আমার দেশ অনলাইন
পৃথিবীতে যার আগমনে অন্ধকার কেটে আলো এসেছিল, যিনি এসেছেন সব মানুষের জন্য রহমত হয়ে, তিনি আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। একজন মুসলমানের কাছে তার ভালোবাসার কোনো বিকল্প নেই। কারণ নবীজিকে (সা.) ভালোবাসা মানেই আল্লাহর প্রিয় হওয়া, তার সন্তুষ্টি পাওয়া। তাই দুনিয়ার সব কিছুর চেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে রাসুলকে (সা.)। শুধু মুখে মুখে নয়, হৃদয়ে, জীবনে, আমলে সেই ভালোবাসার ছাপ রাখতে হবে। নবীজির (সা.) শিক্ষা, তার প্রিয় কাজগুলো জানলেই সেই ভালোবাসা আরও দৃঢ় হয়। সেই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকাশ হয়েছে সিরাতভিত্তিক নতুন বই ‘নবীজির প্রিয় ১০০’।
কোরআন-হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান ও ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইটিতে নবীজির প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে। এমনকি ইন্তেকালের পরও তিনি কোনো স্ত্রীর কথা স্মরণ করে অশ্রুসিক্ত হয়েছেন, কোনো প্রিয়জনকে কষ্ট দিলে তিনি কষ্ট পাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন, এসব তথ্যও স্থান পেয়েছে বইটিতে।
লেখক মুফতি আবদুল্লাহ তামিম বলেন, বইটি সাবলীল ও সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে, যাতে বড়রা যেমন গভীরভাবে উপকৃত হবেন, ছোটরাও আনন্দের সঙ্গে পড়ে নবীপ্রেমে ভরে উঠবে। আপনার সন্তানদের সিরাতের প্রতি আকৃষ্ট করতে এবং প্রিয় নবীর ভালোবাসায় গড়ে তুলতে এ বই হতে পারে একটি মূল্যবান উপহার।
বইটির প্রকাশক ও তাজদিদ পাবলিকেশনের চেয়ারম্যান আহমাদ রিফাত বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যাপিত জীবনই মানবতার শান্তি ও মুক্তির সংবিধান। মুসলিম উম্মাহর পরিপূর্ণ আদর্শ। মুমিনজীবনের আয়না।
তাঁর প্রতিটি কথা, কাজ, পছন্দ-অপছন্দ, আচার-অভ্যাস ও মৌন সম্মতিই ছিল আমাদের জন্য বিধান ও শিক্ষা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমরা আশেকে রাসুল দাবি করলেও জানি না, কোন কাজগুলো ছিল তাঁর প্রিয় ও পছন্দের; কোন বিষয়গুলো তিনি ভালোবাসতেন!
‘নবীজির প্রিয় ১০০’ বইটি এই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাভাষীদের জন্য একদমই ব্যতিক্রমী প্রয়াস, সন্দেহ নেই। বইটি শুধু ইতিহাস বা সিরাতের ধারাবাহিক বর্ণনা নয়, বরং নবীজীবনের নানামুখী বর্ণচ্ছটায় তৈরি সুবিন্যস্ত এক পুষ্পস্তবক। পাঠকমাত্রই বইয়ের পাতায় পাতায় আবিষ্কার করবেন নবীজির প্রিয় ও পছন্দের কাজ, থরে থরে সাজানো ভালোবাসার দাস্তান! আশা করছি, বইটি পাঠকদের উদ্বেলিত করবে।
পৃথিবীতে যার আগমনে অন্ধকার কেটে আলো এসেছিল, যিনি এসেছেন সব মানুষের জন্য রহমত হয়ে, তিনি আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। একজন মুসলমানের কাছে তার ভালোবাসার কোনো বিকল্প নেই। কারণ নবীজিকে (সা.) ভালোবাসা মানেই আল্লাহর প্রিয় হওয়া, তার সন্তুষ্টি পাওয়া। তাই দুনিয়ার সব কিছুর চেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে রাসুলকে (সা.)। শুধু মুখে মুখে নয়, হৃদয়ে, জীবনে, আমলে সেই ভালোবাসার ছাপ রাখতে হবে। নবীজির (সা.) শিক্ষা, তার প্রিয় কাজগুলো জানলেই সেই ভালোবাসা আরও দৃঢ় হয়। সেই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকাশ হয়েছে সিরাতভিত্তিক নতুন বই ‘নবীজির প্রিয় ১০০’।
কোরআন-হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান ও ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইটিতে নবীজির প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে। এমনকি ইন্তেকালের পরও তিনি কোনো স্ত্রীর কথা স্মরণ করে অশ্রুসিক্ত হয়েছেন, কোনো প্রিয়জনকে কষ্ট দিলে তিনি কষ্ট পাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন, এসব তথ্যও স্থান পেয়েছে বইটিতে।
লেখক মুফতি আবদুল্লাহ তামিম বলেন, বইটি সাবলীল ও সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে, যাতে বড়রা যেমন গভীরভাবে উপকৃত হবেন, ছোটরাও আনন্দের সঙ্গে পড়ে নবীপ্রেমে ভরে উঠবে। আপনার সন্তানদের সিরাতের প্রতি আকৃষ্ট করতে এবং প্রিয় নবীর ভালোবাসায় গড়ে তুলতে এ বই হতে পারে একটি মূল্যবান উপহার।
বইটির প্রকাশক ও তাজদিদ পাবলিকেশনের চেয়ারম্যান আহমাদ রিফাত বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যাপিত জীবনই মানবতার শান্তি ও মুক্তির সংবিধান। মুসলিম উম্মাহর পরিপূর্ণ আদর্শ। মুমিনজীবনের আয়না।
তাঁর প্রতিটি কথা, কাজ, পছন্দ-অপছন্দ, আচার-অভ্যাস ও মৌন সম্মতিই ছিল আমাদের জন্য বিধান ও শিক্ষা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমরা আশেকে রাসুল দাবি করলেও জানি না, কোন কাজগুলো ছিল তাঁর প্রিয় ও পছন্দের; কোন বিষয়গুলো তিনি ভালোবাসতেন!
‘নবীজির প্রিয় ১০০’ বইটি এই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাভাষীদের জন্য একদমই ব্যতিক্রমী প্রয়াস, সন্দেহ নেই। বইটি শুধু ইতিহাস বা সিরাতের ধারাবাহিক বর্ণনা নয়, বরং নবীজীবনের নানামুখী বর্ণচ্ছটায় তৈরি সুবিন্যস্ত এক পুষ্পস্তবক। পাঠকমাত্রই বইয়ের পাতায় পাতায় আবিষ্কার করবেন নবীজির প্রিয় ও পছন্দের কাজ, থরে থরে সাজানো ভালোবাসার দাস্তান! আশা করছি, বইটি পাঠকদের উদ্বেলিত করবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৪ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৪ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৫ ঘণ্টা আগে