
আমার দেশ অনলাইন

ভাইরাল ফিভার এখন সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে। এটি মূলত ভাইরাসজনিত জ্বর। বাসায় একজনের হলে অন্যদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাল ফিভার নিয়ে আজ আমরা হ্যালো ডাক্তারে কথা বলব মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মইনুদ্দিন আহমেদ-এর সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এন আই মানিক
প্রশ্ন : বর্তমানে হাসপাতালে কী ধরনের রোগী বেশি ভর্তি হচ্ছে?
উত্তর : বর্তমানে হাসপাতালে জ্বরের রোগী অনেক বেড়ে গেছে। এই জ্বরগুলোর মধ্যে প্রধান জ্বর হলো ভাইরাল ফিভার বা ভাইরাসজনিত জ্বর। পাশাপাশি ডেঙ্গু জ্বরের রোগীও ভর্তি হচ্ছে। এছাড়া টাইফয়েড জ্বরের রোগীও কিছু কিছু আসছে।
প্রশ্ন : এই রোগীগুলো কী ধরনের লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে আসছে?
উত্তর : লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে—দু-তিন দিনের জ্বর, বমি, সর্দি, কাশি, শারীরিক দুর্বলতা ও খাবার রুচি কমে যাওয়ার লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়।
প্রশ্ন : কোন সময়টায় এই রোগীগুলোকে হাসপাতালে ভর্তি না করে বাসায় চিকিৎসা দেওয়া যাবে?
উত্তর : এই ধরনের জ্বরের রোগী ভয়ের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগীগুলো হাসপাতালে ভর্তি না করে বাসায় চিকিৎসা দেওয়া যায়। জ্বরের রোগীরা সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি হোক বা না হোক পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। বাসায় পূর্ণ বিশ্রামে থেকে পানি, স্যালাইন, ডাবের পানি—এসব খাদ্য গ্রহণ করলেই হয়। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল দিনে দু-তিনবার, সর্দি বা কাশির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন-জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে হাসপাতালে কারা ভর্তি হবে? যেসব রোগীর অনেক বেশি জ্বর, জ্বরের সঙ্গে জ্ঞান হারিয়ে ফেলছে, তীব্র মাথাব্যথা, কিংবা অতিরিক্ত বমি হচ্ছে, তারা হাসপাতালে ভর্তি হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের রোগীর মধ্যে যদি অ্যালার্মিং সাইট থেকে প্লেটলেট কাউন্ট কমে যায়, সেক্ষেত্রে এক লাখের নিচে কমে গেলেও হাসপাতালে যেতে হবে।
প্রশ্ন : ভাইরাল ফিভারে কী ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়?
উত্তর : ভাইরাল ফিভারের চিকিৎসা বলতে তেমন কিছু নেই। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল খেতে হবে। ব্যাথার কোনো ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। পাশাপাশি অ্যান্টিহিস্টামিন দিতে পারে। কোনো অবস্থাতেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যাবে না, কারণ এটি শরীরকে দুর্বল করে ফেলে।
প্রশ্ন : চলমান ভাইরাল ফিভার থেকে নিরাপদ থাকতে কোনো বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে?
উত্তর : সাধারণত এটা যেহেতু বাতাসে ছড়ায়, তাই নিরাপদ থাকা একটু কঠিন। তাই মাস্ক পরা যেতে পারে। এক বাসায় কারো ভাইরাল ফিভার হলে অন্যদেরও হতে পারে। সুস্থ থাকার জন্য বিশুদ্ধ পানি খাওয়া যেতে পারে। কারো জ্বর হলে মাস্ক পরে তার সামনে যাওয়া ভালো। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক নেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারো জ্বর পাঁচ-সাত দিনের বেশি হলে অবশ্যই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হবে। আর জ্বরের শুরুতেই ডেঙ্গুর টেস্ট এবং সিবিসি পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত।

ভাইরাল ফিভার এখন সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে। এটি মূলত ভাইরাসজনিত জ্বর। বাসায় একজনের হলে অন্যদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাল ফিভার নিয়ে আজ আমরা হ্যালো ডাক্তারে কথা বলব মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মইনুদ্দিন আহমেদ-এর সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এন আই মানিক
প্রশ্ন : বর্তমানে হাসপাতালে কী ধরনের রোগী বেশি ভর্তি হচ্ছে?
