার কথা উল্লেখ করে বাঁধন বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম পরিস্থিতি বদলে যাবে। আমরা আরও ভালো, নিরাপদ জীবনের স্বপ্ন দেখেছিলাম। একটি নতুন সরকার এল। আমরা বিশ্বাস করেছিলাম, আমরা অপেক্ষা করেছিলাম, কিন্তু এখন আমরা যা দেখছি তা ভয়াবহ। আর যদি নির্বাচিত সরকারের কোন বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি না থাকে, পরিবর্তন আনার সাহস না থাকে— তাহলে লাভ কী? আমি ভীত। আমি ক্ষুব্ধ। আর সবকিছুর চেয়েও বেশি হল আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি।’
জাপানি অ্যানিমে সিরিজের জনপ্রিয়তা অ্যানিমেশন ছবির জগতে এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। জাপান ছাড়িয়ে এই সিনেমার চাহিদা এখন বিশ্বজুড়ে। সবশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ডেমন-স্লেয়ার: কিমেৎসু নো ইয়াইবা দ্য মুভি: ইনফিনিটি ক্যাসেল’ সিনেমাটি রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে।
৪২ মিনিট আগেবাংলা ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় শিল্পী নগরবাউল জেমসের জীবনে আবারও সুখবর। ৬১ বছর বয়সে ফের বাবা হয়েছেন তিনি। ২০২৫ সালের ৮ জুন, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের হান্টিংটন হাসপাতালে তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম হয়।
১ ঘণ্টা আগেআলিয়াঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকাতে চলছে শিল্পী সদরুল রাফি-এর একক চিত্রপ্রদর্শনী ‘ইন সার্চ অব পিস’। গত ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে এই প্রদর্শনী চলবে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত আলিয়াঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার ধানমন্ডির গ্যালারি জুম-এ।
৩ ঘণ্টা আগেদর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক ও বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিনয় করেছেন ওটিটি মাধ্যমেও।
৪ ঘণ্টা আগে