• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> ফিচার
> ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির গবেষণায় উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদন

প্রতিনিধি, হাবিপ্রবি
প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৫, ১৪: ০৪
logo
হাবিপ্রবির গবেষণায় উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদন

প্রতিনিধি, হাবিপ্রবি

প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৫, ১৪: ০৪

প্রতি বছর বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে কালবৈশাখি ঝড় ও ভারি বৃষ্টিপাতে বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়। শিষ ভর্তি ধানগাছ হেলে পড়ে ধান ঝরে যাওয়া এবং অধিকাংশ ধান চিটায় পরিণত হওয়ায় কৃষকরা আশানুরূপ ফলন পান না।

এই দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে আশার আলো দেখাচ্ছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. বিকাশ চন্দ্র সরকার। তার গবেষণা বোরো ধানের হেলে পড়া কমাতে ও ফলন বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখছে।

হাবিপ্রবির ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং-এর অর্থায়নে পরিচালিত এই গবেষণায় কৃষি রসায়ন বিভাগের পিএইচডি ও মাস্টার্স অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা কাজ করছেন।

প্রফেসর ড. বিকাশ চন্দ্র সরকার জানান, "ঝড়-বাতাসে ধান গাছ হেলে পড়ার কারণে প্রচুর পরিমাণ ধান নষ্ট হয়, কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। আমি এই সমস্যা সমাধানে ধান গাছের উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য 'গ্রোথ রিটার্ড' ব্যবহার করেছি।"

গবেষণা থেকে দেখা গেছে, গ্রোথ রিটার্ড প্রয়োগের ফলে ধানগাছগুলো খাটো হচ্ছে। এর ফলে গাছ হেলে পড়ার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, খাটো হওয়ার কারণে গাছের চার পাশে অত্যাধিক 'কুশি' বা নতুন চারা গজাচ্ছে। সাধারণত একটি ধান গাছে ১০-১৫টি কুশি গজালেও, এই পদ্ধতিতে ৪০-৫০টি পর্যন্ত কুশি আসছে এবং প্রতিটি কুশিতেই ধানের শীষ বের হচ্ছে।

ড. সরকার কার্যকারিতা ব্যাখ্যা করে বলেন,‘ধান গাছ লম্বা হলে বাতাস বা বৃষ্টিতে হেলে পড়ে, ড্রেনগুলো নষ্ট হয়ে যায় এবং চূড়ান্ত উৎপাদন কমে যায়। কিন্তু আমাদের এই পদ্ধতিতে গাছ খাটো থাকার কারণে বাতাসে হেলে পড়ে না, গ্রেইন নষ্ট হয় না এবং উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়ে যাচ্ছে।’

গ্রোথ রিটার্ড প্রয়োগের মাত্রা নিয়ে গবেষণার অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে ড. সরকার বলেন, "আমার গবেষণা থেকে দেখেছি, গ্রোথ রিটার্ডের যত ডোজ আমি দিচ্ছি, ততই গাছগুলো ছোট হচ্ছে। তবে আমরা বেশি ছোটতে যাব না, কারণ এতে ধানের গ্রেইন কমে যায়। কুশিগুলোতে শীষ এলেও শীষে গ্রেইনের সংখ্যা কমে যেতে পারে।"

তিনি আরও জানান, গবেষকরা এমন একটি সর্বোত্তম মাত্রা খুঁজে বের করেছেন যেখানে কুশির সংখ্যা, শীষের সংখ্যা এবং প্রতিটি শীষে গ্রেইনের সংখ্যা সর্বোচ্চ থাকে, পাশাপাশি গাছের উচ্চতাও যথেষ্ট ছোট থাকে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, উঁচু গাছের তুলনায় খাটো গাছে পোকার উপদ্রব অনেক কম দেখা যাচ্ছে।

এই গবেষণার ফলাফল কৃষকদের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক বলে মনে করেন ড. সরকার। তিনি বলেন, "লম্বা গাছ হেলে পড়লে ধান ঝরে যায়, শীষ পানিতে ডুবে গিয়ে চিটায় পরিণত হয় এবং উৎপাদন কমে যায়। আমাদের গবেষণা অনুযায়ী, এই পদ্ধতি প্রয়োগে বিঘা প্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা খরচ বাড়তে পারে।

কিন্তু খরচের তুলনায় কৃষকের লাভ অনেক বেশি হবে, কারণ ধান গাছ হেলে না পড়ায় ধান নষ্ট হবে কম, সাথে অতিরিক্ত কুশি ও অতিরিক্ত ধান পাওয়া যাবে। এতে কৃষকরা উল্লেখযোগ্যভাবে অধিক ফলন পাবেন।"

