বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
মো. ইমন আলী, বেরোবি
গ্রীষ্মের শুরুতেই নানা ফুলের বাহারি রঙে রাঙিয়েছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। এর মধ্যে মন মাতানো ও সবচেয়ে নজরকাড়া ফুলগুলো হলো জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু। আবার তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লাল সোনাইল। বেরোবি ক্যাম্পাসে প্রায় ৪০০ প্রজাতির গাছ রয়েছে।
গ্রীষ্মের শুরুতে সেগুলোতে ফুল ফুটতে শুরু করে আর তা সমুজ্জ্বল করে রাখে সারা মৌসুমকে । কোথাও হলুদ, বেগুনি, আবার কোথাও লাল, আবার কোথাও লাল-বেগুনি-হলুদ মিশ্রিত কৃষ্ণচূড়া, জারুল ও সোনালু ফুলের বাহারি রঙে অপরূপ সাজে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে গোটা ক্যাম্পাস ।
বছরের অন্যান্য সময়েও নানা প্রজাতির গাছের সমারোহে বর্ণাঢ্য রূপে সাজে বেরোবি ক্যাম্পাস। তবে এ সময়টাতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম আকর্ষণ জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু আর লাল সোনাইল ফুল। ক্যাম্পাসের ভেতরে ও রাস্তার দুই ধারে দেখা মেলে লাল, বেগুনি আর হলুদ ফুলের সমারোহ।
কৃষ্ণচূড়া, জারুল এবং সোনালু ফুল ফোটে প্রায় একই সময়ে । এ তিন ধরনের ফুলই বাহারি রঙের। প্রকৃতির এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্যকে পুষ্পপ্রেমীরা উপভোগ করছেন নিষ্পলক দৃষ্টিতে। আবার কেউ কেউ এ অপরূপ দৃশ্যকে ক্যামেরাবন্দি করছেন ।
রাজধানীর ইট পাথর ও ধূলিকণার আস্তরণ থেকে প্রকৃতির নির্মল বাতাসে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী ছুটে আসেন এখানে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফুলের সৌন্দর্যে অবগাহন করতে স্বজনদের নিয়ে আসা লোকজনের পদচারণায় মুখর থাকে সবুজ ক্যাম্পাস।
দর্শনার্থীদের মন কাড়ে নয়ন জুড়ানো কৃষ্ণচূড়া
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের দুই নম্বর গেট দিয়ে ঢুকতেই কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের দক্ষিণ ও স্বাধীনতা স্মারক মাঠের উত্তর পাশে সারি সারি কৃষ্ণচূড়া গাছ। গন্ধহীন কৃষ্ণচূড়ায় পাপড়ি থাকে পাঁচটি। নমনীয় কোমল, মাঝে লম্বা পরাগ। ফুটন্ত কৃষ্ণচূড়ার মনোরম দৃশ্য দেখে যে কেউ অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেই!
গাছগুলোর শাখায় শাখায় রক্তবর্ণ ফুলের সমাহার। এর রক্তিম আভায় দুই নম্বর গেটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে বহুগুণ। এ কারণে এই সড়কের নামকরণ করা হয়েছে কৃষ্ণচূড়া রোড। এ ছাড়াও কৃষ্ণচূড়ার দেখা মেলে জিরো পয়েন্টে ও ভিসির বাসভবনে।
শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী, পথচারী বা ক্যাম্পাসে আসা দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সময় হৃদয় কাড়ে নয়ন জুড়ানো কৃষ্ণচূড়া। মনের অজান্তেই মুখে অস্ফুট স্বরে বের হয়ে আসে ‘বাহ! কী চমৎকার দৃশ্য।
শহর থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে পার্কের মোড়ে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস জুড়েই আগুন রাঙা সেই কৃষ্ণচূড়ার সৌন্দর্য আলো ছড়াচ্ছে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে গাছগুলোতে আগুন লেগেছে, কাছে গেলে চোখ আটকে থাকে রক্তিম আভার ফুলের সমাহারে। গাছের নিচে পড়ে থাকে অজস্র ঝড়া পাপড়ি, যেন মনে হয় রক্তবর্ণ লাল গালিচা।
ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা অনেক দর্শনার্থী ও শিক্ষার্থীরা নানাভাবে ফুলের ও ফুলের সঙ্গে নিজের ছবি তুলে তাদের এই সুন্দর মুহূর্তকে স্মৃতিবন্দি করে রাখেন।
জারুল ফুলের শোভায় মাতোয়ারা পুরো ক্যাম্পাস
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসজুড়ে জারুল ফুলের মায়াবী সৌন্দর্যে মুগ্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীরা। ফুলগুলো রাস্তার ধারে হওয়ায় দূর থেকে ক্যাম্পাসটিকে বাগানের মতো মনে হয়। বিকালের আড্ডায় স্বাধীনতা স্মারক কিংবা শহীদ মিনারে বসলেই পূর্ব দিকের সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে চোখে পড়ে জারুলের বেগুনি আভা।
জারুলের শুধু সৌন্দর্যই নয় আছে ভেষজ গুণও। জ্বর, বাতের ব্যথা, অনিদ্রা ও কাশিতে জারুলের ব্যবহার বহু প্রাচীন।
গ্রীষ্মের খরতাপেও ক্যাম্পাসের সবুজ পত্রপল্লবের ফাঁকে জারুলের উপস্থিতি মনভোলানো আবহ সৃষ্টি করেছে। ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, প্রধান সড়কের ধারে ও পুলিশ ক্যাম্পের পেছনে, ক্যাফেটেরিয়ার সামনে গ্যারেজ রোডের রাস্তার দুধারে ছয় পাপড়ি ও হলুদ পরাগের ছোঁয়া নিয়ে ফুটে আছে জারুল ফুল।
সোনালু ফুল প্রাণের সজীবতা নিয়ে আসে
ক্যাম্পাসের ভিসি রোড ও ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এলেই দেখা মিলবে সোনালু ফুলের। গ্রীষ্মে প্রকৃতিতে প্রাণের সজীবতা নিয়ে যেসব ফুল ফোটে তার মধ্যে সোনালু উল্লেখযোগ্য। খরতাপে চলতি পথে খুব সহজেই পথিকের নজর কাড়ে এই ফুল। কিশোরীর কানের দুলের মতো বৈশাখী হাওয়ায় দুলতে থাকে হলুদ-সোনালি রঙের থোকা থোকা এ সোনালু ফুল।
লাল সোনাইল প্রেম নিবেদন করছে প্রকৃতিপ্রেমীদের
দুর্লভ লাল সোনাইল বেরোবিতে যেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে প্রেম নিবেদন করছে প্রকৃতিপ্রেমীদের। সবুজের মাঝে ফুটন্ত গোলাপি রঙের লাল সোনাইল মোহিত করেছে শিক্ষার্থী ও ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের। প্রতিটি ডালে শোভা পাচ্ছে ছোট ছোট গোলাপি ফুল। ক্যাম্পাসের অস্থায়ী শহীদ মিনার ও গ্যারেজ রোডের পাশে থোকায় থোকায় দুলছে লালচে গোলাপি ও সাদার সংমিশ্রণ যুক্ত লাল সোনাইল ফুল। লাল সোনাইলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্যাসিয়া জাভানিকা। এটি একটি উষ্ণমণ্ডলীয় ফুল। এছাড়া জাভা ক্যাসিয়া, গোলাপি ঝরনা নামেও পরিচিত এটি।
বিশ্ববিদালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা তারিফা নামের এক দর্শনার্থী বলেন, গ্রীষ্মের দাবদাহে মানুষ যখন ক্লান্ত, তখন এই রক্তিম ফুলগুলো মুহূর্তেই হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়।
ক্যাম্পাসে ফুলের সঙ্গে ছবি তুলতে তুলতে সুমাইয়া তাসনীম যারা নামে এক শিক্ষার্থী জানান, সবুজে ঘেরা ক্যাম্পাসটিকে তার খুবই ভালো লাগে। ফুটে থাকা নানা ধরনের ফুল ক্যাম্পাসটিকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। তাই মন খারাপ হলেই ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। ক্যাম্পাসের প্রকৃতির সঙ্গে থাকলে মন ভালো হয়ে যায়।
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, নানা ধরনের ফুল ফুটে ক্যাম্পাসটি যেন নতুন রূপে সেজেছে। দূর থেকে দেখতে ফুলের বাগানের মতো মনে হয়। দৃশ্যগুলো অনেক সুন্দর।
