
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে ‘অনিয়মপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি মেঘমাল্লার বসু বলেছেন, আমরা এখানে গ্যাঞ্জাম করতে আসিনি, ঝামেলা করতে আসিনি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে প্রশ্ন করতে এসেছি। কিন্তু প্রশাসন আমাদের অভিযোগগুলো আমলে নিচ্ছে না। তারা পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে ১২ দফা অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগ তুলে ধরে এসব কথা বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে নীলক্ষেতের একটি ছাপাখানায় বিপুলসংখ্যক অরক্ষিত ব্যালট পেপার দেখা যাওয়ার ঘটনায় প্রশাসনের কোনো নজরদারি ছিল না। পাশাপাশি টিএসসি সহ একাধিক কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ছাড়াই ভোটার তালিকায় স্বাক্ষর দেওয়া, নির্দিষ্ট প্যানেলের পক্ষে ব্যালট সরবরাহ, ব্যবহৃত ব্যালটে ক্রমিক নম্বর না থাকা, ছাপানো ও ফেরত ব্যালটের হিসাব প্রকাশ না করা, নকল ব্যালট ফাঁস, ওএমআর মেশিনে কারচুপি এবং সফটওয়্যারে ভোট অন্য প্রার্থীর নামে প্রদর্শনের অভিযোগ তোলা হয়।
এছাড়া ভোট গণনা-পরবর্তী সফটওয়্যার পরীক্ষায় ভোটার ও প্রার্থীদের উপস্থিত না রাখা, ভোটের আগের রাতে এজেন্ট তালিকা প্রকাশ করে প্রার্থীদের প্রস্তাবিত এজেন্ট বাদ দেওয়া, ভোটারদের আঙুলে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করা, একই ব্যক্তি একাধিকবার ভোট দেওয়া, ভোট গণনায় গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্রার্থীর অবৈধ উপস্থিতি, এজেন্টদের বাইরে রাখা এবং অস্বচ্ছ ব্যালট বক্স ব্যবহারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগও তুলে ধরেন ছাত্র ইউনিয়ন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমাল্লার বসু বলেন, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকেই একটি বিশেষ মহল তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে এবং নির্বাচনের দিন ভুয়া প্রেস-পাস ব্যবহারসহ নানা উপায়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রশাসনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ব্যর্থতার কারণে এসব অনিয়ম সমাধান হয়নি। এতে নির্বাচনী প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
মেঘমাল্লার বসু আরো বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক, তাদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় লড়াই চালিয়ে যাব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকার ব্যাহত হলেও আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে ‘অনিয়মপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি মেঘমাল্লার বসু বলেছেন, আমরা এখানে গ্যাঞ্জাম করতে আসিনি, ঝামেলা করতে আসিনি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে প্রশ্ন করতে এসেছি। কিন্তু প্রশাসন আমাদের অভিযোগগুলো আমলে নিচ্ছে না। তারা পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে ১২ দফা অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগ তুলে ধরে এসব কথা বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে নীলক্ষেতের একটি ছাপাখানায় বিপুলসংখ্যক অরক্ষিত ব্যালট পেপার দেখা যাওয়ার ঘটনায় প্রশাসনের কোনো নজরদারি ছিল না। পাশাপাশি টিএসসি সহ একাধিক কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ছাড়াই ভোটার তালিকায় স্বাক্ষর দেওয়া, নির্দিষ্ট প্যানেলের পক্ষে ব্যালট সরবরাহ, ব্যবহৃত ব্যালটে ক্রমিক নম্বর না থাকা, ছাপানো ও ফেরত ব্যালটের হিসাব প্রকাশ না করা, নকল ব্যালট ফাঁস, ওএমআর মেশিনে কারচুপি এবং সফটওয়্যারে ভোট অন্য প্রার্থীর নামে প্রদর্শনের অভিযোগ তোলা হয়।
এছাড়া ভোট গণনা-পরবর্তী সফটওয়্যার পরীক্ষায় ভোটার ও প্রার্থীদের উপস্থিত না রাখা, ভোটের আগের রাতে এজেন্ট তালিকা প্রকাশ করে প্রার্থীদের প্রস্তাবিত এজেন্ট বাদ দেওয়া, ভোটারদের আঙুলে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করা, একই ব্যক্তি একাধিকবার ভোট দেওয়া, ভোট গণনায় গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্রার্থীর অবৈধ উপস্থিতি, এজেন্টদের বাইরে রাখা এবং অস্বচ্ছ ব্যালট বক্স ব্যবহারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগও তুলে ধরেন ছাত্র ইউনিয়ন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমাল্লার বসু বলেন, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকেই একটি বিশেষ মহল তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে এবং নির্বাচনের দিন ভুয়া প্রেস-পাস ব্যবহারসহ নানা উপায়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রশাসনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ব্যর্থতার কারণে এসব অনিয়ম সমাধান হয়নি। এতে নির্বাচনী প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
মেঘমাল্লার বসু আরো বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক, তাদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় লড়াই চালিয়ে যাব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকার ব্যাহত হলেও আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ইমুকে ঘিরে এখন হলে তৈরি হয়েছে এক ধরনের ‘ডিবেটিং সিন্ডিকেট’—যারা নামেমাত্র বিতর্ক ক্লাব চালালেও মূলত সেই সংগঠনকেই ব্যবহার করছে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে। এই চক্রের মাধ্যমে ইমু নিজের প্রভাব ধরে রেখেছেন, আর সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা তাঁর হয়ে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে হল ডিবেটিং ক্লাবের
৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) পঞ্চগড়ের অধ্যয়নরত ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব পঞ্চগড় (ডিইউসেপ)-এর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ৬৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার তৈরির পর এখন এআই সুপারকম্পিউটার তৈরির জন্য ‘কোরওয়েভ’-এর সঙ্গে কাজ করছে আইবিএম। এ পর্যায়ে মানবসম্পদ বিভাগের দুইশ কর্মীর কাজ এআই এজেন্টদের হাতে তুলে দিচ্ছে তারা।
১২ ঘণ্টা আগে
মশাবাহিত ডেঙ্গুতে ফের মৃত্যুহীন একটি দিন। রোগটিতে শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে কারও মৃত্যু হয়নি। এই সময়ের মধ্যে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরো ৮৩৪ জন।
১২ ঘণ্টা আগে