উত্তর : বর্তমানে হাসপাতালে জ্বরের রোগী অনেক বেড়ে গেছে। এই জ্বরগুলোর মধ্যে প্রধান জ্বর হলো ভাইরাল ফিভার বা ভাইরাসজনিত জ্বর। পাশাপাশি ডেঙ্গু জ্বরের রোগীও ভর্তি হচ্ছে। এছাড়া টাইফয়েড জ্বরের রোগীও কিছু কিছু আসছে।
প্রশ্ন : এই রোগীগুলো কী ধরনের লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে আসছে?
উত্তর : লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে—দু-তিন দিনের জ্বর, বমি, সর্দি, কাশি, শারীরিক দুর্বলতা ও খাবার রুচি কমে যাওয়ার লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়।
প্রশ্ন : কোন সময়টায় এই রোগীগুলোকে হাসপাতালে ভর্তি না করে বাসায় চিকিৎসা দেওয়া যাবে?
উত্তর : এই ধরনের জ্বরের রোগী ভয়ের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগীগুলো হাসপাতালে ভর্তি না করে বাসায় চিকিৎসা দেওয়া যায়। জ্বরের রোগীরা সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি হোক বা না হোক পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। বাসায় পূর্ণ বিশ্রামে থেকে পানি, স্যালাইন, ডাবের পানি—এসব খাদ্য গ্রহণ করলেই হয়। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল দিনে দু-তিনবার, সর্দি বা কাশির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন-জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে হাসপাতালে কারা ভর্তি হবে? যেসব রোগীর অনেক বেশি জ্বর, জ্বরের সঙ্গে জ্ঞান হারিয়ে ফেলছে, তীব্র মাথাব্যথা, কিংবা অতিরিক্ত বমি হচ্ছে, তারা হাসপাতালে ভর্তি হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের রোগীর মধ্যে যদি অ্যালার্মিং সাইট থেকে প্লেটলেট কাউন্ট কমে যায়, সেক্ষেত্রে এক লাখের নিচে কমে গেলেও হাসপাতালে যেতে হবে।
প্রশ্ন : ভাইরাল ফিভারে কী ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়?
উত্তর : ভাইরাল ফিভারের চিকিৎসা বলতে তেমন কিছু নেই। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল খেতে হবে। ব্যাথার কোনো ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। পাশাপাশি অ্যান্টিহিস্টামিন দিতে পারে। কোনো অবস্থাতেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যাবে না, কারণ এটি শরীরকে দুর্বল করে ফেলে।
প্রশ্ন : চলমান ভাইরাল ফিভার থেকে নিরাপদ থাকতে কোনো বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে?
উত্তর : সাধারণত এটা যেহেতু বাতাসে ছড়ায়, তাই নিরাপদ থাকা একটু কঠিন। তাই মাস্ক পরা যেতে পারে। এক বাসায় কারো ভাইরাল ফিভার হলে অন্যদেরও হতে পারে। সুস্থ থাকার জন্য বিশুদ্ধ পানি খাওয়া যেতে পারে। কারো জ্বর হলে মাস্ক পরে তার সামনে যাওয়া ভালো। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক নেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারো জ্বর পাঁচ-সাত দিনের বেশি হলে অবশ্যই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হবে। আর জ্বরের শুরুতেই ডেঙ্গুর টেস্ট এবং সিবিসি পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ বলেছেন, যে কোনো ধরনের ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে ডাকসুর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, শিক্ষক, কর্মচারী কিংবা যার মাধ্যমেই হ্যারাসমেন্ট ঘটুক না কেন-সে যত বড় প্রভাবশালীই হোক, তার শিকড় আমরা উপড়ে ফেলতে হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
বৈশ্বিক অনলাইন স্বাধীনতা কমলেও এ বছর উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখিয়ে বাংলাদেশ ইন্টারনেট স্বাধীনতা সূচকে ভারতের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। ফ্রিডম হাউসের ১৩ নভেম্বর প্রকাশিত ‘ফ্রিডম অন দ্য নেট ২০২৫’ প্রতিবেদনে ইন্টারনেট স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আন্তর্জাতিক নজর কেড়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৯২ জন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩১ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৮৩ হাজার ৮৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
নবীনবরণ অনুষ্ঠানজুড়ে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নির্বাচিত ভিপিরা অতীত ছাত্ররাজনীতির ইতিহাস, রাবির আন্দোলন-সংগ্রামের স্মৃতি এবং সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন। নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের সামনে সংগঠনগুলোর আদর্শ, নীতি, ত্যাগ-তিতিক্ষা ও ভবিষ্যৎ ভূমিকার কথা উল্লেখ করে সৎ, ন
১৬ ঘণ্টা আগে