প্রয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "গ্রোথ রিটার্ড চারা অবস্থায় প্রয়োগ করা হয়, তখন থেকেই গাছ খাটো হতে শুরু করে। এর ২০ দিন পর আবার প্রয়োগ করলে গাছের উচ্চতা আরও কমে যায় এবং নতুন নতুন কুশি গজাতে শুরু করে।"

তিনি আরো বলেন, "গাছের উচ্চতা বৃদ্ধিতে যে বায়োমাস কাজে লাগতো, সেটা এখন কুশি গজাতে কাজে লাগছে। তবে, বেশি কুশি জন্মানোর ফলে গাছে সারের চাহিদাও বেড়ে যাবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে প্রত্যেক কুশি থেকে সুস্থ শীষ পাওয়া যাবে। অর্থাৎ, বেশি ধান পেতে গেলে খাদ্যের (সারের) পরিমাণও বেশি দিতে হবে।"

এই গবেষণাটি দেশের বোরো ধান চাষে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে এবং কৃষকদের দীর্ঘদিনের দুশ্চিন্তা লাঘবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

প্রতি বছর বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে কালবৈশাখি ঝড় ও ভারি বৃষ্টিপাতে বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়। শিষ ভর্তি ধানগাছ হেলে পড়ে ধান ঝরে যাওয়া এবং অধিকাংশ ধান চিটায় পরিণত হওয়ায় কৃষকরা আশানুরূপ ফলন পান না।

বিজ্ঞাপন

এই দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে আশার আলো দেখাচ্ছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. বিকাশ চন্দ্র সরকার। তার গবেষণা বোরো ধানের হেলে পড়া কমাতে ও ফলন বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখছে।

হাবিপ্রবির ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং-এর অর্থায়নে পরিচালিত এই গবেষণায় কৃষি রসায়ন বিভাগের পিএইচডি ও মাস্টার্স অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা কাজ করছেন।

প্রফেসর ড. বিকাশ চন্দ্র সরকার জানান, "ঝড়-বাতাসে ধান গাছ হেলে পড়ার কারণে প্রচুর পরিমাণ ধান নষ্ট হয়, কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। আমি এই সমস্যা সমাধানে ধান গাছের উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য 'গ্রোথ রিটার্ড' ব্যবহার করেছি।"

গবেষণা থেকে দেখা গেছে, গ্রোথ রিটার্ড প্রয়োগের ফলে ধানগাছগুলো খাটো হচ্ছে। এর ফলে গাছ হেলে পড়ার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, খাটো হওয়ার কারণে গাছের চার পাশে অত্যাধিক 'কুশি' বা নতুন চারা গজাচ্ছে। সাধারণত একটি ধান গাছে ১০-১৫টি কুশি গজালেও, এই পদ্ধতিতে ৪০-৫০টি পর্যন্ত কুশি আসছে এবং প্রতিটি কুশিতেই ধানের শীষ বের হচ্ছে।

ড. সরকার কার্যকারিতা ব্যাখ্যা করে বলেন,‘ধান গাছ লম্বা হলে বাতাস বা বৃষ্টিতে হেলে পড়ে, ড্রেনগুলো নষ্ট হয়ে যায় এবং চূড়ান্ত উৎপাদন কমে যায়। কিন্তু আমাদের এই পদ্ধতিতে গাছ খাটো থাকার কারণে বাতাসে হেলে পড়ে না, গ্রেইন নষ্ট হয় না এবং উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়ে যাচ্ছে।’

গ্রোথ রিটার্ড প্রয়োগের মাত্রা নিয়ে গবেষণার অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে ড. সরকার বলেন, "আমার গবেষণা থেকে দেখেছি, গ্রোথ রিটার্ডের যত ডোজ আমি দিচ্ছি, ততই গাছগুলো ছোট হচ্ছে। তবে আমরা বেশি ছোটতে যাব না, কারণ এতে ধানের গ্রেইন কমে যায়। কুশিগুলোতে শীষ এলেও শীষে গ্রেইনের সংখ্যা কমে যেতে পারে।"

তিনি আরও জানান, গবেষকরা এমন একটি সর্বোত্তম মাত্রা খুঁজে বের করেছেন যেখানে কুশির সংখ্যা, শীষের সংখ্যা এবং প্রতিটি শীষে গ্রেইনের সংখ্যা সর্বোচ্চ থাকে, পাশাপাশি গাছের উচ্চতাও যথেষ্ট ছোট থাকে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, উঁচু গাছের তুলনায় খাটো গাছে পোকার উপদ্রব অনেক কম দেখা যাচ্ছে।

এই গবেষণার ফলাফল কৃষকদের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক বলে মনে করেন ড. সরকার। তিনি বলেন, "লম্বা গাছ হেলে পড়লে ধান ঝরে যায়, শীষ পানিতে ডুবে গিয়ে চিটায় পরিণত হয় এবং উৎপাদন কমে যায়। আমাদের গবেষণা অনুযায়ী, এই পদ্ধতি প্রয়োগে বিঘা প্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা খরচ বাড়তে পারে।

কিন্তু খরচের তুলনায় কৃষকের লাভ অনেক বেশি হবে, কারণ ধান গাছ হেলে না পড়ায় ধান নষ্ট হবে কম, সাথে অতিরিক্ত কুশি ও অতিরিক্ত ধান পাওয়া যাবে। এতে কৃষকরা উল্লেখযোগ্যভাবে অধিক ফলন পাবেন।"

প্রয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "গ্রোথ রিটার্ড চারা অবস্থায় প্রয়োগ করা হয়, তখন থেকেই গাছ খাটো হতে শুরু করে। এর ২০ দিন পর আবার প্রয়োগ করলে গাছের উচ্চতা আরও কমে যায় এবং নতুন নতুন কুশি গজাতে শুরু করে।"

তিনি আরো বলেন, "গাছের উচ্চতা বৃদ্ধিতে যে বায়োমাস কাজে লাগতো, সেটা এখন কুশি গজাতে কাজে লাগছে। তবে, বেশি কুশি জন্মানোর ফলে গাছে সারের চাহিদাও বেড়ে যাবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে প্রত্যেক কুশি থেকে সুস্থ শীষ পাওয়া যাবে। অর্থাৎ, বেশি ধান পেতে গেলে খাদ্যের (সারের) পরিমাণও বেশি দিতে হবে।"

এই গবেষণাটি দেশের বোরো ধান চাষে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে এবং কৃষকদের দীর্ঘদিনের দুশ্চিন্তা লাঘবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

হাবিপ্রবি
সর্বশেষ
১

তিস্তা প্রকল্প ভিক্ষা নয়, আমাদের অধিকার: দুলু

২

এনসিপির সঙ্গে আইএমএফের মিশন টিমের বৈঠক

৩

অনৈক্য ও বিভেদ রাষ্ট্রকে বিপর্যয়ে ফেলবে

৪

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফশিল দিতে হবে: দুলু

৫

এবার ওসিকে হুমকি দিলেন বাবলাসহ একাধিক খুনের আসামি রায়হান

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

শীতেও গিজার চালিয়ে যেভাবে কমাতে পারেন বিদ্যুৎ বিল

শীতকালে গোসল কিংবা খাওয়ার পানি গরম করার ঝামেলা থেকে রেহাই মেলে একটি গিজার থাকলে। বাসাবাড়িতে শীতের সময় সবচেয়ে বেশি যে গ্যাজেটটি কাজে লাগে সেটি হচ্ছে গিজার। তবে গিজার ব্যবহারে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেইসঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুৎ বিল।

৪১ মিনিট আগে

বই মানুষের প্রকৃত বন্ধু

মানুষের প্রকৃত বন্ধু বই। বই পড়লে অনেক কিছু জানা যায়, বই মনোযোগ বাড়ায়, মস্তিষ্ক সচল রাখতে সাহায্য করে, কল্পনা শক্তি বাড়ায় ও মানসিক চাপ কমায়। নিয়মিত বই পড়া আমাদের জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধির এক অনন্য উপায়। বই আমাদেরকে ভিন্ন, ভিন্ন জগতের সঙ্গে পরিচয় করায়।

৩ ঘণ্টা আগে

ডায়াবেটিসে বেশি আক্রান্ত শহরের কর্মজীবীরা

বছরখানেক ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মী জুয়েল রানা। তবে আক্রান্ত হলেও শুরুতে বুঝতে পারেননি ৩৬ বছর বয়সী এই যুবক। কোনো কারণ ছাড়াই শুকিয়ে যাচ্ছিলেন, সব সময় অবসাদে ভোগেন। গত ১৭ অক্টোবর হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। হাসপাতালে নেওয়ার পর পরীক্ষা করালে জুয়েলের ডায়াবেটিস শনাক্ত হয়।

৭ ঘণ্টা আগে

জবিতে সব সামাজিক–সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা ও নির্বাচনি পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সকল ধরনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও কল্যাণমূলক কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

১৭ ঘণ্টা আগে
শীতেও গিজার চালিয়ে যেভাবে কমাতে পারেন বিদ্যুৎ বিল

শীতেও গিজার চালিয়ে যেভাবে কমাতে পারেন বিদ্যুৎ বিল

বই মানুষের প্রকৃত বন্ধু

বই মানুষের প্রকৃত বন্ধু

ডায়াবেটিসে বেশি আক্রান্ত শহরের কর্মজীবীরা

ডায়াবেটিসে বেশি আক্রান্ত শহরের কর্মজীবীরা

জবিতে সব সামাজিক–সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

জবিতে সব সামাজিক–সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত