
মাঈন উদ্দিন, শাবিপ্রবি

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ঘোষণার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় বিএনপিপন্থি চার নির্বাচন কমিশনার পদত্যাগ করেন। ভোটযুদ্ধটি এখনই আয়োজনে দ্বিমত আছে ছাত্রদল নেতাকর্মীদেরও। ২৭ বছর পর হতে যাওয়া এ নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ। তারা একে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেও মনে করছেন।
নির্বাচন কমিশন থেকে পদত্যাগ করা শিক্ষকরা হলেনÑখাদ্য প্রকৌশল ও চা প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক জিএম রবিউল ইসলাম, লোক-প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মো. আশরাফ সিদ্দিকী, গণিতের অধ্যাপক রেজোয়ান আহমেদ ও নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক মোহাম্মদ মনযুর-উল-হায়দার।
শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ ভাবছেন, শাকসু নির্বাচন কি আদৌ হবে? আবার কেউ কেউ মনে করছেন, বিএনপিপন্থি শিক্ষক ও ছাত্রদল শাকসু বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
অভিযোগের কারণ হিসেবে শিক্ষার্থীরা দেখাচ্ছেন ক্যাম্পাসে বিএনপিপন্থিদের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডকে, যা মূলত নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রচেষ্টারই অংশ। প্রায় ১০ মাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যানার-ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। এ সময় ছাত্রদল দাবি করেছিল, প্রথমে ছাত্ররাজনীতি চালু করতে হবে, তারপর শাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু ১৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সরওয়ার উদ্দিন চৌধুরী ঘোষণা দেন যে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ঘোষণার পর নির্বাচন সামনে রেখে ২২ সেপ্টেম্বর ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি পুনরায় চালু করা হয়। তবে রাজনীতি চালুর পর ১৯ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল দাবি করে, ক্যাম্পাসে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন আয়োজন করা ঠিক হবে না। তারা বলেন, দীর্ঘ ১০ মাস ছাত্ররাজনীতি বন্ধ থাকায় তারা সাংগঠনিকভাবে পিছিয়ে পড়েছেন। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মতো এখানে ৫ আগস্টের পর রাজনীতি চালু ছিল না। প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনীতি স্থগিত রেখে এখন তড়িঘড়ি করে নির্বাচন আয়োজন করতে চাইছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। এ সময়ে নির্বাচন আয়োজন শিক্ষার্থীদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে। তাই পরীক্ষার পর নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু করা হোক।
এর আগে অনলাইন মিটিংয়ে বিএনপিপন্থি কিছু শিক্ষক উপাচার্যের সঙ্গে নির্বাচন প্রসঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে শিবির সমর্থিত সম্ভাব্য ভিপি প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, নির্বাচন কমিশন থেকে যে চারজন পদত্যাগ করেছেন, তারা সবাই জুলাই আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাই তাদের প্রতি আমাদের ভরসা ছিল। কিন্তু তারা সেই বিশ্বাস হারিয়েছেন। আমার মনে হয়, ছাত্রদল শাকসু বানচালের জন্য একটি পরিকল্পিত সিরিজ শুরু করেছে। আত্মবিশ্বাসের অভাবে তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে শাকসু নির্বাচন চায় না। এজন্য একের পর এক অজুহাত তুলে নির্বাচন পেছাতে চাইছে।
তিনি আরো বলেন, প্রথমে তারা বলেছিল ছাত্ররাজনীতি চালু না করে নির্বাচন দেওয়া যাবে না। রাজনীতি চালুর পর আবার বলল, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। এখন বলছে পরীক্ষার সময় নির্বাচন মানসিক চাপ দেবে। বিএনপিপন্থি কিছু শিক্ষকও প্রশাসনের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন।
এ বিষয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন শাবিপ্রবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আজাদ শিকদার বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি যে, বিএনপিপন্থি চারজন শিক্ষক তফসিল ঘোষণার আগেই একযোগে নির্বাচন কমিশন থেকে পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণ দেখালেও তাদের রাজনৈতিক-সংশ্লিষ্টতা শিক্ষার্থীদের মনে সন্দেহ তৈরি করেছে। এটি শাকসু নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীরা আগেই প্রশাসনকে সতর্ক করেছিলেন যে, কমিশনে এমন কাউকে রাখা ঠিক হবে না যারা মাঝপথে রাজনৈতিক কারণে সরে যেতে পারেন। সেই সতর্কতা উপেক্ষা করার ফল আমরা এখন দেখছি। শিক্ষার্থীরা কোনো ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না। আমরা চাই অবিলম্বে শাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শাবিপ্রবির আহ্বায়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, অভ্যুত্থানের পর এক বছরের বেশি সময় পার হলেও প্রশাসন নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি, যা জুলাই আন্দোলনের চেতনার পরিপন্থী। নভেম্বরই ছিল নির্বাচন আয়োজনের সর্বোত্তম সময়। এর মধ্যে না হলে পরবর্তীতে জাতীয় নির্বাচনের প্রভাবে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আধিপত্য দেখা দিতে পারে।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগ নির্বাচন আয়োজনকে প্রভাবিত করবে না বলে আমি মনে করি। পদত্যাগ করা এক কমিশনারও বলেছেন, আমিও শাকসু নির্বাচন চাই। তাই আশা করি কমিশন সফলভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করবে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে শাখা ছাত্রদল সভাপতি রাহাত জামান বলেন, কেউ পদত্যাগ করলে তার দায় আমাদের নয়। তারা ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) শাবিপ্রবি শাখার শিক্ষক নেতারা শাকসু নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে অসহযোগিতা করবেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। জানতে চাইলে উপ-উপাচার্য ও ইউট্যাব শাবিপ্রবি শাখার আহ্বায়ক মো. সাজেদুল করিম বলেন, ইউট্যাব হচ্ছে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে দায়িত্বশীল সংগঠন। ইউট্যাব যদি কোনো কিছু করতে চায়, তাহলে অবশ্যই মিডিয়াকে জানিয়েই করবে।

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ঘোষণার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় বিএনপিপন্থি চার নির্বাচন কমিশনার পদত্যাগ করেন। ভোটযুদ্ধটি এখনই আয়োজনে দ্বিমত আছে ছাত্রদল নেতাকর্মীদেরও। ২৭ বছর পর হতে যাওয়া এ নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ। তারা একে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেও মনে করছেন।
নির্বাচন কমিশন থেকে পদত্যাগ করা শিক্ষকরা হলেনÑখাদ্য প্রকৌশল ও চা প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক জিএম রবিউল ইসলাম, লোক-প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মো. আশরাফ সিদ্দিকী, গণিতের অধ্যাপক রেজোয়ান আহমেদ ও নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক মোহাম্মদ মনযুর-উল-হায়দার।
শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ ভাবছেন, শাকসু নির্বাচন কি আদৌ হবে? আবার কেউ কেউ মনে করছেন, বিএনপিপন্থি শিক্ষক ও ছাত্রদল শাকসু বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
অভিযোগের কারণ হিসেবে শিক্ষার্থীরা দেখাচ্ছেন ক্যাম্পাসে বিএনপিপন্থিদের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডকে, যা মূলত নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রচেষ্টারই অংশ। প্রায় ১০ মাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যানার-ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। এ সময় ছাত্রদল দাবি করেছিল, প্রথমে ছাত্ররাজনীতি চালু করতে হবে, তারপর শাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু ১৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সরওয়ার উদ্দিন চৌধুরী ঘোষণা দেন যে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ঘোষণার পর নির্বাচন সামনে রেখে ২২ সেপ্টেম্বর ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি পুনরায় চালু করা হয়। তবে রাজনীতি চালুর পর ১৯ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল দাবি করে, ক্যাম্পাসে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন আয়োজন করা ঠিক হবে না। তারা বলেন, দীর্ঘ ১০ মাস ছাত্ররাজনীতি বন্ধ থাকায় তারা সাংগঠনিকভাবে পিছিয়ে পড়েছেন। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মতো এখানে ৫ আগস্টের পর রাজনীতি চালু ছিল না। প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনীতি স্থগিত রেখে এখন তড়িঘড়ি করে নির্বাচন আয়োজন করতে চাইছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। এ সময়ে নির্বাচন আয়োজন শিক্ষার্থীদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে। তাই পরীক্ষার পর নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু করা হোক।
এর আগে অনলাইন মিটিংয়ে বিএনপিপন্থি কিছু শিক্ষক উপাচার্যের সঙ্গে নির্বাচন প্রসঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে শিবির সমর্থিত সম্ভাব্য ভিপি প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, নির্বাচন কমিশন থেকে যে চারজন পদত্যাগ করেছেন, তারা সবাই জুলাই আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাই তাদের প্রতি আমাদের ভরসা ছিল। কিন্তু তারা সেই বিশ্বাস হারিয়েছেন। আমার মনে হয়, ছাত্রদল শাকসু বানচালের জন্য একটি পরিকল্পিত সিরিজ শুরু করেছে। আত্মবিশ্বাসের অভাবে তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে শাকসু নির্বাচন চায় না। এজন্য একের পর এক অজুহাত তুলে নির্বাচন পেছাতে চাইছে।
তিনি আরো বলেন, প্রথমে তারা বলেছিল ছাত্ররাজনীতি চালু না করে নির্বাচন দেওয়া যাবে না। রাজনীতি চালুর পর আবার বলল, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। এখন বলছে পরীক্ষার সময় নির্বাচন মানসিক চাপ দেবে। বিএনপিপন্থি কিছু শিক্ষকও প্রশাসনের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন।
এ বিষয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন শাবিপ্রবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আজাদ শিকদার বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি যে, বিএনপিপন্থি চারজন শিক্ষক তফসিল ঘোষণার আগেই একযোগে নির্বাচন কমিশন থেকে পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণ দেখালেও তাদের রাজনৈতিক-সংশ্লিষ্টতা শিক্ষার্থীদের মনে সন্দেহ তৈরি করেছে। এটি শাকসু নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীরা আগেই প্রশাসনকে সতর্ক করেছিলেন যে, কমিশনে এমন কাউকে রাখা ঠিক হবে না যারা মাঝপথে রাজনৈতিক কারণে সরে যেতে পারেন। সেই সতর্কতা উপেক্ষা করার ফল আমরা এখন দেখছি। শিক্ষার্থীরা কোনো ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না। আমরা চাই অবিলম্বে শাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শাবিপ্রবির আহ্বায়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, অভ্যুত্থানের পর এক বছরের বেশি সময় পার হলেও প্রশাসন নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি, যা জুলাই আন্দোলনের চেতনার পরিপন্থী। নভেম্বরই ছিল নির্বাচন আয়োজনের সর্বোত্তম সময়। এর মধ্যে না হলে পরবর্তীতে জাতীয় নির্বাচনের প্রভাবে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আধিপত্য দেখা দিতে পারে।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগ নির্বাচন আয়োজনকে প্রভাবিত করবে না বলে আমি মনে করি। পদত্যাগ করা এক কমিশনারও বলেছেন, আমিও শাকসু নির্বাচন চাই। তাই আশা করি কমিশন সফলভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করবে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে শাখা ছাত্রদল সভাপতি রাহাত জামান বলেন, কেউ পদত্যাগ করলে তার দায় আমাদের নয়। তারা ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) শাবিপ্রবি শাখার শিক্ষক নেতারা শাকসু নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে অসহযোগিতা করবেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। জানতে চাইলে উপ-উপাচার্য ও ইউট্যাব শাবিপ্রবি শাখার আহ্বায়ক মো. সাজেদুল করিম বলেন, ইউট্যাব হচ্ছে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে দায়িত্বশীল সংগঠন। ইউট্যাব যদি কোনো কিছু করতে চায়, তাহলে অবশ্যই মিডিয়াকে জানিয়েই করবে।

প্রতিবছর নভেম্বর মাসকে বিশ্বব্যাপী ‘ফুসফুস ক্যানসার সচেতনতা মাস (Lung Cancer Awareness Month)’ হিসেবে পালন করা হয়। এর উদ্দেশ্য হলো—মানুষকে এই মারাত্মক রোগ সম্পর্কে সচেতন করা, প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয়ের গুরুত্ব বোঝানো এবং প্রতিরোধের পথে সমাজকে উদ্বুদ্ধ করা।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত আচরণবিধি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এতে প্রার্থীদের জন্য ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এবং ১২ নভেম্বর থেকে ক্যাম্পাসে সব ধরনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও কল্যাণমূলক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় হাজারো প্রতিযোগীর ভিড়ে এক অনন্য আলো ছড়িয়ে দিয়েছেন এক তরুণী, তাবাসসুম তিথি। নামের মতোই তিনি কোমল, কিন্তু মেধায় অনমনীয়। মানবিক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষায় অসাধারণ ফল অর্জন করে দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের স্থান নিশ্চিত করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মহাখালী এলাকা থেকে শারমিন খানম (৪০) এসেছেন ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা ক্যাম্পে। ৩০ অক্টোবর সরেজমিনে কথা হয় তার সঙ্গে। আলাপচারিতায় শারমিন বলছিলেন, ‘নিজের শরীরের যত্ন নিজেকেই নিতে হবে। সুস্থতা আল্লাহর সবচেয়ে বড় নিয়ামত। ক্যানসার এমনটি একটি রোগ, যা মারণব্যাধি।
৪ ঘণ্টা আগে