ছয় দফা দাবি
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল
ছয় দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কর্তৃক শিক্ষার্থীদের মারধরের প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
বুধবার সকাল ৯টা থেকে কলেজটির সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে গত মঙ্গলবার কর্মসূচি পালন করতে গেলে শিক্ষকদের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ করেন তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগসহ ছয় দফা দাবি জানাচ্ছিলেন তারা।
এ সময় শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েটরা শিক্ষার্থীদের মারধর করেন বলে অভিযোগ করা হয়। এতে চার শিক্ষার্থীরা আহত হন। পরে এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা রাতে ক্যাম্পাসে মশাল মিছিলও করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, ছয় দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন চলছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কর্তৃক মারধরের ঘটনার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। দাবি না মানা এবং মারধরের ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান তারা।
তবে শিক্ষার্থীদের এ অভিযোগ মানতে নারাজ শিক্ষকরা। তারা বরিশাল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীদের হামলার অভিযোগ তোলেন।
ওই ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার সকালে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিং ও পাবলিক হেলথ নার্সিংয়ের সব ছাত্র-ছাত্রীর ব্যানারে বরিশাল নার্সিং কলেজ প্রাঙ্গণে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে হাসান জোমাদ্দার, শারমিন ইশরাত, তৃপ্তি রানী ঘরামিসহ পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা চাকরির পাশাপাশি বরিশাল নার্সিং কলেজে পড়াশোনা করছি। এখানকার বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। তবে মঙ্গলবার সকালে আমরা যথানিয়মে ক্লাসে যেতে চাইলে দেখতে পাই বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের কর্মসূচির সূত্র ধরে নার্সিং কলেজের গেট আটকে রেখেছে। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ক্লাসে যেতে চাইলে তারা তাতে বাধা দেয় এবং আমাদের ওপর হামলা চালায়। কিন্তু ওই ঘটনা তারা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বক্তব্য দিচ্ছে।
বক্তারা বলেন, বরিশাল নার্সিং কলেজে বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ে ৪০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। পক্ষান্তরে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ে আমরা ৬০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এতসংখ্যক শিক্ষার্থীর ওপর আমাদের পক্ষে হামলা করা সম্ভব নয়।
তারা আরো বলেন, আমরা আমাদের ওপর হামলার বিচার চাই। সেই সঙ্ড়ে নিয়মিত পড়াশোনার সুযোগ চাই, যাতে নির্ধারিত সময়ে আমরা কর্মে ফিরে গিয়ে দেশ ও দেশের মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করতে পারি।
অভিযোগ রয়েছে, ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে ও নিজেদের দোষ ঢাকতে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীদের দিয়ে নার্সিং কলেজের শিক্ষক সাইব হোসেন রনি মোল্লা ও মো. আলী আজগর পাল্টা মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন। এ ঘটনায় বরিশাল নার্সিং কলেজের সামনে উত্তাল অবস্থা বিরাজ করছে।
ছয় দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কর্তৃক শিক্ষার্থীদের মারধরের প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
বুধবার সকাল ৯টা থেকে কলেজটির সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে গত মঙ্গলবার কর্মসূচি পালন করতে গেলে শিক্ষকদের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ করেন তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগসহ ছয় দফা দাবি জানাচ্ছিলেন তারা।
এ সময় শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েটরা শিক্ষার্থীদের মারধর করেন বলে অভিযোগ করা হয়। এতে চার শিক্ষার্থীরা আহত হন। পরে এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা রাতে ক্যাম্পাসে মশাল মিছিলও করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, ছয় দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন চলছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষক ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কর্তৃক মারধরের ঘটনার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। দাবি না মানা এবং মারধরের ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান তারা।
তবে শিক্ষার্থীদের এ অভিযোগ মানতে নারাজ শিক্ষকরা। তারা বরিশাল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীদের হামলার অভিযোগ তোলেন।
ওই ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার সকালে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিং ও পাবলিক হেলথ নার্সিংয়ের সব ছাত্র-ছাত্রীর ব্যানারে বরিশাল নার্সিং কলেজ প্রাঙ্গণে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে হাসান জোমাদ্দার, শারমিন ইশরাত, তৃপ্তি রানী ঘরামিসহ পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা চাকরির পাশাপাশি বরিশাল নার্সিং কলেজে পড়াশোনা করছি। এখানকার বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। তবে মঙ্গলবার সকালে আমরা যথানিয়মে ক্লাসে যেতে চাইলে দেখতে পাই বেসিক বিএসসি ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের কর্মসূচির সূত্র ধরে নার্সিং কলেজের গেট আটকে রেখেছে। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ক্লাসে যেতে চাইলে তারা তাতে বাধা দেয় এবং আমাদের ওপর হামলা চালায়। কিন্তু ওই ঘটনা তারা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বক্তব্য দিচ্ছে।
বক্তারা বলেন, বরিশাল নার্সিং কলেজে বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ে ৪০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। পক্ষান্তরে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ে আমরা ৬০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এতসংখ্যক শিক্ষার্থীর ওপর আমাদের পক্ষে হামলা করা সম্ভব নয়।
তারা আরো বলেন, আমরা আমাদের ওপর হামলার বিচার চাই। সেই সঙ্ড়ে নিয়মিত পড়াশোনার সুযোগ চাই, যাতে নির্ধারিত সময়ে আমরা কর্মে ফিরে গিয়ে দেশ ও দেশের মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করতে পারি।
অভিযোগ রয়েছে, ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে ও নিজেদের দোষ ঢাকতে পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীদের দিয়ে নার্সিং কলেজের শিক্ষক সাইব হোসেন রনি মোল্লা ও মো. আলী আজগর পাল্টা মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন। এ ঘটনায় বরিশাল নার্সিং কলেজের সামনে উত্তাল অবস্থা বিরাজ করছে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে