
প্রতিনিধি, জবি

সম্পূরক বৃত্তি কার্যকর করা, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা এবং ক্যাফেটেরিয়া–লাইব্রেরির উন্নয়ন করা, এই তিন দফা দাবিতে টানা ২২ ঘণ্টা ধরে অনশন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার দুপুর দুইটা থেকে শুরু হওয়া এই অনশন বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অব্যাহত আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে অবস্থান নিয়ে পাঁচজন শিক্ষার্থী অনশনে বসেন। তারা হলেন— ১৩তম ব্যাচের একেএম রাকিব, ১৫তম ব্যাচের ফয়সাল মুরাদ, ১৬তম ব্যাচের ফেরদৌস শেখ ও শাহিন মিয়া এবং ১৮তম ব্যাচের অপু মুন্সি।
অনশনে থাকা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) সদস্য সচিব শাহিন মিয়া বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছি। প্রশাসন নানা ভাবে তালবাহানা করছে। কোনো উদ্যোগ না দেখে বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে এমন প্রশাসনের প্রয়োজন নেই।’
বাগছাসের মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সব শিকল ভেঙে জবিয়ানদের অধিকার আটকে রেখেছে জবি প্রশাসন। বৃত্তি নিয়ে কাটছাঁটের চেষ্টা আমরা মেনে নেব না।’
একই সংগঠনের আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত। এখন সিদ্ধান্ত প্রশাসনের হাতে।’
জবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, অবস্থানসহ নানা কর্মসূচি দিয়েছি, কিন্তু প্রশাসন কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। প্রথমে কয়েকজন শুরু করেছি, আজ থেকে আরও শিক্ষার্থী যোগ দেবে।
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো- ১. সম্পূরক বৃত্তি কার্যকর করার সময়সীমা স্পষ্ট ঘোষণা। ২. বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ। ৩. ক্যাফেটেরিয়ায় ভর্তুকি প্রদান, স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিতকরণ এবং কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে সুবিধা বৃদ্ধি ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু।

সম্পূরক বৃত্তি কার্যকর করা, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা এবং ক্যাফেটেরিয়া–লাইব্রেরির উন্নয়ন করা, এই তিন দফা দাবিতে টানা ২২ ঘণ্টা ধরে অনশন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার দুপুর দুইটা থেকে শুরু হওয়া এই অনশন বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অব্যাহত আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে অবস্থান নিয়ে পাঁচজন শিক্ষার্থী অনশনে বসেন। তারা হলেন— ১৩তম ব্যাচের একেএম রাকিব, ১৫তম ব্যাচের ফয়সাল মুরাদ, ১৬তম ব্যাচের ফেরদৌস শেখ ও শাহিন মিয়া এবং ১৮তম ব্যাচের অপু মুন্সি।
অনশনে থাকা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) সদস্য সচিব শাহিন মিয়া বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছি। প্রশাসন নানা ভাবে তালবাহানা করছে। কোনো উদ্যোগ না দেখে বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে এমন প্রশাসনের প্রয়োজন নেই।’
বাগছাসের মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সব শিকল ভেঙে জবিয়ানদের অধিকার আটকে রেখেছে জবি প্রশাসন। বৃত্তি নিয়ে কাটছাঁটের চেষ্টা আমরা মেনে নেব না।’
একই সংগঠনের আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত। এখন সিদ্ধান্ত প্রশাসনের হাতে।’
জবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, অবস্থানসহ নানা কর্মসূচি দিয়েছি, কিন্তু প্রশাসন কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। প্রথমে কয়েকজন শুরু করেছি, আজ থেকে আরও শিক্ষার্থী যোগ দেবে।
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো- ১. সম্পূরক বৃত্তি কার্যকর করার সময়সীমা স্পষ্ট ঘোষণা। ২. বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ। ৩. ক্যাফেটেরিয়ায় ভর্তুকি প্রদান, স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিতকরণ এবং কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে সুবিধা বৃদ্ধি ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু।

দেশজুড়ে চলমান সহিংসতা, গাজীপুরে মসজিদের ইমাম অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে এবং অভিযুক্তদের দ্রুত বিচার এবং বাংলাদেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা।
৬ ঘণ্টা আগে
লাগাতার ধর্ষণ-নিপীড়ন,উগ্র হিন্দুত্ববাদী অতৎপরতা ও টঙ্গীতে মসজিদের খতিবকে অপহরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় বটতলায় এসে শেষ হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
শব্দ, আলো, গন্ধ, বাতাসের চাপের তারতম্য অথবা কিছু খাবার খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যা একবার শুরু হলে তা নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত মাথাব্যথা থাকতে পারে, আবার কিছুদিনের মধ্যেই তা ফিরে আসে।
৮ ঘণ্টা আগে
অগ্নিকাণ্ড এখন প্রায় দৈনন্দিন খবর হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশিরভাগ সময় অসতর্কতা, সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না থাকা বা নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাবে আগুন লাগে। এতে মানুষের প্রাণহানি হয় এবং সম্পদেরও বড় ক্ষতি হয়। তবে কিছু সচেতনতা ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করলে আগুন লাগা অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে