
রাজশাহী অফিস

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ক্যাম্পাসে সিনিয়র শিক্ষার্থীকে মারধর, ক্ষমতার অপব্যবহার ও নিষিদ্ধ ছাত্ররাজনীতি পরিচালনার অভিযোগে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইটিই) বিভাগের ২০১৯–২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. আবু তাহেরকে মতিহার থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে রুয়েট প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে তাহেরকে দেখে একদল শিক্ষার্থী তাকে আটক করে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরে নিয়ে যায়। পরে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রুয়েট প্রশাসন তাকে মতিহার থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
আবু তাহের রুয়েটের নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রুয়েট শাখার সাধারণ সম্পাদক সৌমিক সাহা’র ঘনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবে পরিচিত বলে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। তার বিরুদ্ধে সিনিয়র শিক্ষার্থীর ওপর শারীরিক হামলা, র্যাগিং, ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ ছাত্ররাজনীতি পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা এবং শিক্ষার্থীদের এতে যুক্ত হতে চাপ সৃষ্টি করার একাধিক অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে উত্থাপিত হচ্ছিল।
শিক্ষার্থীদের দাবি, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকালীন আন্দোলনের সময় তাহের আন্দোলনকারীদের হুমকি ও বাধা দেওয়ার পাশাপাশি হামলার পরিকল্পনাতেও যুক্ত ছিলেন। ৫ আগস্টের পর তিনি ক্যাম্পাস ত্যাগ করলেও সম্প্রতি পুনরায় ক্লাসে যোগ দেন। এ অবস্থায় জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার দেওয়া একটি উসকানিমূলক পোস্ট নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়।
মতিহার থানার একজন কর্মকর্তা বলেন, “শিক্ষার্থীরা তাহেরকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে দেয়। পরে প্রশাসন তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। তাহের রুয়েটে ছাত্রলীগ করতেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন—এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাচাই-বাছাই করে ঘটনার সত্যতা পেলে আদালতে পাঠানো হবে।”
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ক্যাম্পাসে সিনিয়র শিক্ষার্থীকে মারধর, ক্ষমতার অপব্যবহার ও নিষিদ্ধ ছাত্ররাজনীতি পরিচালনার অভিযোগে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইটিই) বিভাগের ২০১৯–২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. আবু তাহেরকে মতিহার থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে রুয়েট প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে তাহেরকে দেখে একদল শিক্ষার্থী তাকে আটক করে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরে নিয়ে যায়। পরে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রুয়েট প্রশাসন তাকে মতিহার থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
আবু তাহের রুয়েটের নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রুয়েট শাখার সাধারণ সম্পাদক সৌমিক সাহা’র ঘনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবে পরিচিত বলে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। তার বিরুদ্ধে সিনিয়র শিক্ষার্থীর ওপর শারীরিক হামলা, র্যাগিং, ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ ছাত্ররাজনীতি পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা এবং শিক্ষার্থীদের এতে যুক্ত হতে চাপ সৃষ্টি করার একাধিক অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে উত্থাপিত হচ্ছিল।
শিক্ষার্থীদের দাবি, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকালীন আন্দোলনের সময় তাহের আন্দোলনকারীদের হুমকি ও বাধা দেওয়ার পাশাপাশি হামলার পরিকল্পনাতেও যুক্ত ছিলেন। ৫ আগস্টের পর তিনি ক্যাম্পাস ত্যাগ করলেও সম্প্রতি পুনরায় ক্লাসে যোগ দেন। এ অবস্থায় জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার দেওয়া একটি উসকানিমূলক পোস্ট নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়।
মতিহার থানার একজন কর্মকর্তা বলেন, “শিক্ষার্থীরা তাহেরকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে দেয়। পরে প্রশাসন তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। তাহের রুয়েটে ছাত্রলীগ করতেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন—এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাচাই-বাছাই করে ঘটনার সত্যতা পেলে আদালতে পাঠানো হবে।”
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

সাংবাদিক শামছুর ইসলামের বিরুদ্ধে নেতকোণার সাবেক ডিসি বনানী বিশ্বাসের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হয়রানিমূলক জিডি পত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত সাংবাদিকরা।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বাতিল করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আমার দেশকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্জ ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন মেধার দাম আছে। কিন্তু সফলতার জন্য পরিশ্রম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। মেধার ভাগ ১০%। অপরদিকে পরিশ্রম হচ্ছে ৮০-৯০%। সুতরাং পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রমের সাথে মেধা যোগ করলেই সফলতা আসবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ডাকসু ও জাকসুর ভিপি, জিএস ও এজিএস পদে নির্বাচিতরা পূর্বে ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে এসব পদে নির্বাচিত সবাই ছাত্রলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে হলে অবস্থান করেছেন এবং সংগঠনের কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ
৪ ঘণ্টা আগে