গ্রীষ্মের শুরুতেই নানা ফুলের বাহারি রঙে রাঙিয়েছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। এর মধ্যে মন মাতানো ও সবচেয়ে নজরকাড়া ফুলগুলো হলো জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু। আবার তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লাল সোনাইল। বেরোবি ক্যাম্পাসে প্রায় ৪০০ প্রজাতির গাছ রয়েছে।
গ্রীষ্মের শুরুতে সেগুলোতে ফুল ফুটতে শুরু করে আর তা সমুজ্জ্বল করে রাখে সারা মৌসুমকে । কোথাও হলুদ, বেগুনি, আবার কোথাও লাল, আবার কোথাও লাল-বেগুনি-হলুদ মিশ্রিত কৃষ্ণচূড়া, জারুল ও সোনালু ফুলের বাহারি রঙে অপরূপ সাজে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে গোটা ক্যাম্পাস ।
বছরের অন্যান্য সময়েও নানা প্রজাতির গাছের সমারোহে বর্ণাঢ্য রূপে সাজে বেরোবি ক্যাম্পাস। তবে এ সময়টাতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম আকর্ষণ জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু আর লাল সোনাইল ফুল। ক্যাম্পাসের ভেতরে ও রাস্তার দুই ধারে দেখা মেলে লাল, বেগুনি আর হলুদ ফুলের সমারোহ।
কৃষ্ণচূড়া, জারুল এবং সোনালু ফুল ফোটে প্রায় একই সময়ে । এ তিন ধরনের ফুলই বাহারি রঙের। প্রকৃতির এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্যকে পুষ্পপ্রেমীরা উপভোগ করছেন নিষ্পলক দৃষ্টিতে। আবার কেউ কেউ এ অপরূপ দৃশ্যকে ক্যামেরাবন্দি করছেন ।
রাজধানীর ইট পাথর ও ধূলিকণার আস্তরণ থেকে প্রকৃতির নির্মল বাতাসে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী ছুটে আসেন এখানে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফুলের সৌন্দর্যে অবগাহন করতে স্বজনদের নিয়ে আসা লোকজনের পদচারণায় মুখর থাকে সবুজ ক্যাম্পাস।
দর্শনার্থীদের মন কাড়ে নয়ন জুড়ানো কৃষ্ণচূড়া
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের দুই নম্বর গেট দিয়ে ঢুকতেই কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের দক্ষিণ ও স্বাধীনতা স্মারক মাঠের উত্তর পাশে সারি সারি কৃষ্ণচূড়া গাছ। গন্ধহীন কৃষ্ণচূড়ায় পাপড়ি থাকে পাঁচটি। নমনীয় কোমল, মাঝে লম্বা পরাগ। ফুটন্ত কৃষ্ণচূড়ার মনোরম দৃশ্য দেখে যে কেউ অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেই!
গাছগুলোর শাখায় শাখায় রক্তবর্ণ ফুলের সমাহার। এর রক্তিম আভায় দুই নম্বর গেটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে বহুগুণ। এ কারণে এই সড়কের নামকরণ করা হয়েছে কৃষ্ণচূড়া রোড। এ ছাড়াও কৃষ্ণচূড়ার দেখা মেলে জিরো পয়েন্টে ও ভিসির বাসভবনে।
শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী, পথচারী বা ক্যাম্পাসে আসা দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সময় হৃদয় কাড়ে নয়ন জুড়ানো কৃষ্ণচূড়া। মনের অজান্তেই মুখে অস্ফুট স্বরে বের হয়ে আসে ‘বাহ! কী চমৎকার দৃশ্য।
শহর থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে পার্কের মোড়ে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস জুড়েই আগুন রাঙা সেই কৃষ্ণচূড়ার সৌন্দর্য আলো ছড়াচ্ছে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে গাছগুলোতে আগুন লেগেছে, কাছে গেলে চোখ আটকে থাকে রক্তিম আভার ফুলের সমাহারে। গাছের নিচে পড়ে থাকে অজস্র ঝড়া পাপড়ি, যেন মনে হয় রক্তবর্ণ লাল গালিচা।
ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা অনেক দর্শনার্থী ও শিক্ষার্থীরা নানাভাবে ফুলের ও ফুলের সঙ্গে নিজের ছবি তুলে তাদের এই সুন্দর মুহূর্তকে স্মৃতিবন্দি করে রাখেন।
জারুল ফুলের শোভায় মাতোয়ারা পুরো ক্যাম্পাস
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসজুড়ে জারুল ফুলের মায়াবী সৌন্দর্যে মুগ্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীরা। ফুলগুলো রাস্তার ধারে হওয়ায় দূর থেকে ক্যাম্পাসটিকে বাগানের মতো মনে হয়। বিকালের আড্ডায় স্বাধীনতা স্মারক কিংবা শহীদ মিনারে বসলেই পূর্ব দিকের সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে চোখে পড়ে জারুলের বেগুনি আভা।
জারুলের শুধু সৌন্দর্যই নয় আছে ভেষজ গুণও। জ্বর, বাতের ব্যথা, অনিদ্রা ও কাশিতে জারুলের ব্যবহার বহু প্রাচীন।
গ্রীষ্মের খরতাপেও ক্যাম্পাসের সবুজ পত্রপল্লবের ফাঁকে জারুলের উপস্থিতি মনভোলানো আবহ সৃষ্টি করেছে। ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, প্রধান সড়কের ধারে ও পুলিশ ক্যাম্পের পেছনে, ক্যাফেটেরিয়ার সামনে গ্যারেজ রোডের রাস্তার দুধারে ছয় পাপড়ি ও হলুদ পরাগের ছোঁয়া নিয়ে ফুটে আছে জারুল ফুল।
সোনালু ফুল প্রাণের সজীবতা নিয়ে আসে
ক্যাম্পাসের ভিসি রোড ও ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এলেই দেখা মিলবে সোনালু ফুলের। গ্রীষ্মে প্রকৃতিতে প্রাণের সজীবতা নিয়ে যেসব ফুল ফোটে তার মধ্যে সোনালু উল্লেখযোগ্য। খরতাপে চলতি পথে খুব সহজেই পথিকের নজর কাড়ে এই ফুল। কিশোরীর কানের দুলের মতো বৈশাখী হাওয়ায় দুলতে থাকে হলুদ-সোনালি রঙের থোকা থোকা এ সোনালু ফুল।
লাল সোনাইল প্রেম নিবেদন করছে প্রকৃতিপ্রেমীদের
দুর্লভ লাল সোনাইল বেরোবিতে যেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে প্রেম নিবেদন করছে প্রকৃতিপ্রেমীদের। সবুজের মাঝে ফুটন্ত গোলাপি রঙের লাল সোনাইল মোহিত করেছে শিক্ষার্থী ও ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের। প্রতিটি ডালে শোভা পাচ্ছে ছোট ছোট গোলাপি ফুল। ক্যাম্পাসের অস্থায়ী শহীদ মিনার ও গ্যারেজ রোডের পাশে থোকায় থোকায় দুলছে লালচে গোলাপি ও সাদার সংমিশ্রণ যুক্ত লাল সোনাইল ফুল। লাল সোনাইলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্যাসিয়া জাভানিকা। এটি একটি উষ্ণমণ্ডলীয় ফুল। এছাড়া জাভা ক্যাসিয়া, গোলাপি ঝরনা নামেও পরিচিত এটি।
বিশ্ববিদালয় ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা তারিফা নামের এক দর্শনার্থী বলেন, গ্রীষ্মের দাবদাহে মানুষ যখন ক্লান্ত, তখন এই রক্তিম ফুলগুলো মুহূর্তেই হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়।
ক্যাম্পাসে ফুলের সঙ্গে ছবি তুলতে তুলতে সুমাইয়া তাসনীম যারা নামে এক শিক্ষার্থী জানান, সবুজে ঘেরা ক্যাম্পাসটিকে তার খুবই ভালো লাগে। ফুটে থাকা নানা ধরনের ফুল ক্যাম্পাসটিকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। তাই মন খারাপ হলেই ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। ক্যাম্পাসের প্রকৃতির সঙ্গে থাকলে মন ভালো হয়ে যায়।
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, নানা ধরনের ফুল ফুটে ক্যাম্পাসটি যেন নতুন রূপে সেজেছে। দূর থেকে দেখতে ফুলের বাগানের মতো মনে হয়। দৃশ্যগুলো অনেক সুন্দর।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে