উপজেলা প্রতিনিধি, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)
আত্মগোপনে আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম। অথচ তার সুপারিশে নিয়োগ পাওয়া আব্দুল্লাহ আল মামুন এখনও রয়েছেন বহাল তবিয়তে। শুধু তাই নয়, পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারীর পদও।
ঘটনাটি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে চলছে সমালোচনার ঝড়।
তৃতীয় শ্রেণিতে যোগ দিয়ে বর্তমানে ষষ্ঠ গ্রেডে চাকরি করছেন মামুন। ২০১১ সালের ২১ অক্টোবর একটি ডিও লেটার সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সংসদের সাবেক হুইপ মির্জা আজম স্বাক্ষরিত এ পত্রে মামুনকে সেকশন অফিসার পদে নিয়োগের জন্য তৎকালীন ভিসিকে চাপ দেওয়া হয়।
শুধু ডিও লেটার নিয়েই থেমে থাকেননি মামুন। মির্জা আজমকে দিয়ে ভিসি রেজিস্ট্রার ও ট্রেজারারকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দেন তিনি। তার চাকরির ব্যক্তিগত ফাইলেও ডিও লেটারটি নথিভুক্ত রয়েছে। আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড কাজে লাগিয়ে দ্রুত পদোন্নতি ভাগিয়ে নেন এই কর্মকর্তা। ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটির নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক কাজে লাগিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দফতরে প্রভাব বিস্তার করেন তিনি।
দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মামুনের বোনজামাই শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা তার বন্ধু। সরকার পরিবর্তনের পর কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি ড. জাহাঙ্গীর আলম যোগ দিলে বোনজামাইয়ের লবিংয়ে পিএস বনে যান মামুন। অথচ পিস টু ভিসি পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বদলি করে অন্য দফতরে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন একাধিক কর্মকর্তা।
বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষক কর্মকর্তাদের অভিযোগ, ভিসির পিএস হয়ে আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন মামুন। ভিসিকে বিভিন্ন সময় শলাপরামর্শ দিয়ে আ.লীগপন্থিদের পছন্দে দফতরে পদায়ন করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন মামুন গংরা। এখন তারা পল্টি নিয়ে বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন জানান, তিনি বিএনপির লোক। আর ডিও লেটারের কথা অস্বীকার করে ফোন কেটে দেন তিনি। এরপর বারবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার বিষয়ে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আত্মগোপনে আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম। অথচ তার সুপারিশে নিয়োগ পাওয়া আব্দুল্লাহ আল মামুন এখনও রয়েছেন বহাল তবিয়তে। শুধু তাই নয়, পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারীর পদও।
ঘটনাটি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে চলছে সমালোচনার ঝড়।
তৃতীয় শ্রেণিতে যোগ দিয়ে বর্তমানে ষষ্ঠ গ্রেডে চাকরি করছেন মামুন। ২০১১ সালের ২১ অক্টোবর একটি ডিও লেটার সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সংসদের সাবেক হুইপ মির্জা আজম স্বাক্ষরিত এ পত্রে মামুনকে সেকশন অফিসার পদে নিয়োগের জন্য তৎকালীন ভিসিকে চাপ দেওয়া হয়।
শুধু ডিও লেটার নিয়েই থেমে থাকেননি মামুন। মির্জা আজমকে দিয়ে ভিসি রেজিস্ট্রার ও ট্রেজারারকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দেন তিনি। তার চাকরির ব্যক্তিগত ফাইলেও ডিও লেটারটি নথিভুক্ত রয়েছে। আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড কাজে লাগিয়ে দ্রুত পদোন্নতি ভাগিয়ে নেন এই কর্মকর্তা। ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটির নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক কাজে লাগিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দফতরে প্রভাব বিস্তার করেন তিনি।
দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মামুনের বোনজামাই শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা তার বন্ধু। সরকার পরিবর্তনের পর কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি ড. জাহাঙ্গীর আলম যোগ দিলে বোনজামাইয়ের লবিংয়ে পিএস বনে যান মামুন। অথচ পিস টু ভিসি পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বদলি করে অন্য দফতরে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন একাধিক কর্মকর্তা।
বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষক কর্মকর্তাদের অভিযোগ, ভিসির পিএস হয়ে আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন মামুন। ভিসিকে বিভিন্ন সময় শলাপরামর্শ দিয়ে আ.লীগপন্থিদের পছন্দে দফতরে পদায়ন করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন মামুন গংরা। এখন তারা পল্টি নিয়ে বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন জানান, তিনি বিএনপির লোক। আর ডিও লেটারের কথা অস্বীকার করে ফোন কেটে দেন তিনি। এরপর বারবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার বিষয়ে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৬ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৮ ঘণ্টা আগে