ডা. মো. মনির হোসেন
প্রতি বছর ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়। এটি যক্ষ্মা (টিবি) সম্পর্কে আরো সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিশ্বব্যাপী উদ্যোগকে তুলে ধরে। M. Tuberculosis একটি বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া, যার সংক্রমণ ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং শরীরের অন্যান্য অংশকেও প্রভাবিত করে। তাই এই বিশেষ দিনটিতে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই অব্যাহত প্রচেষ্টা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা কার্যকরভাবে অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস কী?
এই দিবসের লক্ষ্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিণতি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা মহামারি বন্ধের প্রচেষ্টা জোরদার করা। এই তারিখটি ১৮৮২ সালের সেই দিনটিকে চিহ্নিত করে, যখন ড. রবার্ট কোচ ঘোষণা করেছিলেন, তিনি যক্ষ্মা সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন, যা এই রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ের পথ খুলে দিয়েছে। যক্ষ্মা বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক সংক্রামক ঘাতকদের মধ্যে একটি। ২০২৩ সালে ১২ দশমিক ৫ লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে মারা গিয়েছিল। একই বছর এক কোটি আট লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল।
২০২৫ সালের বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসের প্রতিপাদ্য—‘হ্যাঁ! আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি।’ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিনিয়োগ ও বিতরণ বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক সংক্রামক রোগ যক্ষ্মা নির্মূলের জন্য অত্যাবশ্যক। ২০২৩ সালের জাতিসংঘের উচ্চস্তরের সভায় বিশ্বনেতারা যক্ষ্মা নির্মূলের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। WHO নীতি ও জাতীয় পরিকল্পনাগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যক্ষ্মা নির্মূলের জন্য উদ্ভাবন, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধার ব্যবধান দূর করতে এবং গবেষণার অগ্রগতির জন্য সাহসী ও বৈচিত্র্যময় অর্থায়ন প্রয়োজন। WHO-এর সুপারিশকৃত হস্তক্ষেপগুলোকে আরো বিস্তৃত করতে হবে, যার মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক রোগ নির্ণয়, প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও মানসম্পন্ন যত্ন।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. আলী হোসেন বলেন, যক্ষ্মা মূলত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে এবং ফুসফুসের কার্যক্ষমতা ব্যাহত করে । তাই যক্ষ্মা ফুসফুসের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার একটি বিরাট অন্তরায়। ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ডা. আসিফ মুজতবা মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের যক্ষ্মা নির্মূল করতে হলে সরকারি কার্যক্রমের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা, বিশেষত পেশাজীবী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । বিএলএফ এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির তত্ত্বাবধানে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছে । ভবিষ্যতেও আমরা এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখব । এ ব্যাপারে ফাউন্ডেশনের যুগ্ম সচিব ডা. কাজী সাইফুদ্দিন বেননূর বলেন, বিএলএফ পরিচালিত কার্যক্রমের মধ্যে যক্ষ্মা নির্ণয়ে বুকের এক্সরে শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং যক্ষ্মা নিয়ে চিকিৎসক ও জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। কোষাধ্যক্ষ ডা. আব্দুস শাকুর খান বলেন, ২০২৫ যক্ষ্মা দিবসে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় অর্থের অপ্রতুলতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে। গত জানুয়ারি মাসে হঠাৎ করে USAID আর্থিক সহায়তা বন্ধ করে দেওয়ায় এ সমস্যাটি আরো ঘনীভূত হয়েছে । এই ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে জোর দেওয়া অত্যাবশ্যকীয় ।
এদিকে গত ২৪ মার্চ, চেস্ট অ্যান্ড হার্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালির মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু করেন। জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে একটি সেমিনারের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানটিতে স্বাগত বক্তব্য দেন হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. দেলোয়ার হোসেন। ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মো. সাইদুর রহমান, সচিব (স্বাস্থ্যসেবা), স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, অধ্যাপক আবু জাফর মহাপরিচালক (স্বাস্থ্যসেবা), অধ্যাপক নাজমুল হোসেন মহাপরিচালক (স্বাস্থ্যশিক্ষা) এবং অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন ডা. জুবাইদা নাসরিন, লাইন ডাইরেক্টর, টিবি-এল অ্যান্ড এএসপি এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. জাহাঙ্গীর কবির, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টিবি। বর্তমান বাংলাদেশের যক্ষ্মা পরিস্থিতি নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়। যক্ষ্মা সেবা প্রদানে বিরাজমান সংকট উত্তরণে বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞসহ সব স্বাস্থ্যকর্মীকে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন সংগঠনের মহাসচিব ডা. গোলাম সরওয়ার লিয়াকত হোসেন ভূঞা।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসে মিডিয়ার জন্য কর্মশালা, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মধ্যে সভা এবং যক্ষ্মা গবেষণায় জড়িত বিজ্ঞানীদের সমাবেশের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান এবং প্রচার করা সম্ভব হয়। নতুন চিকিৎসা ও সরঞ্জামগুলোর উন্নয়ন সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করার জন্যও প্রচেষ্টা চালানো হয়। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোয় রোগ নির্ণয় করা হয়। বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসে যক্ষ্মা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য দাতব্য এবং অন্যান্য তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠান এবং স্মারকসেবার মাধ্যমে সহায়তা করা হয়।
লেখক : বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক, সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
প্রতি বছর ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়। এটি যক্ষ্মা (টিবি) সম্পর্কে আরো সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিশ্বব্যাপী উদ্যোগকে তুলে ধরে। M. Tuberculosis একটি বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া, যার সংক্রমণ ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং শরীরের অন্যান্য অংশকেও প্রভাবিত করে। তাই এই বিশেষ দিনটিতে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই অব্যাহত প্রচেষ্টা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা কার্যকরভাবে অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস কী?
এই দিবসের লক্ষ্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিণতি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা মহামারি বন্ধের প্রচেষ্টা জোরদার করা। এই তারিখটি ১৮৮২ সালের সেই দিনটিকে চিহ্নিত করে, যখন ড. রবার্ট কোচ ঘোষণা করেছিলেন, তিনি যক্ষ্মা সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন, যা এই রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ের পথ খুলে দিয়েছে। যক্ষ্মা বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক সংক্রামক ঘাতকদের মধ্যে একটি। ২০২৩ সালে ১২ দশমিক ৫ লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে মারা গিয়েছিল। একই বছর এক কোটি আট লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল।
২০২৫ সালের বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসের প্রতিপাদ্য—‘হ্যাঁ! আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি।’ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিনিয়োগ ও বিতরণ বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক সংক্রামক রোগ যক্ষ্মা নির্মূলের জন্য অত্যাবশ্যক। ২০২৩ সালের জাতিসংঘের উচ্চস্তরের সভায় বিশ্বনেতারা যক্ষ্মা নির্মূলের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। WHO নীতি ও জাতীয় পরিকল্পনাগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যক্ষ্মা নির্মূলের জন্য উদ্ভাবন, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধার ব্যবধান দূর করতে এবং গবেষণার অগ্রগতির জন্য সাহসী ও বৈচিত্র্যময় অর্থায়ন প্রয়োজন। WHO-এর সুপারিশকৃত হস্তক্ষেপগুলোকে আরো বিস্তৃত করতে হবে, যার মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক রোগ নির্ণয়, প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও মানসম্পন্ন যত্ন।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. আলী হোসেন বলেন, যক্ষ্মা মূলত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে এবং ফুসফুসের কার্যক্ষমতা ব্যাহত করে । তাই যক্ষ্মা ফুসফুসের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার একটি বিরাট অন্তরায়। ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ডা. আসিফ মুজতবা মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের যক্ষ্মা নির্মূল করতে হলে সরকারি কার্যক্রমের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা, বিশেষত পেশাজীবী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । বিএলএফ এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির তত্ত্বাবধানে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছে । ভবিষ্যতেও আমরা এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখব । এ ব্যাপারে ফাউন্ডেশনের যুগ্ম সচিব ডা. কাজী সাইফুদ্দিন বেননূর বলেন, বিএলএফ পরিচালিত কার্যক্রমের মধ্যে যক্ষ্মা নির্ণয়ে বুকের এক্সরে শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং যক্ষ্মা নিয়ে চিকিৎসক ও জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। কোষাধ্যক্ষ ডা. আব্দুস শাকুর খান বলেন, ২০২৫ যক্ষ্মা দিবসে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় অর্থের অপ্রতুলতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে। গত জানুয়ারি মাসে হঠাৎ করে USAID আর্থিক সহায়তা বন্ধ করে দেওয়ায় এ সমস্যাটি আরো ঘনীভূত হয়েছে । এই ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে জোর দেওয়া অত্যাবশ্যকীয় ।
এদিকে গত ২৪ মার্চ, চেস্ট অ্যান্ড হার্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালির মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু করেন। জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে একটি সেমিনারের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানটিতে স্বাগত বক্তব্য দেন হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. দেলোয়ার হোসেন। ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মো. সাইদুর রহমান, সচিব (স্বাস্থ্যসেবা), স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, অধ্যাপক আবু জাফর মহাপরিচালক (স্বাস্থ্যসেবা), অধ্যাপক নাজমুল হোসেন মহাপরিচালক (স্বাস্থ্যশিক্ষা) এবং অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন ডা. জুবাইদা নাসরিন, লাইন ডাইরেক্টর, টিবি-এল অ্যান্ড এএসপি এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. জাহাঙ্গীর কবির, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টিবি। বর্তমান বাংলাদেশের যক্ষ্মা পরিস্থিতি নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়। যক্ষ্মা সেবা প্রদানে বিরাজমান সংকট উত্তরণে বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞসহ সব স্বাস্থ্যকর্মীকে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন সংগঠনের মহাসচিব ডা. গোলাম সরওয়ার লিয়াকত হোসেন ভূঞা।
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসে মিডিয়ার জন্য কর্মশালা, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মধ্যে সভা এবং যক্ষ্মা গবেষণায় জড়িত বিজ্ঞানীদের সমাবেশের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান এবং প্রচার করা সম্ভব হয়। নতুন চিকিৎসা ও সরঞ্জামগুলোর উন্নয়ন সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করার জন্যও প্রচেষ্টা চালানো হয়। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোয় রোগ নির্ণয় করা হয়। বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসে যক্ষ্মা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য দাতব্য এবং অন্যান্য তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠান এবং স্মারকসেবার মাধ্যমে সহায়তা করা হয়।
লেখক : বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক, সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৩ ঘণ্টা আগে