
প্রতিনিধি, ইবি

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা প্রতিরোধ, জুলাই সহ সকল গণহত্যার বিচার দ্রুত কার্যকরের দাবি, আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রশাসনের উদাসীনতার প্রতিবাদ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি)ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ইবি শাখা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে নেতাকর্মীরা নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার; ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ; একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর; আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না; মুজিববাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না; আমার সোনার বাংলায়, মুজিববাদের ঠাঁই নাই; ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, ওপারের প্রেস্ক্রিপশনে এদেশ চলবে, তা এদেশের মানুষ চায়নি। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ফ্যাসিস্টদের কবর দেয়ার জন্য মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। সেখান থেকে দাঁড়িয়ে ফ্যাসিস্টদের ওপারে বসে মাথা তুলে দাঁড়াবার অপচেষ্টা বাংলার ছাত্রসমাজ মেনে নিবে না। বাংলাদেশের মানুষ ৫ আগস্টে যেভাবে ফ্যাসিবাদের বিদায় করেছে, তাদের আর স্বাগত জানাবে না। পতিত হাসিনার সাগরেদরের আস্তানা হতে দিব না। সচিবালয়ে থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে আমরা ফ্যাসিস্টদের অপসারণ চাই।
তিনি আরো বলেন, গত ১৭ বছরে যেভাবে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হয়েছিল তা বিপরীতে পরিপূর্ণ শাস্তির সিদ্ধান্ত এখনো আসেনি। তৎকালীন প্রক্টর আজাদ, যার আদেশে মেস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, ছাত্রদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, এই প্রশাসন তাকে বহিষ্কার করবে আমরা সেই দাবি জানাই। তৎকালীন ছাত্র উপদেষ্টাকে সাময়িক বরখাস্তের বিপরীতে স্থায়ী বহিষ্কার চাই। ৪ তারিখের শিক্ষকরা তাদের সন্তানের বিরুদ্ধে মিছিল দিয়েছে। আমরা তাদের পূর্ণাঙ্গ শাস্তি চাই। এসময় তিনি ইন্টেরিম সরকারকে ৫ দফা মেনে নিয়ে নির্বাচনের আগেই গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দেয়ার দাবি মেনে নেয়ার আহবান জানান।

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা প্রতিরোধ, জুলাই সহ সকল গণহত্যার বিচার দ্রুত কার্যকরের দাবি, আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রশাসনের উদাসীনতার প্রতিবাদ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি)ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ইবি শাখা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে নেতাকর্মীরা নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার; ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ; একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর; আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না; মুজিববাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না; আমার সোনার বাংলায়, মুজিববাদের ঠাঁই নাই; ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, ওপারের প্রেস্ক্রিপশনে এদেশ চলবে, তা এদেশের মানুষ চায়নি। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ফ্যাসিস্টদের কবর দেয়ার জন্য মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। সেখান থেকে দাঁড়িয়ে ফ্যাসিস্টদের ওপারে বসে মাথা তুলে দাঁড়াবার অপচেষ্টা বাংলার ছাত্রসমাজ মেনে নিবে না। বাংলাদেশের মানুষ ৫ আগস্টে যেভাবে ফ্যাসিবাদের বিদায় করেছে, তাদের আর স্বাগত জানাবে না। পতিত হাসিনার সাগরেদরের আস্তানা হতে দিব না। সচিবালয়ে থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে আমরা ফ্যাসিস্টদের অপসারণ চাই।
তিনি আরো বলেন, গত ১৭ বছরে যেভাবে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হয়েছিল তা বিপরীতে পরিপূর্ণ শাস্তির সিদ্ধান্ত এখনো আসেনি। তৎকালীন প্রক্টর আজাদ, যার আদেশে মেস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, ছাত্রদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, এই প্রশাসন তাকে বহিষ্কার করবে আমরা সেই দাবি জানাই। তৎকালীন ছাত্র উপদেষ্টাকে সাময়িক বরখাস্তের বিপরীতে স্থায়ী বহিষ্কার চাই। ৪ তারিখের শিক্ষকরা তাদের সন্তানের বিরুদ্ধে মিছিল দিয়েছে। আমরা তাদের পূর্ণাঙ্গ শাস্তি চাই। এসময় তিনি ইন্টেরিম সরকারকে ৫ দফা মেনে নিয়ে নির্বাচনের আগেই গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দেয়ার দাবি মেনে নেয়ার আহবান জানান।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) একমাত্র ছাত্রী হল নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।
৩৫ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তদের নিক্ষিপ্ত দুই দফা ককটেল বিস্ফোরণের পর শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো ক্যাম্পাস। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে টিএসসি মোড়ে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন জার্মানির হামবোল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু ভাষার অধ্যাপক, কবি ও গল্পকার এবং বিইউএলএফের উপদেষ্টা সৈয়দ সরওয়ার জহির গাজ্জালী। এছাড়াও আলোচনা করেন নরওয়ে থেকে আগত বিশিষ্ট উর্দু গল্পকার ফয়সাল নওয়াজ চৌধুরী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যয়নরত পাকিস্তানী
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিবাদী সময়ের নিপীড়ন, নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দিনলিপি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির পায়রা চত্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী।
৭ ঘণ্টা আগে